“আইফোন/আইপ্যাড disabled connect to itunes” সমস্যার সমাধান

“আইফোন/আইপ্যাড disabled connect to itunes” সমস্যার সমাধান

আজ আমি আইফোন/আইপ্যাড যে সমস্যাটির কথা বলব তা অনেকের কাছেই পরিচিত একটি সমস্যা . সমস্যাটি হল আইফোন Disable হয়ে যায়/Passcode Lock থাকে. সমস্যাটি আপনি নিজেই সমাধান করতে পারেন, নিচের ধাপ গুলো লক্ষ্য করুন:
যদি আইফোন Disable হয়ে যায়/Passcode Lock থাকে, অ্যাপেল লোগোতে Stuck হয়ে যায় বা যেকোনো ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে কম্পিউটারে আইফোন সংযোগ করে আইফোন বন্ধ করুন। যদি আইফোন একেবারেই বন্ধ করতে না পারেন তাতে সমস্যা নেই।
প্রথমে কম্পিউটারে আইটিউন ইনেস্টল করুন তারপর usb এর মাধ্যমে কানেক্ট করুন.

এখন আইফোনের লক/পাওয়ার বাটন চেপে যখন অ্যাপেল লোগো দেখা যাবে তখন লক এবং হোম এই দুই বাটন একসাথে চেপে ধরুন।
এভাবে ধরে রাখলে একসময় স্ক্রীন থেকে অ্যাপেল লোগো বা যাই থাকুক সব অফ হয়ে যাবে। তখন কোন বাটন থেকে হাত না সরিয়ে আরও ৪ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার শুধু পাওয়ার/লক বাটন ছেড়ে দিয়ে আরও ৭-১০ সেকেন্ড হোম বাটন ধরে রাখুন।
তাহলে মোট ১৩ সেকেন্ড লক বাটন আর ১৭-২০ সেকেন্ড হোম বাটন টানা ধরে রাখতে হবে, ছেড়ে ছেড়ে ধরলে হবে না।
একসময় দেখবেন কম্পিউটারে লেখা আসবে Installing Device Software…. এই জাতীয় কিছু তখন সব বাটন থেকে হাত সরিয়ে নিন।
এবার ইন্টারনেট সংযোগসহ কম্পিউটারে iTunes ওপেন করুন। কম্পিউটারে ইন্টারনেট না থাকলে হবে না। এখন iTunes এ Ok চাপুন। এবার আপনার কম্পিউটারের কীবোর্ড থেকে Shift চাপ দিয়ে ধরে একই সাথে iTunes এর Restore iPhone এ ক্লিক করুন।
এবার যে বক্স বা উইন্ডো আসবে তাতে আপনার আইফোনের জন্য ডাউনলোড করা বর্তমান ফার্মওয়ার দেখিয়ে দিন।
সবকিছু ঠিক থাকলে নতুন ভার্সন ইন্সটল হয়ে যাবে। এভাবে আপডেট বা রিস্টোর করতে গিয়েও আবার Error আসতে পারে। এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। Error আসলে আইফোন বন্ধ না করে সংযোগ থাকা অবস্থায় আবার iTunes ওপেন করে কম্পিউটারের কীবোর্ড থেকে Shift চাপ দিয়ে ধরে একই সাথে iTunes এ দেখানো আপনার আইফোন থেকে Restore এ ক্লিক করলে ফার্মওয়ার ফাইল সিলেক্ট করার জন্য একটা নতুন উইন্ডো বা বক্স আসবে। তাতে আপনার ডাউনলোড করা বর্তমান ভার্সন দেখিয়ে দিন। এবার সম্পূর্ণ প্রসেস শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।





................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.
অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা


ঢাকা: প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার (এক হাজার ৮২০ কোটি টাকা) জরিমানা করেছে মার্কিন একটি ফেডারেল আদালত। পেটেন্ট লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বিনাঅনুমতিতে ও অন্যায়ভাবে কিছু আইফোন ও আইপ্যাডের মডেলে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে জানিয়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে ৪০০ মিলিয়ন ডলার (তিন হাজার ১১২ কোটি টাকা) ক্ষতিপুরণ চেয়ে আদালতে মামলা ঠুকে দেয় উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়। গত ৫ অক্টোবর এ ব্যাপারে শুনানি শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) এ আদেশ দেন আদালত।

উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের পেটেন্ট নিবন্ধন শাখা দ্য উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশন জানায়, তাদের উদ্ভাবন সুরক্ষায় এ আদেশ মাইলফলক হয়ে থাকবে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেন, যা কম্পিউটার প্রসেসরকে আরও কার্যকর করতে সক্ষম। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির কোনো অনুমতির ধার না ধরেই আইফোন ৫এস, ৬ ও ৬ প্লাস মডেলে এ প্রযুক্তির ব্যবহার করেছে অ্যাপল। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি বাজারে আসা আইফোন ৬এস ও ৬এস প্লাসেও এর ব্যবহার করা হয়েছে।

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানালেও এর বেশি কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল।

শুক্রবার আদালতে উপস্থিত ছিলেন উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের একজন সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক গুরিন্দর সোহি। রায়ের সময় মার্কিন ডিস্ট্রিক্ট জজ উইলিয়াম কোনলে বলেন, ড. সোহির জন্য বলছি, আমি আশা করি আপনার উদ্ভাবনের যথার্থতা প্রমাণিত হয়েছে।

উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কার্ল গুলব্রান্ডসেন বলেছেন, এই আদেশের ফলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের কঠোর পরিশ্রম ও সততার বিজয় হয়েছে। বিচারক স্বীকার করেছেন, অ্যাপলের ব্যবহার করা মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি আমাদের ক্যাম্পাসেই উদ্ভাবিত হয়েছে।

এর আগে ২০০৮ সালে একই অভিযোগে ইন্টেলের বিরুদ্ধেও মামলা করে উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়। সেবারও আদালত জরিমানার আদেশ দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করেন। তবে ওই জরিমানার অংক কতো ছিল, তা প্রকাশ করা হয়নি। 




................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

কেন আইফোন বা আইপ্যাড জেইলব্রেক করাবেন ও জেইলব্রেক আসলে কি?

কেন আইফোন বা আইপ্যাড জেইলব্রেক করাবেন ও জেইলব্রেক আসলে কি?

