আইফোনের বিভিন্ন সেটিং বদলিয়ে ব্যাটারি লাইফ সেভ করতে চাইলে দেখুন।

আইফোনের বিভিন্ন সেটিং বদলিয়ে ব্যাটারি লাইফ সেভ করতে চাইলে দেখুন।

 পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।

* Settings > Cellular > Use Cellular Data For থেকে সকল অ্যাপস অফ করে রাখুন, যেটা দরকার নেই।
• Settings > Wallpapers & Brightness > Choose Wallpaper এ গিয়ে Stills অথবা আপনার নিজের কোন ফটো সিলেক্ট করুন। Dynamic wallpaper সিলেক্ট করবেন না।


• Settings > General > Background App Refresh > Turn Off করুন।


• যখনি সম্ভব হয় হোম বাটন পরপর দুইবার চেপে অ্যাপসগুলো উপরের দিকে স্লাইড করে বন্ধ করুন।

• Settings > General > Accessibility > Reduce Motion এ গিয়ে Turn On করুন।

• Settings > iTunes and App Store > Automatic Downloads থেকে Updates সহ সবকিছু অফ করে রাখুন।

• Settings > Notification Center এ গিয়ে প্রথম ৭-৮টা অপশনের সবগুলো অফ করে দিন।

• Settings > Privacy > Location Services এ গিয়ে অফ করে দিন। কারণ এটা অন থাকলে অ্যাপস ওপেন হতে কিছুটা দেরি হয়। খুবই দরকার থাকলে শুধু যেটা দরকার সেটা অন রাখুন।

• Settings > General > Spotlight Search থেকে প্রয়োজন না থাকলে সবগুলো টিক উঠিয়ে দিন। Applications & Contacts টিক দিয়ে রাখতে পারেন।

• Settings > Notification Center থেকে সবগুলো অ্যাপসের Show in Notification Center অফ রাখুন। যে যে অ্যাপসের Notification একেবারে দরকার নেই সেই অ্যাপসের Badge App Icon, Sounds, Show on Lock Screen অফ করে রাখুন এবং Alert Style None সিলেক্ট করুন।

• এছাড়া Bluetooth, Wifi, Siri, Data, Personal Hotspot এই অপশনগুলো যখন ব্যাবহার করবেন না অফ করে রাখুন।

আইফোনের চার্জ ধরে রাখার কয়েকটি টিপসঃ

আইফোনের চার্জ ধরে রাখার কয়েকটি টিপসঃ

আইফোনের চার্জ ধরে রাখার কয়েকটি টিপসঃ

* Auto-Brightness অন রাখুন: আইফোনের Settings> Brightness & Wallpaper> Auto Brightness এ গিয়ে অন করুন।
* Brightness কমিয়ে রাখুন: আইফোনের Settings> Brightness & Wallpaper এ গিয়ে Brightness কমিয়ে রাখুন।
* Bluetooth বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Bluetooth এ গিয়ে অফ করে রাখুন। যখন ব্যাবহার করবেন অন করে নিন। ব্যাবহার শেষে অফ করে রাখুন।
* 3G/4G/LTE বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> General> Cellular/Network এ গিয়ে Enable 3G or 4G অফ করুন। যাদের আইফোনে Enable LTE আছে তারা এটা অফ করুন। যখন ব্যাবহার করবেন অন করে নিন। ব্যাবহার শেষে অফ করে রাখুন।
* Wi-Fi বন্ধ রাখুন: যারা Wi-Fi ব্যাবহার করেন না তারা Settings> Wi-Fi এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Location Services বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Privacy> Location Services এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Data Push বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Mail, Contacts, Calendar> Fetch New Data>Push এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Fetch Email এ Manually সিলেক্ট করুন: আইফোনের Settings> Mail, Contacts, Calendar> Fetch New Data> Manually সিলেক্ট করুন অথবা আপনার সুবিধামত সেট করুন।
* Auto-Lock 1 Minute সিলেক্ট করুন: আইফোনের Settings> General> Auto-Lock> এখানে 1 Minute সিলেক্ট করুন। বেশি মিনিট সিলেক্ট করলে ব্যাটারি বেশি লাগবে।
* Equalizer বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Music> EQ এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Others Location Settings বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Privacy> Location Services> System Services> (Diagnostics & Usage, Location-Based iAds, and Setting Time Zone) এগুলো বন্ধ করে রাখুন।
* Spotlight Search এর সবগুলো অপশন বন্ধ রাখুনঃ আইফোনের Settings> General> Spotlight Search এ গিয়ে যদি দরকার না থাকে তাহলে সবগুলো Deselect করুন মানে বন্ধ করে রাখুন।
* প্রয়োজন ছাড়া গেম খেলা বা ভিডিও দেখা বন্ধ করুন।
আইফোনের Activation Lock কি তা জানতে দেখুন।