অনেক দাম দিয়ে ক্রয় করা আমাদের শখের আইফোন বা আইপ্যাড দিয়ে কিন্তু আমরা এমন সব কাজ করতে পারি যা আমাদের অনেকেরই এর সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই। আমরা বাজার থেকে যে আইফোনটি ক্রয় করি তা দিয়ে আমরা তেমন কিছুই করতে পারিনা এবং আমাদের একটি সীমাবদ্ধতার মধ্যে থাকতে হয় কিন্তু যদি আপনি আপনার আইফোন টিকে জেইলব্রেক করান তাহলে আপনি এটি দিয়ে এমন সব কাজ করতে পারবেন যা আপনার একটি স্মার্ট ফোনের সকল চাহিদা পূরণ করতে পারবে এবং আপনার আইফোনটি অনেকটা একটি কম্পিউটার এর সমতুল্য হিসেবে বানিয়ে নিতে পারবেন। তবে যারা এর সম্পর্কে জানেনা তাদের কাছে এসব কথা অবিশ্বাস মনে হবে। যাই হোক আপনাদের এই ধারণা পালটাতে এখানে আমরা তুলে ধরবো আপনার আইফোনটি জেইলব্রেক করলে কি কি করতে পারবেন তার কিছু বিষয়, যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার নরমাল আইফোন ও জেইলব্রেক করা আইফোন এর তফাৎ বুঝতে পারবেন।
সবার আগে জানি এই জেইলব্রেক কি? অ্যাপেল কোম্পানি আইফোনে সব সুবিধা দেয় না তাদের ব্যাবসার জন্য। তাই সব সুবিধা পাবার জন্য কয়েকজন মিলে App Store এর মত করে অন্য আরেকটা Store বানিয়েছে যা কিনা Cydia নামে পরিচিত। এই Cydia অ্যাপসটাকেই জেইলব্রেক বলে। এখান থেকে অনেক অ্যাপস ইন্সটল করা যায় যা কিনা আইফোন ব্যাবহারকারীদের খুবই কাজে লাগে।অনেক অতিরিক্ত সেটিং পাওয়া যায় যা কিনা বিভিন্ন অ্যাপসে কাজে লাগে। আইফোনকে সম্পূর্ণ নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করা যায়। এবং এর মাধ্যমে আপনি এমন সব অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন যা আপনার আইফোন ব্যবহার করার ধারনাই পালটিয়ে দিবে।তাহলে এবার জেনে নেই জেইলব্রেক করা থাকলে যে যে কাজ গুলো করতে পারবো!!
১- নরমাল ভাবে আইফোন রিস্টার্ট বা বন্ধ করতে হলে উপরের পাওয়ার বাটন ১০ সেকেন্ড এর মতো চেপে ধরে রাখতে হয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে মাত্র এক টাচে এটি করা যায়।সাথে আপনি Wifi, 3G, Bluetooth, Data, Locations সহ আর বিভিন্ন অপশন গুলো টার্ন অন বা অফ করতে পারবেন একটি মাত্র টাচে এবং এর জন্য আপনাকে কষ্ট করে আইফোন এর সেটিংস্‌ এ যেতে হবে না। এবং এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার আইফোন এর সার্চ অপশন বন্ধ করা সহ, ফোল্ডার বা অ্যাপস ডিলিট করতে না পারা এবং আপনার মোবাইল অপারেটর এর নাম পরিবর্তন করে আপনার নিজের নাম দিয়ে রাখতে পারবেন, এরকম আরো অনেক কিছু করতে পারবেন।
২- নরমাল আইফোনে পার্সোনাল ডকুমেন্টস ফাইল বা অ্যাপস পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়।যেমন আপনার ছবি,নোট বা আইফোন সেটিংস্‌ কে পাসওয়ার্ড লক করে রাখতে পারবেন।যার ফলে আপনার পার্সোনাল অ্যাপস বা ফোল্ডার আপনি ছাড়া অন্য কেউ অ্যাক্সেস করতে পারবে না।
৩- নরমাল আইফোনে থিম, ফন্ট বা রিংটোনস পরিবর্তন করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়। এবং হাজার হাজার চোখ ধাঁধানো থিম রয়েছে যা বলে বুঝানো যাবে না।
৪- নরমাল আইফোনে সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে কোন কিছু ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোন দিয়ে আপনি আইফোনের সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে আপনার কম্পিউটার এ যেমন ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করেন, ঠিক তেমন ভাবে ইন্টারনেটর সব ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন আপনার আইফোন দিয়ে। যা সত্যিই খুব মজার একটি বিষয়।
৫- নরমাল আইফোনে আপনি আপনার ডিভাইস এর সিস্টেম ফাইল বা ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি আই এক্সপ্লোরার নামক অ্যাপস দিয়ে আপনার আইফোনের সকল ডিরেক্টরি সহ সকল সিস্টেম ফাইল ও ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ণ আপনার কম্পিউটার এর মতো। কম্পিউটারে যেমন আপনি আপনার c বা d  ড্রাইভে আপনার মতো করে বিভিন্ন ফোল্ডার বানিয়ে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে বা লোকাল ফাইল গুলো নিজের মতো করে সাজিয়ে রাখেন এবং কপি, পেস্ট, ডিলিট, রিনেম ইত্যাদি কাজ গুলো করেন। তেমনি এখানেও আপনি সেই কাজ গুলো খুব সহজে করতে পারবেন।
৬- নরমাল আইফোনে কাউকে ইমেইল করার সময় আইফোনে তুলা ডিফল্ট ছবি ও ভিডিও ফাইল ছাড়া অন্য কোন ফাইল এটাচ করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো ধরণের ফাইল ইমেইলে এটাচ করে পাঠাতে পারবেন।
৭- নরমাল আইফোনে আপনি অডিও গান বা ভিডিও গান নিতে চাইলে অ্যাপেল এর আইটন্স দিয়ে নিতে হয় এবং এটি অনেকের কাছে অনেক ঝামেলার একটি বিষয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো অডিও গান বা ভিডিও গান সরাসরি আইফোন দিয়েই ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে আপনার আইফোনের মিউজিক অ্যাপস এ এড করে নিতে পারবেন। এবং আপনাকে কখনো এই কাজ গুলো করার জন্য কম্পিউটার এর প্রয়োজন হবে না।এবং আপনি চাইলে সেই গান আপনার রিংটোনস হিসেবেও সেট করতে পারবেন।
৮- ইউটিউব থেকে যেকোনো গান বা ছবি ডাউনলোড করে আপনার আইফোনে সেভ করে রাখতে পারবেন এবং পড়ে ইন্টারনেট না থাকলেও অফলাইনে সেই সব গান বা ছবি দেখতে পারবেন।
৯- নরমাল আইফোনে আপনি মনের মতো ই-বুক্স ডাউনলোড করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো বাংলা, ইংলিশ বা পিডিএফ এর ফাইল কে সরাসরি আইফোন দিয়ে ডাউনলোড করে আপনার আই বুক্স অ্যাপস এ ই-বুক আকারে বানিয়ে নিতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনার আইফোনটি হয়ে যাবে একটি বিশাল বই এর লাইব্রেরী।
১০- আইফোন এর অ্যাপস স্টোরে পাওয়া যত দামী অ্যাপ রয়েছে তা সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনার আইফোনে ব্যাবহার করতে পারবেন।
১১- আপনার আইফোন দিয়ে যেকোনো ফরম্যাট এর ফাইল ওপেন করতে পারবেন যেমন এম এস ওয়ার্ড, এক্সেল, ফটোশপ ইত্যাদি।
১২- যদি কখনো প্রয়োজন হয় তাহলে অ্যাপেল এর আইটন্স এর বিপরীত একটি প্রোগ্রাম আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে আপনার আইফোন এর সকল ফাইল একটা একটা বা সব একসাথে সিলেক্ট করে কম্পিউটার থেকে আইফোনে বা আইফোন থেকে কম্পিউটারে ট্রান্সফার করতে পারবেন। যেমনটি আমরা এনড্রইড ডিভাইস এ করে থাকি।



................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.
Find My iPhone এর ব্যাপারে বিস্তারিতঃ এ্যাপটি যেভাবে কাজ করে