আইফোনের Activation Lock কি তা জানতে দেখুন।


পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।

অ্যাপেল এর আইফোন চুরি বা হারিয়ে গেলে অন্য কেউ যাতে ব্যাবহার না করতে পারে তার জন্য আইফোনের সফটওয়্যার ভার্সন iOS7+ এ নতুন একটি অপশন রেখেছে যাকে Activation Lock বলে। এটা অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এর Finds My iPhone এর মাধ্যমে কাজ করে। আপনার আইফোনে যখনি অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এ সাইন ইন করবেন তখনি এটা অ্যাপেল তাদের নিজস্ব সার্ভারে সেভ করে রাখে। এটা অফ করতে চাইলে Settings > iCloud > Finds My iPhone > Off করতে হবে। কিন্তু অফ করার সময় সেই অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড লাগবে যেটা দিয়ে এটা অন করা থাকবে।

যদি সেই অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড জানা না থাকে তাহলে সেই আইফোন আর কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে পারবে না আসল অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড ছাড়া। তাই নতুন আইফোন কিনার আগে Settings > iCloud > এখানে কোন অ্যাপেল আইডি দিয়ে সাইন ইন করা থাকলে তা ডিলিট করে নিন। যদি ডিলিট না হয় তাহলে সেই আইফোন কিনবেন না।

যদি কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে চান তাহলে আগে দেখে নিন Settings > iCloud > এখানে যে অ্যাপেল আইডি দিয়ে Finds My iPhone অন করা তার পাসওয়ার্ড জানেন কিনা। না জানলে কিন্তু সেই আইফোন রিস্টোর করতে যাবেন না।

এই সমস্যার কারনে অনেক অনেক আইফোন এখন ব্যাবহার অনুপযোগী হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত এর কোন ByPass সমাধান বের হয় নাই। ভবিষ্যতে বের হবে কিনা তাও কারো জানা নাই। এরকম থাকলে বর্তমানে সেই আইফোনের মাদারবোর্ড ছাড়া বাকি অংশ অন্য আইফোনে পার্টস হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবেন।

যদি আপনার আইফোনের ভার্সন iOS6 বা তার নিচে হয় তাহলে এরকম কোন সমস্যা নাই। আইফোন অন করার সময় যদি অ্যাপেল এর লোগোটা মাঝখানে কাটা থাকে তাহলে সেটা iOS6 বা তার নিচের সফটওয়্যার ভার্সন। এরকম হলে আপনি সফটওয়্যার রিস্টোর বা আপডেট দিয়ে আবার সেই আইফোন ঠিক করতে পারবেন যদি আইফোন ডিসেবল বা পাসওয়ার্ড লক থাকে।

রিস্টোর বা আপডেট দেবার আগে এখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন। এখানে আরও বিস্তারিত দেয়া আছে।
অনেক জেইলব্রেক অ্যাপস একসাথে পেতে চাইলে যা করতে হবে।

অনেক জেইলব্রেক অ্যাপস একসাথে পেতে চাইলে যা করতে হবে।

পরম করুণাময় আল্লাহর নামে আরম্ভ করছি। আসসালামু আলাইকুম।

আইফোনটি জেইলব্রেক থাকতে হবে। repo.insanelyi.com রেপো অ্যাড করে Cydia থেকে Springtomize 3 লিখে সার্চ দিয়ে এটা ইন্সটল করতে পারবেন। খুব দরকার না থাকলে এই টুইক ইন্সটল করবেন না। এটা শুধু iOS7+ এর জন্য। যারা iOS5/6 ব্যাবহার করেন তারা Springtomize 2 ইন্সটল করে নিতে পারেন।

Settings - Springtomize 3- Enabled অন করে এর বিভিন্ন অপশন পাবেন। যারা এই অ্যাপসটি বানিয়েছে তারা আরও অনেক ফিচার অ্যাড করবে বলেছে। তবে প্রতিবার এই টুইকের যেকোনো সেটিং বদলানোর পর যখনি সেটিং বদলাবেন তখনি সেই টুইক পেজের উপরে টাচ করে Respring করে নিতে হবে।

এটা যে যে কাজের জন্য ব্যাবহার করতে পারেন তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটা তুলে ধরা হলঃ