Find My iPhone এর ব্যাপারে বিস্তারিতঃ এ্যাপটি যেভাবে কাজ করে

এ্যাপেলের নিজস্ব এ্যাপ্লিকেশন ’ফাইন্ড মাই আইফোন’ এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন গুগল ম্যাপে। এমনকি চাইলে ফোনে বার্তা বা এলার্ট টোনও পাঠাতে পারবেন। ফোন হারিয়ে গেলে সেই ম্যাসেজের মাধ্যমে চোরের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। যদি দেখন চোর কিছুতেই সাড়া দিচ্ছে না, তখন আপনি ঘরে বসেই আপনার আইফোনটির সমস্ত তথ্য মুছে দিতে পারবেন। এর সুবিধা হলো, চোর কিছুতেই আপনার ফোনটি আর ব্যবহার করতে পারবে না। সে না পারবে সেটা বিক্রি করতে, না পারবে নিজে ব্যবহার করতে। ফাইন্ড মাই আইফোন দিয়ে মেমরি ইরেজ করার পর সেটার একটিভেশন লক হয়ে যাবে। এর মানে হলো, মূল মালিক ছাড়া দুনিয়ার আর কেউ আর সেই ফোন একটিভ করতে পারবে না। এমনকি স্বয়ং আপেলও কনা। তার মানে চোরের কাছে তখন দুটো মাত্র অপশন থাকে। ক) আইফোনটা আপনাকে ফেরত দেয়া। ২) সেটাকে পেপারওয়েট হিসেবে ব্যবহার করা অথবা শো পিস হিসেবে ড্রইংরুমে সাজিয়ে রাখা।
পুরো ব্যাপারটা কিভাবে কাজ করে, সে ব্যাপারে অনেকেরই হয়তো ধারনা নেই। তাছাড়া, সেটার বিস্তারিত বাংলা ভাষায় নেটের কোথাও লেখা নেই। এমনকি আমারও জানা ছিলো না। তাই ভাবলাম সেটা জেনে বাংলাতে একটু বিস্তারিত লেখা যাক। তো ফাইন্ড মাই আইফোন কিভাবে কাজ করে সেটা দেখার জন্য আমার পিসির ব্রাউজার দিয়ে আই ক্লাউডে ঢুকে লষ্ট মুডে গিয়ে আমার ফোনে একটা ম্যাসেজ পাঠালাম। বাংলাতে লিখলাম – ”আমি প্রলয় হাসান। আমার আইফোনটি হারানো গিয়েছে। আমার সাথে যোগাযোগের নম্বর....। আপনি ফোনটি ফেরত দিলে উপযুক্ত পুরস্কার দেয়া হবে। আপনার নাম-পরিচয় গোপন রাখা হবে। যদি ফেরত না দিন তবে এই ফোনটি আপনি কোনভাবেই আর ব্যবহার করতে পারবেন না।” ৫ সেকেন্ডের ভেতর হুবহু এই ম্যাসেজটিই স্পষ্ট বাংলা ফন্টে আমার ফোনের লক স্ক্রিনে আবিভূত হলো। ফোনের পাসকোড দিয়ে দিলেই ম্যাসেজটি মুছে যাচ্ছে। কিন্তু যখনি আবার পাস লকড হচ্ছে, তখনি আবার আর্বিভূত হচ্ছে। এভাবে ক্রমাগত হচ্ছে।
এরপর আমি এলার্ট টোন পাঠালাম আমার ফোনে। কয়েক সেকেন্ডের ভেতর তীক্ষ একটা আওয়াজ শুরু হলো আমার ফোনে এবং উপরে লেখা উঠলো iPhone Lost Alert. এরপর ফোনের পাসকোড দিতেই শব্দ এবং ম্যাসেজ দুটোই দূর হয়ে গেলো। [তার মানে, এই ম্যাসেজ বা টোনের হ্যাপা থেকে বাচঁতে হলে চোরকে অবশ্যই আমার চার ডিজিটের পাসকোড জানতে হবে। না জানলে, ম্যাসেজটি সরবে না এবং ক্রমাগত শব্দ হতে থাকবে। যতক্ষন ব্যাটারির চার্জ থাকবে আর কি!] আরেকটা ব্যাপার, লস্ট মুড এনাবেল করার সাথে সাথে আইফোনের লোকেশন ট্রাক করতে শুরু করে ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি। মানে কোথায়, কতক্ষন ধরে কখন ফোনটা ম্যাপের কোন লোকেশনে ছিলো, সেটা দেখাতে থাকে। [গুগল ম্যাপে এই লোকশন দেখানোটা যথেষ্টই নিখুতঁ। একদম আমার মিরপুরের বাড়ীর রাস্তাটাই দেখায়।] এমনকি, আপনার হারানো ফোনে এখন কত পার্সেন্ট ব্যাটারি আছে, সেটাও আপনি আইক্লাউড থেকে দেখতে পারবেন। পুরো ব্যাপারটি জন্যে হারানো আইফোনকে ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত থাকতে হবে। চোর যখনই আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত করবে, তখনই আপনার পাঠানো ম্যাসেজ বা টোন আপনাআপনি আইফোনে চলে যাবে, সেটা যদি ১ বছর পরও হয়।
যাইহোক, সবশেষে আমি আমার আইফোনটির একটিভিশন লক এনাবেল করে দিলাম। একটিভিশন লক এনাবেল হবার পর আপনি গুগল ম্যাপে ফোনের কোন ট্রেস পাবেন না কারন ফোনের ভেতরে জিপিএস সিগন্যালের জন্য যে ডাটাগুলো ইনসটল করা হয়েছিলো, সেটাও মেমরির সাথে মুছে গিয়েছে। কিন্তু আমি চোরকে যে ম্যাসেজটি পাঠিয়েছিলাম, সেটা কিন্তু মুছে যায়নি বরং স্ক্রিনে ভেসে ছিলো।
আমি চোরের জাগায় থাকলে কি করতাম ভাবলাম। আমি চোরের জাগায় থাকলে প্রথমে ফোনটি রিকভার মুডে নিয়ে ফ্যাক্টরি সেটিংস দেবার চেস্টা করতাম। তাই এরপর আমার আইফোনটিকে রিকভার মুডে নিয়ে গেলাম। তারপর মেনুয়ালি রিসেট করা চেষ্টা করলাম। একটুপর যখনি ফোনের উপরে একটা ম্যাসেজ ভেসে উঠলো, in order to activate your iPhone, Connect it to iTunes, তখনি বুঝলাম যে আসল ঘটনা এখনই শুরু হবে। তো আইটিউনসের সাথে লাগানোর পর পরই নীচের দৃশ্যটি দেখতে পেলাম। যাদের আইফোন নিয়ে সামান্যতম ধারনা আছে, তারা এই ছবিটি দেখেই হয়ত বুঝতে পারছেন যে, চোরের আর কিছুই করার নেই এখানে। অলরেডি এটা একটা মৃত আইফোনে পরিনত হয়েছে যেটা দিয়ে শোপিস ছাড়া আর কোন কাজেই ব্যবহার করা যাবে না। উল্লেখ্য, পিসি বা ল্যাপটপে তখন নেট কানেকশন না থাকলে, আইফোন একটিভ হবে না। ফোন একটিভ করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন বাধ্যতামূলক। আর ইন্টারনেটসহ আইটিউনসে কানেক্ট করলেই চোর বিপদে পড়বে।
যা হোক, আমি কানেক্ট করলাম এবং এরপর এই ছবিটি আমার আইটিউনসের পর্দায় ভেসে উঠলো।
খেয়াল করে দেখুন, এখানে বলা হচ্ছে ঐ ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে যেটা দিয়ে এই আইফোনটিকে ইরেজ করে ফেলা হয়েছিলো। চোর এখানেই ধরা। কারন সে আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড জানে না।  আর আইফোন একটিভেট করতে না পারলে এটার আর কোনই মূল্য নেই শো পিস ছাড়া।
আইফোন ৫ এস এ ইতিমধ্যেই যুক্ত হয়েছে ফিংগারপ্রিন্ট স্ক্যানার। মানে আসল মালিক ছাড়া আর কারো হাতে সেটা খুলবে না। শুনছি আইওএস ৮ এ ক্লাউড থেকেই পাসকোড বদলানোর সুযোগ দেয়া হবে এবং চোরের অজ্ঞাতে তার ছবি তুলে আইক্লাউডে পাঠাবার চেষ্টা করবে আইফোন। ফ্রন্ট ক্যামেরা কিছুক্ষন পর পর ছবি তুলে পাঠাতে থাকবে।
অষ্ট্রেলিয়াতে দেখেছি, ফাইন্ড মাই আইফোন গুগল ম্যাপের যে ট্রেসিং পয়েন্ট দেখায়, সেটা প্রিন্ট করে থানায় জমা দিলেই পরদিন পুলিশ আসল মালিকের বাসায় এসে ফোন দিয়ে যায়। বাংলাদেশে তো আর সেটা সম্ভব না। আমি গুলশান থানার একজন তরুন পুলিশ অফিসারের সাথে আলাপ করে জানতে পেরেছি, খুব এক্সট্রিম কেস (যেমনঃ খুন বা রেইপ) ছাড়া জিপিএস ট্রাকিং করে আইফোন খুজেঁ নিয়ে আসার মতো অত সময় বা সুযোগ ডিএমপির নাই। অথচ, এ্যাপেল এই এ্যাপটি বানিয়েছেই হারানো আইফোন ফেরত পাবার জন্য। সুতরাং, বাংলাদেশে আপনার আইফোন হারানো গেলে সেটা হয়তো আপনি ফিরে নাও পেতে পারেন, কিন্তু একটা ব্যাপারে আপনি সুনিশ্চিত থাকতে পারেন যে, চোরও সেটা আর ব্যবহার করতে পারবে না যদি আপনি ফাইন্ড মাই আইফোনকে পুরোপুরি ব্যবহার করতে জানেন।
Find My iPhone এ্যাপটি আইফোনে বিল্ট ইন থাকে। চাইলে আলাদা করে নামাতেও পারেন। এ্যাপস্টোর থেকে এটা বিনামূল্যে নামানো যায়। এই অসাধারন এ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে আপনার একটি iCloud একাউন্ট থাকতে হবে। [যে কেউ চাইলেই ফ্রি আই ক্লাউড একাউন্ট খুলতে পারেন।] তারপর সেই একাউন্ট দিয়ে আইফোনে লগ ইন করলেই ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে।
একটা সাবধানতা, আমি যতদূর জানি, জেলব্রেক করা আইফোনে Find My iPhone কাজ করে না। সুতরাং, হারিয়ে যাবার পর যদি আইফোন খুজেঁ পেতে চান বা চোরকে শিক্ষা দিতে চান তবে আইফোন জেলব্রেক করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম।
Find My iPhone এর বিকল্পঃ প্রে. [এটাতে চোরের ছবিও পাবার সম্ভাবনা আছে কারন এই এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইফোনের বিল্টইন ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলে সার্ভারে পাঠায়। তবে এটার লোকেশন এ্যাকুরেসি ফাইন্ড মাই আইফোনের মতো অতটা ভালো নয়। এবং লাইভ ট্র্যাকিং আসতে বেশ সময় নেয়।]
ফোন যদি ফ্যাক্টরি আন লক করা নাও থাকে তবুও এই এ্যাপটি কাজ করবে, ওয়াই ফাইয়ের সাহায্যে। সেক্ষেত্রে হয়তো ফোনের লাইভ জিপিএস ডাটা পাবেন না। শুধুমাত্র স্থির লোকেশন পাবেন।
বিঃদ্রঃ একজন ফেসবুক ইউজারের সাথে কথপকথন হুবহু তুলে দিচ্ছি। ব্যাপারটা খুবই প্রাসংগিকঃ
তিনি জানালেন - তার ফোন হারিয়েছে কিন্তু এ্যাপটি দিয়েও চোরের কোন ট্রেইস খুজেঁ পান নি কারন চোর তার একাউন্টটিই ডিলিট করে দিয়েছে। আইফোনের লোকেশন আর দেখায় না, বলে ডিভাইস অফলাইন। সে পুলিশকে কিছু টাকা ঘুষও দিয়েছে চোর ধরার জন্য কিন্তু কোন লাভ হয় নাই।
আমার রিপ্লাই ছিলোঃ আহারে ভাই আপনার কথা শুনে খুব খারাপ লাগলো। এই কারনে ২/৩ দিনের সময় বেধেঁ দেওয়া উচিত চোরকে। এর ভেতর ফেরত না দিলে মেমরি মুছে দিবেন তাহলে সে আর সেই আইফোন দিয়ে কিছুই করতে পারবে না। ইস্টার্ন প্লাজায় নাকি আইক্লাউড লক খুলে দেয় কিন্তু সেটা খুবই খরচ এবং সময় সাপেক্ষ। কাস্টমারের সাথে চুক্তি হয়, খোলার চান্স ৫০-৫০। খুল্লে ১০ হাজার দিতে হবে। আর না খুল্লে শুধু তাদের সার্ভিস চার্জ এক দেড় হাজার টাকা। আমার জানা মতে মাত্র দু জন লোক আই ক্লাউড লক খুলতে পারছে, তাও আবার ১০/১২ হাজার টাকা খরচ করে এবং সময় লেগেছে প্রায় ১ সপ্তাহ। মোদ্দা কথা, আপনার চোরটি খুবই ধুরন্ধর সে প্রায় অসাধ্য সাধন করেছে আইক্লাউড থেকে একাউন্ট মুছে ফেলতে পেরেছে। আরেকটা কথা ভাই, ঘুষ দেয়া ও নেয়া উভয়ই কিন্তু অপরাধ।
আপনার আইফোনের iOS version কত ছিলো? আপনি কি Find my iphone রেগুলার ব্যবহার করতেন? মানে জিপিএস ট্রাকিং, নোটিফিকেশন ইত্যাদি ঠিকঠাক মতো কাজ করে কিনা সেটা টেষ্ট করেছেন কখনো? আর আপনি বল্লেন আপনি লষ্ট মুডে দিয়েছেন। লষ্ট মুড আর মেমরি ইরেজ করা কিন্তু এক কথা নয়। চোরকে বার্তা পাঠানো ছাড়া লস্ট মুডের আর কোন কাজ নাই আসলে। চোর রিপ্লাই না দিলে আপনার ফাইনাল অস্ত্র হচ্ছে, মেমরী ইরেজ করে ফেলা।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

সবাইকে আমার সালাম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালোই আছি।
আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আইফোন থেকে এন্ড্রয়েড এবং এন্ড্রয়েড থেকে আইফোনে দ্রুত যেকোন ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
প্রথমে আপনারা একেবারে আপডেট SHAREit এপটি আপনার আইফোন এবং এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করুন।
ধরে নিলাম আপনি আপনার এন্ড্রয়েড থেকে আইফোন এ ফাইল ট্রান্সফার করবেন।
তাহলে প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে যে ফাইলটি পাঠাবেন তা সিলেক্ট করে SHAREit এর মাধ্যমে শেয়ার এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
এবার Apple লেখাটায় ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি হটস্পট লিংক আপনার জন্য তৈরি হবে।
এবার আপনার আইফোনের SHAREit ওপেন করে রিসিভ এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
ভয় পেয়ে গেলেন নাকি?  ভয় পাবার কিছু নাই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার আইফোনের সেটিংস এ ক্লিক করে ওয়াইফাই চালু করা। চালু করার পর দেখবেন একটা লিংক দেখাবে (যেটা এন্ড্রয়েড SHAREit আপনার জন্য তৈরি করেছিল। ) এবার লিঙ্কের সাথে কানেক্ট করুন নিচের ছবির মত।
এবার আপনার এন্ড্রয়েড এর SHAREit এপে আপনার আইফোনের SHAREit শো করবে। নিচের ছবির মত।
এখন শুধু আইকনটাতে ক্লিক করুন আর ইচ্ছেমত ফাইল ট্রান্সফার করুন।
সবাই ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।





................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.
আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…

আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…


আজ আমরা আইফোনের কিছু বিশেষ ফিচার/সার্ভিস সমন্ধে জানবো। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, বাংলাদেশের বেশীভাগ আইফোন ব্যবহারকারীই এগুলো সমন্ধে জানেন না। অথবা জানলেও কখনো ব্যবহার করেননি। মজার ব্যাপার হলো, এর সবগুলোই একদম ফ্রি। এ্যাপেল কোম্পানি আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও খাবে না এই ফিচার/সার্ভিসগুলোর জন্য।
১) iMessage: এক বা একাধিক iOS 7 চালিত ডিভাইসের ভেতর আনলিমিটেড টেক্সট/এমএমএস, ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেইল পাঠানোর পদ্ধতির নাম আইম্যাসেজ। শর্ত হচ্ছে, প্রতিটা ডিভাইসে আইম্যাসেজ অন করা থাকতে হবে, এবং প্রতিটা ডিভাইস যে কোন একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের অধীনে থাকতে হবে। (যদি ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক সুলভ না থাকে তো আইম্যাসেজ আপনার ফোনের সেলুলার নেটওয়ার্ক (মোবাইল অপারেটর) ব্যবহার করবে। সেক্ষত্রে আপনাকে সুযোগ দেয়া হবে সেলুলার নেট ইউজ করবেন কি করবেন না সেটা নির্ধারন করার, কারন সেলুলারে প্রতি ম্যাসেজে টাকা কাটবে। কিন্তু ওয়াই-ফাইতে একদমই ফ্রি।
ব্যবহারঃ ধরেন আপনার এবং আপনার স্ত্রী দুজনেরই আইফোন আছে। দুজনের অফিসেই ওয়াই ফাই আছে। এবং দুজনেই দুজনকে প্রচুর টেক্সট করেন। (বাইরের দেশে আমি প্রচুর ফ্রি এসএমএস পেতাম প্রতি মাসে, কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি এখানে কোন ফ্রি এসএমএম নাই। সবই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। ৫ টাকা দিয়ে রবির ১০০ sms কিনি তাও আবার মাত্র দুই দিন পর এক্সপায়ার হয়ে যায়! এই দেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো যেভাবে টাকা আদায় করে পাবলিকের কাছ থেকে অন্য কোন উন্নত দেশের মোবাইল কোম্পানি সেগুলা চিন্তাও করতে পারবেনা) যাই হোক, এমবস্থায় আপনি যতক্ষন আপনার অফিসের ওয়াই ফাইয়ের আন্ডারে থাকবেন ততক্ষন বাংলাদেশের কোন মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না আপনার স্ত্রীকে sms পাঠানোর জন্য। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনার স্ত্রী সেটা পাবে সাধারন এসএমএসের মতই। মানে sms যেভাবে পাবেন, হুবহু একই ভাবে আইম্যাসেজও পাবেন।
যেভাবে আইম্যাসেজ সেটাপ করবেনঃ - এখানে ছবিসহ স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়া আছে। 
আর ভয়েস ম্যাসেজ পাঠানোর পদ্ধতি এখানে বর্ণনা করা হয়েছে
২) Facetime: এটা হুবহু আইম্যাসেজের মতই শুধু পার্থক্য হচ্ছে এটাতে ভিডিও কল করা যাবে। ভিডিও কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার ওয়াই-ফাই নেট কতটা শক্তিশালি তার উপর। আমার ১ এমবিপিএস নেটে ফেসটাইমের ভিডিও কোয়ালিট মাথা নষ্ট করার মতো। বিস্তারিত জানতেঃhttps://www.apple.com/ios/facetime/
৩) AirDrop: দুটি iDevice এ কনটাক্টস, ফাইল, MP3 বা ভিডিও বা যে কোন ধরনের কনটেন্ট ব্লু টুথ দিয়ে শেয়ার করার জন্য এই ফিচারটি ব্যবহার করা হয়। তবে সীমাবদ্ধতা হলো, iPhone 5 থেকে শুরু করে এর পরের মডেল গুলোর জন্য এটা কার্যকর। বিস্তারিত জানতেঃhttp://support.apple.com/kb/ht5887
৪) AirBlue: আপনার আইফোন থেকে যে কোন ফোনে ব্লু টুথ দিয়ে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য এটি একটা থার্ডপার্টি এ্যাপ। তবে এটা ব্যবহারের জন্য আপনার আইফোনটি জেলব্রেক করতে হবে।
৫) AirPort: আপেল কোম্পানির বানানো একটা অত্যাধুনিক ওয়াই ফাই মডেম। এটি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ, টেবলেট, আইফোন বা আইপ্যাডে ইন্টারনেট চালানো ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজ করতে পারবেন যেগুলো বাজারের আর দশটা সাধারন মডেম করতে পারবে না। যেমনঃ আপনি বাসাজুড়ে ওয়্যারলেসলি মিউজিক স্ট্রিমিং করতে পারবেন, ওয়াই-ফাই প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন, আপনার ওএসের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন, শক্তিশালি ওয়াই-ফাই হাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনার এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ এটার সাথে কানেক্ট করে টিভিতে মুভি স্ট্রিমিংও করতে পারবেন।
এয়ারপোর্টের দামও খুব বেশী না, সবচেয়ে ছোটটার দাম বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ৮ হাজার টাকা। বিস্তারিতঃ https://www.apple.com/compare-wifi-models/
৬) AirPlay: এয়ারপ্লে হচ্ছে iOS এর খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার। এটা দিয়ে আপনি টিভি বা পিসির মনিটরে আপনার আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন লাইভ মিররিং করতে পারবেন। মানে পিসিতে আমরা যেমন মাঝে মাঝে ডুয়েল ডিসপ্লে ব্যবহার করি, এটা ঠিক সেরকমই। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের স্ত্রিন রেকর্ড করতে পারবেন এমনকি আপনি আইফোনে যা যা করছেন সেটা সরাসরি প্রজেক্টরে দেখাতেও পারবেন।  বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/airplay/
চিত্রঃ আমি AirPlay ব্যবহার করছি।
উল্লেখ্য, আমার দেখা সেরা iOS game ইনফিটিনি ব্লেড ২ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমব্যাট আমি এয়ারপ্লে দিয়ে রেকর্ড করে ইউটিউবে প্রচার করেছি। সেই ভিডিওগুলো এখানে থেকে দেখা যাবেঃ 
৭) iTunes Home Sharing: এর মাধ্যমে আপনি যে কোন গান বা মুভি আপনার আইফোনে না নিয়েও আইফোন দিয়ে শুনতে/দেখতে পাবেন। কি, অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? বেশ, বিশ্বাস না হলে নিজেই চেষ্টা করেন দেখুন।
যা যা লাগবেঃ চারটা জিনিস লাগবে। একটা আইফোন, পিসিতে আইটিউনস, একটা আপেল আইডি আর একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক।
এবার আইটিউনস থেকে File > Home Sharing > আপেল আইডি দিয়ে লগিন করে Done এ ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোনের Settings > Music এবং Settings > Video তে গিয়ে ঐ একই আপেল আইডি দিয়ে লগ ইন করেন। এবার আইটিউনস খোলা রেখেই আইফোনের মিউজিক এবং ভিডিও এ্যাপসে যান। Music > More > Shared > আপনার লাইব্রেরি সিলেক্ট করুন। আমার আইফোনে আসে Proloy's Library. তেমনি ভিডিওতে গিয়ে Video > Shared. ব্যস। এবার দেখুন, যে গান বা মুভিগুলো আপনার আইফোনে নেই কিন্তু আইটিউনসে আছে, সেগুলো দিব্যি আপনি আইফোন থেকেই চালাতে পারছেন। আপনি যতক্ষন ঐ ওয়াই ফাই নেটওয়াকের অধীনে থাকবেন, ততক্ষন আর ওসব আইফোনে নিতে হবে না। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের মেমরি একদম ফুল হয়ে গেলেও আপনি নতুন নতুন ভিডিও বা গান আইফোন থেকে শুনতে পারবেন। যেমনঃ আমি প্রায়ই আমার আইপ্যাড দিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অথবা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। গান এবং মুভির সম্মিলিত সাইজ প্রায় দুই গিগা অথচ আমার আইপ্যাডে দুই গিগা জায়গা খালিও নাই।
৮) ধরুন আপনি বাসার ওয়াই ফাই দিয়ে প্রথমালোতে একটা আর্জেন্ট সংবাদ পড়ছেন। অথচ তাড়ার ভেতর আছেন। এখুনি বেরুতে হবে। আর্টিকেলটা বিশাল। শেষ করতে না হলেও ১৫-২০ মিনিট লাগবে। এত সময় আপনার হাতে নেই কিন্তু বাসে বসে অফিসে যেতে যেতে পড়তে পারবেন। কিন্তু আবার সেলুলার নেটও ব্যবহার করতে চাচ্ছেন না কারন ওতে বেশী টাকা কাটে। বা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্সই নেই। তখন কি করবেন?
এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দুটি ফ্রি এ্যাপ আপনার আইফোনে ইনসটলড থাকতে হবে। ১. Chrome ব্রাউজার আর ২. Offline Reader নামের একটা ফ্রি এ্যাপ। ক্রোম এ্যাপটি আপনার পিসিতে থাকা ক্রোম ব্রাউজারের সাথে সিংক করে সেখানে খুলে থাকা সবগুলো ট্যাব আপনার আইফোনে নিয়ে আসবে এবং তারপর Offline Reader দিয়ে সেগুলোকে অফলাইনে পড়ার জন্য সেইভ করবেন। ব্যস হয়ে গেলো। এ্যাপ দুটো ইনসটল করা থাকলে সব মিলিয়ে বড় জোর মিনিট খানেকের মামলা! তারপর বাসে বসে পড়তে থাকুন আপনার আর্টিকেল যতক্ষন খুশী। দেশের জোচ্চর আর ডাকাত মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না নেটের জন্য।
বিঃদ্রঃ অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এসব করতে জেলব্রেক করা লাগবে কিনা তাদের বলছি, আমি যে সব টিপস দেই, তার কোনটার জন্যই আপনার আইফোনকে জেলব্রেক করতে হবে না। যদি করতে হয়, তবে আমি অবশ্যই সেটা উল্লেখ করবো। যেমন ৪ নম্বরে করেছি। আর যদি উল্লেখ না করি, তবে ভাববেন জেলব্রেক লাগবে না।

মোট পাতাদর্শিত

Tuesday, November 24, 2015

“আইফোন/আইপ্যাড disabled connect to itunes” সমস্যার সমাধান

আজ আমি আইফোন/আইপ্যাড যে সমস্যাটির কথা বলব তা অনেকের কাছেই পরিচিত একটি সমস্যা . সমস্যাটি হল আইফোন Disable হয়ে যায়/Passcode Lock থাকে. সমস্যাটি আপনি নিজেই সমাধান করতে পারেন, নিচের ধাপ গুলো লক্ষ্য করুন:
যদি আইফোন Disable হয়ে যায়/Passcode Lock থাকে, অ্যাপেল লোগোতে Stuck হয়ে যায় বা যেকোনো ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে কম্পিউটারে আইফোন সংযোগ করে আইফোন বন্ধ করুন। যদি আইফোন একেবারেই বন্ধ করতে না পারেন তাতে সমস্যা নেই।
প্রথমে কম্পিউটারে আইটিউন ইনেস্টল করুন তারপর usb এর মাধ্যমে কানেক্ট করুন.