* Custom Carrier: যেখানে সিম নেটওয়ার্ক এর নাম উঠে সেখানে আপনার নাম বা যা মন চায় লিখতে চাইলে Settings > Springtomize 3 > Status Bar > Custom Carrier অন করে নিচের ঘরে লিখে Respring করলেই হবে।
* Custom Slide to Unlock: আইফোনের লক স্ক্রীন থেকে হোম স্ক্রীনে যাবার সময় যে Slide to Unlock লেখা উঠে তার পরিবর্তে আপনি আপনার নাম বা অন্য যা লিখবেন তা দেখতে চাইলে Settings > Springtomize 3 > Lock Screen > Slider Style > Custom Text সিলেক্ট করে ব্যাক করে নতুন যে লিখার বক্স আসবে তাতে লিখে Respring করলেই হবে।
* তাছাড়া সব ধরনের আইকন ছোট/বড় করা, অনেক কিছু লুকিয়ে রাখা যেমন অ্যাপস বা অপ্রয়োজনীয় সেটিং, এছাড়া অনেক কিছু করা যায় যা নিচের প্রতিটা অপশন থেকে দেখে নিতে পারেন।

এই টুইকে যে যে অপশন আছে তা নিচে বিস্তারিত দেয়া হলঃ

* Animations: সম্পূর্ণ ফোনের Animation স্পীড কেমন রাখবেন তা সেট করতে পারবেন। যদি NoSlowAnumations ইন্সটল থাকে তাহলে এই অপশন ব্যাবহার করবেন না। পরে আরেক সমস্যায় পড়বেন।

* App Slider: এখান থেকে Hide Icons অন করলে হোম বাটন ডাবল টেপ করলে যে মাল্টিটাস্ক আসে বা যেভাবেই মাল্টিটাস্ক আনেন না কেন তার নিচে যে অ্যাপ আইকন আসতো তা আর দেখাবে না। Resize Pages থেকে বিভিন্ন সাইজ সেট করে নরমাল যে সাইজের মাল্টিটাস্ক পেজ থাকে সে সাইজ থেকে কম বেশি করা যাবে। Home Action থেকে None মানে কিছুই হবে না। আর Respring মানে মাল্টিটাস্ক এর হোম স্ক্রীন উপরের দিকে স্লাইড করলে আইফোন Respring হবে। তবে যদি এই জাতীয় অন্য কোন টুইক ব্যাবহার করেন যা মাল্টিটাস্ক এর হোম স্ক্রীন উপরের দিকে স্লাইড করলে আইফোন Respring হয় তা রিমুভ করে নিতে হবে।

* Control Center: Hide Separators অন করলে Control Center এ যে বিভিন্ন অপশন এর মাঝে লাইন থাকে তা দেখাবে না। Hide Quick Lanch অন করলে Control Center এ এক টাচে ওয়াইফাই, ব্লুটুথ অন/অফ করার অপশন আসে তা দেখাবে না। Hide Brightness অন করলে Control Center এ Brightness কমানো বাড়ানো যায় তা দেখাবে না। Hide Media Controls অন রাখলে Control Center এ যে মিউজিক বাজানোর সময় সেটিং আসতো তা দেখাবে না। Hide AirDrop অন করলে Control Center এ AirDrop সংক্রান্ত সেটিং দেখাবে না। Hide Settings অন রাখলে Control Center এ যে ফ্ল্যাশলাইট, ক্যালকুলেটর, ক্যামেরা এর সেটিং লাইন আসতো তা দেখাবে না। যদি কন্ট্রোল সেন্টার জাতীয় অন্য কোন টুইক যেমন CCQuick, CCControls ইন্সটল করা থাকে তাহলে এর সেটিং এর কোন পরিবর্তন করবেন না।

* Dock: হোম স্ক্রীনের সবচেয়ে নিচের যে আইকন লাইন থাকে তাকে ডক বলে। এটা Hide মানে লুকানো, এর Background মুছা, সাইজ ছোট/বড় করা, লেভেল হাইড করা, কয়টা আইকন রাখবেন তা সেট করা, ডক এর Coverflow Enabled অন করে আইকন কিছুটা বাকা করে রাখা যায়।