এখন আইফোনের লক/পাওয়ার বাটন চেপে যখন অ্যাপেল লোগো দেখা যাবে তখন লক এবং হোম এই দুই বাটন একসাথে চেপে ধরুন।
এভাবে ধরে রাখলে একসময় স্ক্রীন থেকে অ্যাপেল লোগো বা যাই থাকুক সব অফ হয়ে যাবে। তখন কোন বাটন থেকে হাত না সরিয়ে আরও ৪ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার শুধু পাওয়ার/লক বাটন ছেড়ে দিয়ে আরও ৭-১০ সেকেন্ড হোম বাটন ধরে রাখুন।
তাহলে মোট ১৩ সেকেন্ড লক বাটন আর ১৭-২০ সেকেন্ড হোম বাটন টানা ধরে রাখতে হবে, ছেড়ে ছেড়ে ধরলে হবে না।
একসময় দেখবেন কম্পিউটারে লেখা আসবে Installing Device Software…. এই জাতীয় কিছু তখন সব বাটন থেকে হাত সরিয়ে নিন।
এবার ইন্টারনেট সংযোগসহ কম্পিউটারে iTunes ওপেন করুন। কম্পিউটারে ইন্টারনেট না থাকলে হবে না। এখন iTunes এ Ok চাপুন। এবার আপনার কম্পিউটারের কীবোর্ড থেকে Shift চাপ দিয়ে ধরে একই সাথে iTunes এর Restore iPhone এ ক্লিক করুন।
এবার যে বক্স বা উইন্ডো আসবে তাতে আপনার আইফোনের জন্য ডাউনলোড করা বর্তমান ফার্মওয়ার দেখিয়ে দিন।
সবকিছু ঠিক থাকলে নতুন ভার্সন ইন্সটল হয়ে যাবে। এভাবে আপডেট বা রিস্টোর করতে গিয়েও আবার Error আসতে পারে। এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। Error আসলে আইফোন বন্ধ না করে সংযোগ থাকা অবস্থায় আবার iTunes ওপেন করে কম্পিউটারের কীবোর্ড থেকে Shift চাপ দিয়ে ধরে একই সাথে iTunes এ দেখানো আপনার আইফোন থেকে Restore এ ক্লিক করলে ফার্মওয়ার ফাইল সিলেক্ট করার জন্য একটা নতুন উইন্ডো বা বক্স আসবে। তাতে আপনার ডাউনলোড করা বর্তমান ভার্সন দেখিয়ে দিন। এবার সম্পূর্ণ প্রসেস শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।





................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

Saturday, October 17, 2015

অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা


ঢাকা: প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার (এক হাজার ৮২০ কোটি টাকা) জরিমানা করেছে মার্কিন একটি ফেডারেল আদালত। পেটেন্ট লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বিনাঅনুমতিতে ও অন্যায়ভাবে কিছু আইফোন ও আইপ্যাডের মডেলে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে জানিয়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে ৪০০ মিলিয়ন ডলার (তিন হাজার ১১২ কোটি টাকা) ক্ষতিপুরণ চেয়ে আদালতে মামলা ঠুকে দেয় উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়। গত ৫ অক্টোবর এ ব্যাপারে শুনানি শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) এ আদেশ দেন আদালত।

উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের পেটেন্ট নিবন্ধন শাখা দ্য উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশন জানায়, তাদের উদ্ভাবন সুরক্ষায় এ আদেশ মাইলফলক হয়ে থাকবে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেন, যা কম্পিউটার প্রসেসরকে আরও কার্যকর করতে সক্ষম। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির কোনো অনুমতির ধার না ধরেই আইফোন ৫এস, ৬ ও ৬ প্লাস মডেলে এ প্রযুক্তির ব্যবহার করেছে অ্যাপল। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি বাজারে আসা আইফোন ৬এস ও ৬এস প্লাসেও এর ব্যবহার করা হয়েছে।

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানালেও এর বেশি কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল।

শুক্রবার আদালতে উপস্থিত ছিলেন উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের একজন সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক গুরিন্দর সোহি। রায়ের সময় মার্কিন ডিস্ট্রিক্ট জজ উইলিয়াম কোনলে বলেন, ড. সোহির জন্য বলছি, আমি আশা করি আপনার উদ্ভাবনের যথার্থতা প্রমাণিত হয়েছে।

উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কার্ল গুলব্রান্ডসেন বলেছেন, এই আদেশের ফলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের কঠোর পরিশ্রম ও সততার বিজয় হয়েছে। বিচারক স্বীকার করেছেন, অ্যাপলের ব্যবহার করা মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি আমাদের ক্যাম্পাসেই উদ্ভাবিত হয়েছে।

এর আগে ২০০৮ সালে একই অভিযোগে ইন্টেলের বিরুদ্ধেও মামলা করে উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়। সেবারও আদালত জরিমানার আদেশ দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করেন। তবে ওই জরিমানার অংক কতো ছিল, তা প্রকাশ করা হয়নি। 




................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

Friday, October 16, 2015

কেন আইফোন বা আইপ্যাড জেইলব্রেক করাবেন ও জেইলব্রেক আসলে কি?

অনেক দাম দিয়ে ক্রয় করা আমাদের শখের আইফোন বা আইপ্যাড দিয়ে কিন্তু আমরা এমন সব কাজ করতে পারি যা আমাদের অনেকেরই এর সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই। আমরা বাজার থেকে যে আইফোনটি ক্রয় করি তা দিয়ে আমরা তেমন কিছুই করতে পারিনা এবং আমাদের একটি সীমাবদ্ধতার মধ্যে থাকতে হয় কিন্তু যদি আপনি আপনার আইফোন টিকে জেইলব্রেক করান তাহলে আপনি এটি দিয়ে এমন সব কাজ করতে পারবেন যা আপনার একটি স্মার্ট ফোনের সকল চাহিদা পূরণ করতে পারবে এবং আপনার আইফোনটি অনেকটা একটি কম্পিউটার এর সমতুল্য হিসেবে বানিয়ে নিতে পারবেন। তবে যারা এর সম্পর্কে জানেনা তাদের কাছে এসব কথা অবিশ্বাস মনে হবে। যাই হোক আপনাদের এই ধারণা পালটাতে এখানে আমরা তুলে ধরবো আপনার আইফোনটি জেইলব্রেক করলে কি কি করতে পারবেন তার কিছু বিষয়, যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার নরমাল আইফোন ও জেইলব্রেক করা আইফোন এর তফাৎ বুঝতে পারবেন।
সবার আগে জানি এই জেইলব্রেক কি? অ্যাপেল কোম্পানি আইফোনে সব সুবিধা দেয় না তাদের ব্যাবসার জন্য। তাই সব সুবিধা পাবার জন্য কয়েকজন মিলে App Store এর মত করে অন্য আরেকটা Store বানিয়েছে যা কিনা Cydia নামে পরিচিত। এই Cydia অ্যাপসটাকেই জেইলব্রেক বলে। এখান থেকে অনেক অ্যাপস ইন্সটল করা যায় যা কিনা আইফোন ব্যাবহারকারীদের খুবই কাজে লাগে।অনেক অতিরিক্ত সেটিং পাওয়া যায় যা কিনা বিভিন্ন অ্যাপসে কাজে লাগে। আইফোনকে সম্পূর্ণ নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করা যায়। এবং এর মাধ্যমে আপনি এমন সব অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন যা আপনার আইফোন ব্যবহার করার ধারনাই পালটিয়ে দিবে।তাহলে এবার জেনে নেই জেইলব্রেক করা থাকলে যে যে কাজ গুলো করতে পারবো!!
১- নরমাল ভাবে আইফোন রিস্টার্ট বা বন্ধ করতে হলে উপরের পাওয়ার বাটন ১০ সেকেন্ড এর মতো চেপে ধরে রাখতে হয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে মাত্র এক টাচে এটি করা যায়।সাথে আপনি Wifi, 3G, Bluetooth, Data, Locations সহ আর বিভিন্ন অপশন গুলো টার্ন অন বা অফ করতে পারবেন একটি মাত্র টাচে এবং এর জন্য আপনাকে কষ্ট করে আইফোন এর সেটিংস্‌ এ যেতে হবে না। এবং এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার আইফোন এর সার্চ অপশন বন্ধ করা সহ, ফোল্ডার বা অ্যাপস ডিলিট করতে না পারা এবং আপনার মোবাইল অপারেটর এর নাম পরিবর্তন করে আপনার নিজের নাম দিয়ে রাখতে পারবেন, এরকম আরো অনেক কিছু করতে পারবেন।
২- নরমাল আইফোনে পার্সোনাল ডকুমেন্টস ফাইল বা অ্যাপস পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়।যেমন আপনার ছবি,নোট বা আইফোন সেটিংস্‌ কে পাসওয়ার্ড লক করে রাখতে পারবেন।যার ফলে আপনার পার্সোনাল অ্যাপস বা ফোল্ডার আপনি ছাড়া অন্য কেউ অ্যাক্সেস করতে পারবে না।
৩- নরমাল আইফোনে থিম, ফন্ট বা রিংটোনস পরিবর্তন করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়। এবং হাজার হাজার চোখ ধাঁধানো থিম রয়েছে যা বলে বুঝানো যাবে না।
৪- নরমাল আইফোনে সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে কোন কিছু ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোন দিয়ে আপনি আইফোনের সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে আপনার কম্পিউটার এ যেমন ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করেন, ঠিক তেমন ভাবে ইন্টারনেটর সব ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন আপনার আইফোন দিয়ে। যা সত্যিই খুব মজার একটি বিষয়।
৫- নরমাল আইফোনে আপনি আপনার ডিভাইস এর সিস্টেম ফাইল বা ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি আই এক্সপ্লোরার নামক অ্যাপস দিয়ে আপনার আইফোনের সকল ডিরেক্টরি সহ সকল সিস্টেম ফাইল ও ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ণ আপনার কম্পিউটার এর মতো। কম্পিউটারে যেমন আপনি আপনার c বা d  ড্রাইভে আপনার মতো করে বিভিন্ন ফোল্ডার বানিয়ে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে বা লোকাল ফাইল গুলো নিজের মতো করে সাজিয়ে রাখেন এবং কপি, পেস্ট, ডিলিট, রিনেম ইত্যাদি কাজ গুলো করেন। তেমনি এখানেও আপনি সেই কাজ গুলো খুব সহজে করতে পারবেন।
৬- নরমাল আইফোনে কাউকে ইমেইল করার সময় আইফোনে তুলা ডিফল্ট ছবি ও ভিডিও ফাইল ছাড়া অন্য কোন ফাইল এটাচ করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো ধরণের ফাইল ইমেইলে এটাচ করে পাঠাতে পারবেন।
৭- নরমাল আইফোনে আপনি অডিও গান বা ভিডিও গান নিতে চাইলে অ্যাপেল এর আইটন্স দিয়ে নিতে হয় এবং এটি অনেকের কাছে অনেক ঝামেলার একটি বিষয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো অডিও গান বা ভিডিও গান সরাসরি আইফোন দিয়েই ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে আপনার আইফোনের মিউজিক অ্যাপস এ এড করে নিতে পারবেন। এবং আপনাকে কখনো এই কাজ গুলো করার জন্য কম্পিউটার এর প্রয়োজন হবে না।এবং আপনি চাইলে সেই গান আপনার রিংটোনস হিসেবেও সেট করতে পারবেন।
৮- ইউটিউব থেকে যেকোনো গান বা ছবি ডাউনলোড করে আপনার আইফোনে সেভ করে রাখতে পারবেন এবং পড়ে ইন্টারনেট না থাকলেও অফলাইনে সেই সব গান বা ছবি দেখতে পারবেন।
৯- নরমাল আইফোনে আপনি মনের মতো ই-বুক্স ডাউনলোড করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো বাংলা, ইংলিশ বা পিডিএফ এর ফাইল কে সরাসরি আইফোন দিয়ে ডাউনলোড করে আপনার আই বুক্স অ্যাপস এ ই-বুক আকারে বানিয়ে নিতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনার আইফোনটি হয়ে যাবে একটি বিশাল বই এর লাইব্রেরী।
১০- আইফোন এর অ্যাপস স্টোরে পাওয়া যত দামী অ্যাপ রয়েছে তা সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনার আইফোনে ব্যাবহার করতে পারবেন।
১১- আপনার আইফোন দিয়ে যেকোনো ফরম্যাট এর ফাইল ওপেন করতে পারবেন যেমন এম এস ওয়ার্ড, এক্সেল, ফটোশপ ইত্যাদি।
১২- যদি কখনো প্রয়োজন হয় তাহলে অ্যাপেল এর আইটন্স এর বিপরীত একটি প্রোগ্রাম আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে আপনার আইফোন এর সকল ফাইল একটা একটা বা সব একসাথে সিলেক্ট করে কম্পিউটার থেকে আইফোনে বা আইফোন থেকে কম্পিউটারে ট্রান্সফার করতে পারবেন। যেমনটি আমরা এনড্রইড ডিভাইস এ করে থাকি।