* Folders: Nested Folders অন করে ফোল্ডারের এর ভিতর ফোল্ডার বানানো যাবে, কিন্তু আগে থেকে বানানো ফোল্ডার আরেকটাতে ভরা যাবে না। Pinch to Close অন করে সব ফোল্ডার বন্ধ করা যাবে। Transparent Background অন করে ফোল্ডারে যে আবছা আবছা থাকে তা মুছা যাবে। Unblurred Icon অন করে আইকনের ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লুর অফ করা যাবে। Fast Open/Close অন করে ফোল্ডার Animation ফাস্ট করা যাবে। Resize অন করে Resize Percentage 25%-200% এর মধ্যে বিভিন্নভাবে সেট করে ফোল্ডারের ভিতরের আইকন সাইজ ছোট/বড় করা যাবে। Hide Labels অন করে লেভেল হাইড করা যাবে। Columns এর ভিতর থেকে Default বা 1-10 টি আইকন কলাম সেট করা যাবে। Rows এর ভিতর থেকে Default বা 1-6 টি আইকন Rows সেট করা যাবে। Coverflow এর Enabled অন করে আইকন বাকানো যাবে। Reverse দিয়ে উল্টা করে বাকানো যাবে। Factor, Perspective কম বেশি করে বাকানো কমানো বাড়ানো যাবে।

* Icons: Hide Updated অন করে Recently Update অফ রাখা যায়। Lock Layout অন করে আইকন Move করা বন্ধ করা যায়। Disable Wiggling অন করে আইকন মুভ করার সময় যে কাপাকাপি করে তা বন্ধ করা যায়। Disable Uninstall অন করে আপনার অজান্তে আইকন ডিলিট হয়ে যাওয়া বন্ধ করা যায়, এটা অন থাকলে আইকন ডিলিট করার জন্য যে ক্রস আসে তা আসবে না। Hide Badges অন থাকলে কোন আইকনে যে নাম্বার নোটিফিকেশান আসে তা দেখাবে না। Icon Image Effect বদলায়ে আইকনকে বিভিন্ন ইফেক্ট দেয়া যায়। Badge Colors এর মধ্য থেকে Background অন করে Background Color কমিয়ে বাড়িয়ে নিয়ে আইকনে যে নাম্বার নোটিফিকেশান আসে তার ব্যাকগ্রাউন্ড কালার বদলানো যায় এবং Text অন করে Text Color কমিয়ে বাড়িয়ে নিয়ে আইকনে যে নাম্বার নোটিফিকেশান আসে তার টেক্সট কালার বদলানো যায়। Hide Icons অপশন থেকে Hide Newsstand অন করে Newsstand অ্যাপস লুকিয়ে রাখা যায়। Hide Springtomize অন করে Springtomize অ্যাপস লুকিয়ে রাখা যায়। Hide Icons থেকে অ্যাপস সিলেক্ট করে সেই সেই অ্যাপস লুকিয়ে রাখা যায়। তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন একই সেটিং এর কয়েকটা টুইক ব্যাবহার করবেন না। এতে সমস্যা হতে পারে। যেমন হাইড আইকন এর জন্য অন্য কোন টুইক ব্যাবহার করেন তাহলে এখানের সেটিং অন করবেন না।

* Lock Screen: Hide Camera অন করে লক স্ক্রীনে ক্যামেরা অপশন থাকে তা লুকিয়ে রাখা যায়।
Slider Style থেকে Original সিলেক্ট করলে Slide to Unlock লেখা আসবে, Hidden সিলেক্ট করলে কিছুই লেখা আসবে না, Custom Text সিলেক্ট করলে ব্যাক করে একটা নতুন অপশন আসবে যাতে যা লিখে রাখবেন তাই দেখাবে, Current Time সিলেক্ট করলে তা দেখাবে।
Time থেকে Time Font Size কমানো বাড়ানো যাবে, Time Style এর Original সিলেক্ট করলে কোন কিছু বদলাবে না, Display Seconds সিলেক্ট করলে সেকেন্ড সহ সময় দেখাবে, Custom Text সিলেক্ট করে নতুন লেখার জায়গায় যা লিখবেন তাই দেখাবে।
Date থেকে Date Font Size কমানো বাড়ানো যাবে, Date Style এর Original সিলেক্ট করলে কোন কিছু বদলাবে না, Custom Text সিলেক্ট করে নতুন লেখার জায়গায় যা লিখবেন তাই দেখাবে।

* Pages: Hide Dots অন করলে হোম স্ক্রীনের এক পেজ থেকে আরেক পেজে যাবার সময় Dock এর ঠিক উপরে যে দত থাকে তা লুকিয়ে রাখা যায়। Disable Spotlight অন করলে হোম স্ক্রীনের মাঝ থেকে নিচের দিকে স্লাইড করলে যে সার্চ অপশন আসে তা আর আসবে না।
Icon Settings এর Resize অন করে Resize Percentage ২৫%-২০০% পর্যন্ত কমিয়ে বাড়িয়ে আইকন সাইজ করা যাবে। Hide Lavels অন করলে লেভেল হাইড হবে। Columns থেকে হোম স্ক্রীনে Default বা 1-10 টি আইকন কলাম সেট করা যাবে। Rows থেকে Default বা 1-6 টি আইকন সারি সেট করা যাবে।
Coverflow এর Enabled অন করে আইকন বাকানো যাবে। Reverse দিয়ে উল্টা করে বাকানো যাবে। Factor, Perspective কম বেশি করে বাকানো কমানো বাড়ানো যাবে।