................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

Find My iPhone এর ব্যাপারে বিস্তারিতঃ এ্যাপটি যেভাবে কাজ করে

এ্যাপেলের নিজস্ব এ্যাপ্লিকেশন ’ফাইন্ড মাই আইফোন’ এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন গুগল ম্যাপে। এমনকি চাইলে ফোনে বার্তা বা এলার্ট টোনও পাঠাতে পারবেন। ফোন হারিয়ে গেলে সেই ম্যাসেজের মাধ্যমে চোরের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। যদি দেখন চোর কিছুতেই সাড়া দিচ্ছে না, তখন আপনি ঘরে বসেই আপনার আইফোনটির সমস্ত তথ্য মুছে দিতে পারবেন। এর সুবিধা হলো, চোর কিছুতেই আপনার ফোনটি আর ব্যবহার করতে পারবে না। সে না পারবে সেটা বিক্রি করতে, না পারবে নিজে ব্যবহার করতে। ফাইন্ড মাই আইফোন দিয়ে মেমরি ইরেজ করার পর সেটার একটিভেশন লক হয়ে যাবে। এর মানে হলো, মূল মালিক ছাড়া দুনিয়ার আর কেউ আর সেই ফোন একটিভ করতে পারবে না। এমনকি স্বয়ং আপেলও কনা। তার মানে চোরের কাছে তখন দুটো মাত্র অপশন থাকে। ক) আইফোনটা আপনাকে ফেরত দেয়া। ২) সেটাকে পেপারওয়েট হিসেবে ব্যবহার করা অথবা শো পিস হিসেবে ড্রইংরুমে সাজিয়ে রাখা।
পুরো ব্যাপারটা কিভাবে কাজ করে, সে ব্যাপারে অনেকেরই হয়তো ধারনা নেই। তাছাড়া, সেটার বিস্তারিত বাংলা ভাষায় নেটের কোথাও লেখা নেই। এমনকি আমারও জানা ছিলো না। তাই ভাবলাম সেটা জেনে বাংলাতে একটু বিস্তারিত লেখা যাক। তো ফাইন্ড মাই আইফোন কিভাবে কাজ করে সেটা দেখার জন্য আমার পিসির ব্রাউজার দিয়ে আই ক্লাউডে ঢুকে লষ্ট মুডে গিয়ে আমার ফোনে একটা ম্যাসেজ পাঠালাম। বাংলাতে লিখলাম – ”আমি প্রলয় হাসান। আমার আইফোনটি হারানো গিয়েছে। আমার সাথে যোগাযোগের নম্বর....। আপনি ফোনটি ফেরত দিলে উপযুক্ত পুরস্কার দেয়া হবে। আপনার নাম-পরিচয় গোপন রাখা হবে। যদি ফেরত না দিন তবে এই ফোনটি আপনি কোনভাবেই আর ব্যবহার করতে পারবেন না।” ৫ সেকেন্ডের ভেতর হুবহু এই ম্যাসেজটিই স্পষ্ট বাংলা ফন্টে আমার ফোনের লক স্ক্রিনে আবিভূত হলো। ফোনের পাসকোড দিয়ে দিলেই ম্যাসেজটি মুছে যাচ্ছে। কিন্তু যখনি আবার পাস লকড হচ্ছে, তখনি আবার আর্বিভূত হচ্ছে। এভাবে ক্রমাগত হচ্ছে।
এরপর আমি এলার্ট টোন পাঠালাম আমার ফোনে। কয়েক সেকেন্ডের ভেতর তীক্ষ একটা আওয়াজ শুরু হলো আমার ফোনে এবং উপরে লেখা উঠলো iPhone Lost Alert. এরপর ফোনের পাসকোড দিতেই শব্দ এবং ম্যাসেজ দুটোই দূর হয়ে গেলো। [তার মানে, এই ম্যাসেজ বা টোনের হ্যাপা থেকে বাচঁতে হলে চোরকে অবশ্যই আমার চার ডিজিটের পাসকোড জানতে হবে। না জানলে, ম্যাসেজটি সরবে না এবং ক্রমাগত শব্দ হতে থাকবে। যতক্ষন ব্যাটারির চার্জ থাকবে আর কি!] আরেকটা ব্যাপার, লস্ট মুড এনাবেল করার সাথে সাথে আইফোনের লোকেশন ট্রাক করতে শুরু করে ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি। মানে কোথায়, কতক্ষন ধরে কখন ফোনটা ম্যাপের কোন লোকেশনে ছিলো, সেটা দেখাতে থাকে। [গুগল ম্যাপে এই লোকশন দেখানোটা যথেষ্টই নিখুতঁ। একদম আমার মিরপুরের বাড়ীর রাস্তাটাই দেখায়।] এমনকি, আপনার হারানো ফোনে এখন কত পার্সেন্ট ব্যাটারি আছে, সেটাও আপনি আইক্লাউড থেকে দেখতে পারবেন। পুরো ব্যাপারটি জন্যে হারানো আইফোনকে ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত থাকতে হবে। চোর যখনই আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত করবে, তখনই আপনার পাঠানো ম্যাসেজ বা টোন আপনাআপনি আইফোনে চলে যাবে, সেটা যদি ১ বছর পরও হয়।
যাইহোক, সবশেষে আমি আমার আইফোনটির একটিভিশন লক এনাবেল করে দিলাম। একটিভিশন লক এনাবেল হবার পর আপনি গুগল ম্যাপে ফোনের কোন ট্রেস পাবেন না কারন ফোনের ভেতরে জিপিএস সিগন্যালের জন্য যে ডাটাগুলো ইনসটল করা হয়েছিলো, সেটাও মেমরির সাথে মুছে গিয়েছে। কিন্তু আমি চোরকে যে ম্যাসেজটি পাঠিয়েছিলাম, সেটা কিন্তু মুছে যায়নি বরং স্ক্রিনে ভেসে ছিলো।
আমি চোরের জাগায় থাকলে কি করতাম ভাবলাম। আমি চোরের জাগায় থাকলে প্রথমে ফোনটি রিকভার মুডে নিয়ে ফ্যাক্টরি সেটিংস দেবার চেস্টা করতাম। তাই এরপর আমার আইফোনটিকে রিকভার মুডে নিয়ে গেলাম। তারপর মেনুয়ালি রিসেট করা চেষ্টা করলাম। একটুপর যখনি ফোনের উপরে একটা ম্যাসেজ ভেসে উঠলো, in order to activate your iPhone, Connect it to iTunes, তখনি বুঝলাম যে আসল ঘটনা এখনই শুরু হবে। তো আইটিউনসের সাথে লাগানোর পর পরই নীচের দৃশ্যটি দেখতে পেলাম। যাদের আইফোন নিয়ে সামান্যতম ধারনা আছে, তারা এই ছবিটি দেখেই হয়ত বুঝতে পারছেন যে, চোরের আর কিছুই করার নেই এখানে। অলরেডি এটা একটা মৃত আইফোনে পরিনত হয়েছে যেটা দিয়ে শোপিস ছাড়া আর কোন কাজেই ব্যবহার করা যাবে না। উল্লেখ্য, পিসি বা ল্যাপটপে তখন নেট কানেকশন না থাকলে, আইফোন একটিভ হবে না। ফোন একটিভ করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন বাধ্যতামূলক। আর ইন্টারনেটসহ আইটিউনসে কানেক্ট করলেই চোর বিপদে পড়বে।
যা হোক, আমি কানেক্ট করলাম এবং এরপর এই ছবিটি আমার আইটিউনসের পর্দায় ভেসে উঠলো।
খেয়াল করে দেখুন, এখানে বলা হচ্ছে ঐ ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে যেটা দিয়ে এই আইফোনটিকে ইরেজ করে ফেলা হয়েছিলো। চোর এখানেই ধরা। কারন সে আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড জানে না।  আর আইফোন একটিভেট করতে না পারলে এটার আর কোনই মূল্য নেই শো পিস ছাড়া।
আইফোন ৫ এস এ ইতিমধ্যেই যুক্ত হয়েছে ফিংগারপ্রিন্ট স্ক্যানার। মানে আসল মালিক ছাড়া আর কারো হাতে সেটা খুলবে না। শুনছি আইওএস ৮ এ ক্লাউড থেকেই পাসকোড বদলানোর সুযোগ দেয়া হবে এবং চোরের অজ্ঞাতে তার ছবি তুলে আইক্লাউডে পাঠাবার চেষ্টা করবে আইফোন। ফ্রন্ট ক্যামেরা কিছুক্ষন পর পর ছবি তুলে পাঠাতে থাকবে।
অষ্ট্রেলিয়াতে দেখেছি, ফাইন্ড মাই আইফোন গুগল ম্যাপের যে ট্রেসিং পয়েন্ট দেখায়, সেটা প্রিন্ট করে থানায় জমা দিলেই পরদিন পুলিশ আসল মালিকের বাসায় এসে ফোন দিয়ে যায়। বাংলাদেশে তো আর সেটা সম্ভব না। আমি গুলশান থানার একজন তরুন পুলিশ অফিসারের সাথে আলাপ করে জানতে পেরেছি, খুব এক্সট্রিম কেস (যেমনঃ খুন বা রেইপ) ছাড়া জিপিএস ট্রাকিং করে আইফোন খুজেঁ নিয়ে আসার মতো অত সময় বা সুযোগ ডিএমপির নাই। অথচ, এ্যাপেল এই এ্যাপটি বানিয়েছেই হারানো আইফোন ফেরত পাবার জন্য। সুতরাং, বাংলাদেশে আপনার আইফোন হারানো গেলে সেটা হয়তো আপনি ফিরে নাও পেতে পারেন, কিন্তু একটা ব্যাপারে আপনি সুনিশ্চিত থাকতে পারেন যে, চোরও সেটা আর ব্যবহার করতে পারবে না যদি আপনি ফাইন্ড মাই আইফোনকে পুরোপুরি ব্যবহার করতে জানেন।
Find My iPhone এ্যাপটি আইফোনে বিল্ট ইন থাকে। চাইলে আলাদা করে নামাতেও পারেন। এ্যাপস্টোর থেকে এটা বিনামূল্যে নামানো যায়। এই অসাধারন এ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে আপনার একটি iCloud একাউন্ট থাকতে হবে। [যে কেউ চাইলেই ফ্রি আই ক্লাউড একাউন্ট খুলতে পারেন।] তারপর সেই একাউন্ট দিয়ে আইফোনে লগ ইন করলেই ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে।
একটা সাবধানতা, আমি যতদূর জানি, জেলব্রেক করা আইফোনে Find My iPhone কাজ করে না। সুতরাং, হারিয়ে যাবার পর যদি আইফোন খুজেঁ পেতে চান বা চোরকে শিক্ষা দিতে চান তবে আইফোন জেলব্রেক করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম।
Find My iPhone এর বিকল্পঃ প্রে. [এটাতে চোরের ছবিও পাবার সম্ভাবনা আছে কারন এই এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইফোনের বিল্টইন ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলে সার্ভারে পাঠায়। তবে এটার লোকেশন এ্যাকুরেসি ফাইন্ড মাই আইফোনের মতো অতটা ভালো নয়। এবং লাইভ ট্র্যাকিং আসতে বেশ সময় নেয়।]
ফোন যদি ফ্যাক্টরি আন লক করা নাও থাকে তবুও এই এ্যাপটি কাজ করবে, ওয়াই ফাইয়ের সাহায্যে। সেক্ষেত্রে হয়তো ফোনের লাইভ জিপিএস ডাটা পাবেন না। শুধুমাত্র স্থির লোকেশন পাবেন।
বিঃদ্রঃ একজন ফেসবুক ইউজারের সাথে কথপকথন হুবহু তুলে দিচ্ছি। ব্যাপারটা খুবই প্রাসংগিকঃ
তিনি জানালেন - তার ফোন হারিয়েছে কিন্তু এ্যাপটি দিয়েও চোরের কোন ট্রেইস খুজেঁ পান নি কারন চোর তার একাউন্টটিই ডিলিট করে দিয়েছে। আইফোনের লোকেশন আর দেখায় না, বলে ডিভাইস অফলাইন। সে পুলিশকে কিছু টাকা ঘুষও দিয়েছে চোর ধরার জন্য কিন্তু কোন লাভ হয় নাই।
আমার রিপ্লাই ছিলোঃ আহারে ভাই আপনার কথা শুনে খুব খারাপ লাগলো। এই কারনে ২/৩ দিনের সময় বেধেঁ দেওয়া উচিত চোরকে। এর ভেতর ফেরত না দিলে মেমরি মুছে দিবেন তাহলে সে আর সেই আইফোন দিয়ে কিছুই করতে পারবে না। ইস্টার্ন প্লাজায় নাকি আইক্লাউড লক খুলে দেয় কিন্তু সেটা খুবই খরচ এবং সময় সাপেক্ষ। কাস্টমারের সাথে চুক্তি হয়, খোলার চান্স ৫০-৫০। খুল্লে ১০ হাজার দিতে হবে। আর না খুল্লে শুধু তাদের সার্ভিস চার্জ এক দেড় হাজার টাকা। আমার জানা মতে মাত্র দু জন লোক আই ক্লাউড লক খুলতে পারছে, তাও আবার ১০/১২ হাজার টাকা খরচ করে এবং সময় লেগেছে প্রায় ১ সপ্তাহ। মোদ্দা কথা, আপনার চোরটি খুবই ধুরন্ধর সে প্রায় অসাধ্য সাধন করেছে আইক্লাউড থেকে একাউন্ট মুছে ফেলতে পেরেছে। আরেকটা কথা ভাই, ঘুষ দেয়া ও নেয়া উভয়ই কিন্তু অপরাধ।
আপনার আইফোনের iOS version কত ছিলো? আপনি কি Find my iphone রেগুলার ব্যবহার করতেন? মানে জিপিএস ট্রাকিং, নোটিফিকেশন ইত্যাদি ঠিকঠাক মতো কাজ করে কিনা সেটা টেষ্ট করেছেন কখনো? আর আপনি বল্লেন আপনি লষ্ট মুডে দিয়েছেন। লষ্ট মুড আর মেমরি ইরেজ করা কিন্তু এক কথা নয়। চোরকে বার্তা পাঠানো ছাড়া লস্ট মুডের আর কোন কাজ নাই আসলে। চোর রিপ্লাই না দিলে আপনার ফাইনাল অস্ত্র হচ্ছে, মেমরী ইরেজ করে ফেলা।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

সবাইকে আমার সালাম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালোই আছি।
আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আইফোন থেকে এন্ড্রয়েড এবং এন্ড্রয়েড থেকে আইফোনে দ্রুত যেকোন ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
প্রথমে আপনারা একেবারে আপডেট SHAREit এপটি আপনার আইফোন এবং এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করুন।
ধরে নিলাম আপনি আপনার এন্ড্রয়েড থেকে আইফোন এ ফাইল ট্রান্সফার করবেন।
তাহলে প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে যে ফাইলটি পাঠাবেন তা সিলেক্ট করে SHAREit এর মাধ্যমে শেয়ার এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
এবার Apple লেখাটায় ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি হটস্পট লিংক আপনার জন্য তৈরি হবে।
এবার আপনার আইফোনের SHAREit ওপেন করে রিসিভ এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
ভয় পেয়ে গেলেন নাকি?  ভয় পাবার কিছু নাই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার আইফোনের সেটিংস এ ক্লিক করে ওয়াইফাই চালু করা। চালু করার পর দেখবেন একটা লিংক দেখাবে (যেটা এন্ড্রয়েড SHAREit আপনার জন্য তৈরি করেছিল। ) এবার লিঙ্কের সাথে কানেক্ট করুন নিচের ছবির মত।
এবার আপনার এন্ড্রয়েড এর SHAREit এপে আপনার আইফোনের SHAREit শো করবে। নিচের ছবির মত।
এখন শুধু আইকনটাতে ক্লিক করুন আর ইচ্ছেমত ফাইল ট্রান্সফার করুন।
সবাই ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।





................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…


আজ আমরা আইফোনের কিছু বিশেষ ফিচার/সার্ভিস সমন্ধে জানবো। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, বাংলাদেশের বেশীভাগ আইফোন ব্যবহারকারীই এগুলো সমন্ধে জানেন না। অথবা জানলেও কখনো ব্যবহার করেননি। মজার ব্যাপার হলো, এর সবগুলোই একদম ফ্রি। এ্যাপেল কোম্পানি আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও খাবে না এই ফিচার/সার্ভিসগুলোর জন্য।
১) iMessage: এক বা একাধিক iOS 7 চালিত ডিভাইসের ভেতর আনলিমিটেড টেক্সট/এমএমএস, ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেইল পাঠানোর পদ্ধতির নাম আইম্যাসেজ। শর্ত হচ্ছে, প্রতিটা ডিভাইসে আইম্যাসেজ অন করা থাকতে হবে, এবং প্রতিটা ডিভাইস যে কোন একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের অধীনে থাকতে হবে। (যদি ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক সুলভ না থাকে তো আইম্যাসেজ আপনার ফোনের সেলুলার নেটওয়ার্ক (মোবাইল অপারেটর) ব্যবহার করবে। সেক্ষত্রে আপনাকে সুযোগ দেয়া হবে সেলুলার নেট ইউজ করবেন কি করবেন না সেটা নির্ধারন করার, কারন সেলুলারে প্রতি ম্যাসেজে টাকা কাটবে। কিন্তু ওয়াই-ফাইতে একদমই ফ্রি।
ব্যবহারঃ ধরেন আপনার এবং আপনার স্ত্রী দুজনেরই আইফোন আছে। দুজনের অফিসেই ওয়াই ফাই আছে। এবং দুজনেই দুজনকে প্রচুর টেক্সট করেন। (বাইরের দেশে আমি প্রচুর ফ্রি এসএমএস পেতাম প্রতি মাসে, কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি এখানে কোন ফ্রি এসএমএম নাই। সবই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। ৫ টাকা দিয়ে রবির ১০০ sms কিনি তাও আবার মাত্র দুই দিন পর এক্সপায়ার হয়ে যায়! এই দেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো যেভাবে টাকা আদায় করে পাবলিকের কাছ থেকে অন্য কোন উন্নত দেশের মোবাইল কোম্পানি সেগুলা চিন্তাও করতে পারবেনা) যাই হোক, এমবস্থায় আপনি যতক্ষন আপনার অফিসের ওয়াই ফাইয়ের আন্ডারে থাকবেন ততক্ষন বাংলাদেশের কোন মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না আপনার স্ত্রীকে sms পাঠানোর জন্য। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনার স্ত্রী সেটা পাবে সাধারন এসএমএসের মতই। মানে sms যেভাবে পাবেন, হুবহু একই ভাবে আইম্যাসেজও পাবেন।
যেভাবে আইম্যাসেজ সেটাপ করবেনঃ - এখানে ছবিসহ স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়া আছে। 
আর ভয়েস ম্যাসেজ পাঠানোর পদ্ধতি এখানে বর্ণনা করা হয়েছে
২) Facetime: এটা হুবহু আইম্যাসেজের মতই শুধু পার্থক্য হচ্ছে এটাতে ভিডিও কল করা যাবে। ভিডিও কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার ওয়াই-ফাই নেট কতটা শক্তিশালি তার উপর। আমার ১ এমবিপিএস নেটে ফেসটাইমের ভিডিও কোয়ালিট মাথা নষ্ট করার মতো। বিস্তারিত জানতেঃhttps://www.apple.com/ios/facetime/
৩) AirDrop: দুটি iDevice এ কনটাক্টস, ফাইল, MP3 বা ভিডিও বা যে কোন ধরনের কনটেন্ট ব্লু টুথ দিয়ে শেয়ার করার জন্য এই ফিচারটি ব্যবহার করা হয়। তবে সীমাবদ্ধতা হলো, iPhone 5 থেকে শুরু করে এর পরের মডেল গুলোর জন্য এটা কার্যকর। বিস্তারিত জানতেঃhttp://support.apple.com/kb/ht5887
৪) AirBlue: আপনার আইফোন থেকে যে কোন ফোনে ব্লু টুথ দিয়ে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য এটি একটা থার্ডপার্টি এ্যাপ। তবে এটা ব্যবহারের জন্য আপনার আইফোনটি জেলব্রেক করতে হবে।
৫) AirPort: আপেল কোম্পানির বানানো একটা অত্যাধুনিক ওয়াই ফাই মডেম। এটি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ, টেবলেট, আইফোন বা আইপ্যাডে ইন্টারনেট চালানো ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজ করতে পারবেন যেগুলো বাজারের আর দশটা সাধারন মডেম করতে পারবে না। যেমনঃ আপনি বাসাজুড়ে ওয়্যারলেসলি মিউজিক স্ট্রিমিং করতে পারবেন, ওয়াই-ফাই প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন, আপনার ওএসের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন, শক্তিশালি ওয়াই-ফাই হাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনার এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ এটার সাথে কানেক্ট করে টিভিতে মুভি স্ট্রিমিংও করতে পারবেন।
এয়ারপোর্টের দামও খুব বেশী না, সবচেয়ে ছোটটার দাম বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ৮ হাজার টাকা। বিস্তারিতঃ https://www.apple.com/compare-wifi-models/
৬) AirPlay: এয়ারপ্লে হচ্ছে iOS এর খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার। এটা দিয়ে আপনি টিভি বা পিসির মনিটরে আপনার আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন লাইভ মিররিং করতে পারবেন। মানে পিসিতে আমরা যেমন মাঝে মাঝে ডুয়েল ডিসপ্লে ব্যবহার করি, এটা ঠিক সেরকমই। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের স্ত্রিন রেকর্ড করতে পারবেন এমনকি আপনি আইফোনে যা যা করছেন সেটা সরাসরি প্রজেক্টরে দেখাতেও পারবেন।  বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/airplay/
চিত্রঃ আমি AirPlay ব্যবহার করছি।
উল্লেখ্য, আমার দেখা সেরা iOS game ইনফিটিনি ব্লেড ২ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমব্যাট আমি এয়ারপ্লে দিয়ে রেকর্ড করে ইউটিউবে প্রচার করেছি। সেই ভিডিওগুলো এখানে থেকে দেখা যাবেঃ 
৭) iTunes Home Sharing: এর মাধ্যমে আপনি যে কোন গান বা মুভি আপনার আইফোনে না নিয়েও আইফোন দিয়ে শুনতে/দেখতে পাবেন। কি, অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? বেশ, বিশ্বাস না হলে নিজেই চেষ্টা করেন দেখুন।
যা যা লাগবেঃ চারটা জিনিস লাগবে। একটা আইফোন, পিসিতে আইটিউনস, একটা আপেল আইডি আর একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক।
এবার আইটিউনস থেকে File > Home Sharing > আপেল আইডি দিয়ে লগিন করে Done এ ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোনের Settings > Music এবং Settings > Video তে গিয়ে ঐ একই আপেল আইডি দিয়ে লগ ইন করেন। এবার আইটিউনস খোলা রেখেই আইফোনের মিউজিক এবং ভিডিও এ্যাপসে যান। Music > More > Shared > আপনার লাইব্রেরি সিলেক্ট করুন। আমার আইফোনে আসে Proloy's Library. তেমনি ভিডিওতে গিয়ে Video > Shared. ব্যস। এবার দেখুন, যে গান বা মুভিগুলো আপনার আইফোনে নেই কিন্তু আইটিউনসে আছে, সেগুলো দিব্যি আপনি আইফোন থেকেই চালাতে পারছেন। আপনি যতক্ষন ঐ ওয়াই ফাই নেটওয়াকের অধীনে থাকবেন, ততক্ষন আর ওসব আইফোনে নিতে হবে না। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের মেমরি একদম ফুল হয়ে গেলেও আপনি নতুন নতুন ভিডিও বা গান আইফোন থেকে শুনতে পারবেন। যেমনঃ আমি প্রায়ই আমার আইপ্যাড দিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অথবা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। গান এবং মুভির সম্মিলিত সাইজ প্রায় দুই গিগা অথচ আমার আইপ্যাডে দুই গিগা জায়গা খালিও নাই।
৮) ধরুন আপনি বাসার ওয়াই ফাই দিয়ে প্রথমালোতে একটা আর্জেন্ট সংবাদ পড়ছেন। অথচ তাড়ার ভেতর আছেন। এখুনি বেরুতে হবে। আর্টিকেলটা বিশাল। শেষ করতে না হলেও ১৫-২০ মিনিট লাগবে। এত সময় আপনার হাতে নেই কিন্তু বাসে বসে অফিসে যেতে যেতে পড়তে পারবেন। কিন্তু আবার সেলুলার নেটও ব্যবহার করতে চাচ্ছেন না কারন ওতে বেশী টাকা কাটে। বা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্সই নেই। তখন কি করবেন?
এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দুটি ফ্রি এ্যাপ আপনার আইফোনে ইনসটলড থাকতে হবে। ১. Chrome ব্রাউজার আর ২. Offline Reader নামের একটা ফ্রি এ্যাপ। ক্রোম এ্যাপটি আপনার পিসিতে থাকা ক্রোম ব্রাউজারের সাথে সিংক করে সেখানে খুলে থাকা সবগুলো ট্যাব আপনার আইফোনে নিয়ে আসবে এবং তারপর Offline Reader দিয়ে সেগুলোকে অফলাইনে পড়ার জন্য সেইভ করবেন। ব্যস হয়ে গেলো। এ্যাপ দুটো ইনসটল করা থাকলে সব মিলিয়ে বড় জোর মিনিট খানেকের মামলা! তারপর বাসে বসে পড়তে থাকুন আপনার আর্টিকেল যতক্ষন খুশী। দেশের জোচ্চর আর ডাকাত মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না নেটের জন্য।
বিঃদ্রঃ অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এসব করতে জেলব্রেক করা লাগবে কিনা তাদের বলছি, আমি যে সব টিপস দেই, তার কোনটার জন্যই আপনার আইফোনকে জেলব্রেক করতে হবে না। যদি করতে হয়, তবে আমি অবশ্যই সেটা উল্লেখ করবো। যেমন ৪ নম্বরে করেছি। আর যদি উল্লেখ না করি, তবে ভাববেন জেলব্রেক লাগবে না।
 
Support : Creating Website | Johny Template | Mas Template
Copyright © 2011. free apple id - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Blogger