* Status Bar: আইফোনের যেখানে নেটওয়ার্ক বার, টাইম, ব্যাটারি দেখা যায় তাকে Status Bar বলে।
এখান থেকে Custom Carrier অন করে নিচের ঘরে যা লিখবেন তাই দেখাবে। Custom Time অন করে যেভাবে সেট করবেন তাই দেখাবে, তবে এটা না জেনে এডিট করলে হবে না। আর স্ট্যাটাস বারে Airplan, Airplay, Alarm, Battery Image, Battery Percentage, Black Square, Bluetooth Battery, Bluetooth Signal, Call Forwarding, Carrier, Do Not Disturb, Location, Network Activity, Network Type, Nike+, Recording, Rotation Lock, Signal Strength, TTY, Time, VPN এসব থেকে যেটা যেটা দেখতে না চান তা অন করে রাখলে তা আর স্ট্যাটাস বারে দেখাবে না।

তবে একই ধরনের সেটিং এর জন্য কয়েকটা টুইক ইন্সটল করবেন না। এই টুইক থেকে যে যে অপশন অন রাখবেন তার মত অন্য কোন টুইক ইন্সটল করা থাকলে তা রিমুভ করে নিন। পরবর্তীতে আপডেট আসলে এই পোস্টে তা অ্যাড করা হবে। তাই যখন দরকার এই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন। অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

অ্যাপল কোম্পানিতে চাকরী করলে আপনার বেতন যতো হতো!!

অ্যাপল কোম্পানিতে চাকরী করলে আপনার বেতন যতো হতো!!


,

অ্যাপেল কোম্পানিতে চাকরী করলে আপনার বেতন যতো হতোঃ
অ্যাপেলে যারা চাকরী করে তারা প্রযুক্তি জগতের একটু উচ্চ আসন নিয়ে আছেন বৈকি। কিন্তু আমি অধম বলে উত্তম হইবো না কেন ঠিক এই কথায় আমাদের প্রযুক্তিপ্রেমীদের মাঝে বলতে চাই। আর জানাতে চাই আমরা প্রযুক্তিতে পিছিয়ে বলে টেকটিউনসের পাঠকরা অ্যাপেলের মতো কোম্পানিতে চাকরী করবো না কেন। আসুন চাকরী স্বপ্নে না ভেসে আগে একটু জেনে আসি কিসে কি করে এই প্রযুক্তি গুরুরা। 
২২ম্যাক জিনিয়াস - Mac Genius
অ্যাপেল স্টোরে যারা গুরুত্বপূর্ণ আসন দখল করে আছেন তারাই ম্যাক জিনিয়াস। যদিও অ্যাপেল থেকে খুব ভালো কদর তারা পাই নাতবে অ্যাপেল স্টোরের শপিং অভিজ্ঞতা বদলাতে তারাই রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন
বেতনঃ ৪৪,০৭০ ডলার বা প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। (সকল টাকার হিসাব বাৎসরিক)

২১লিড ম্যাক জিনিয়াস - Lead Mac Genius
সহজ ভাষায় ম্যাক জিনিয়াসদের নিয়ন্ত্রণ কর্তা অনেকটা। অর্থাৎ অ্যাপেল স্টোরেই তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবে। তবে বেতন ম্যাক জিনিসদের ডাবল প্রায়
বেতনঃ ৫৫,৬২৬ ডলার বা প্রায় ৪৪ লাখ টাকা

২০সহকারী অ্যাপেল স্টোর ম্যানেজার - Assistant Apple Store manager
অ্যাপেল স্টোর চালাতে যারা বেশি ভূমিকা রাখেন তারাই সহকারী অ্যাপেল স্টোর ম্যানেজার
বেতনঃ ৫৬০৪৬ ডলার বা প্রায় ৪৪ লাখ টাকা

১৯একাউন্ট এক্সিকিউটিভ - Account executive
বিজনেস টু বিজনেস (B2B) সম্পর্ক ম্যানেজ করা এবং তা মেইনটেইনের কাজ করেন একজন একাউন্ট এক্সিকিউটিভ। অ্যাপেলের হার্ডওয়্যার এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের ম্যানেজ করায় তাদের কাজ
বেতনঃ ৮২,৪৭৯ ডলার বা ৬৫ লাখ টাকা

১৮স্টোর ম্যানেজার - Store Manager
অ্যাপেল স্টোরগুলোর নিয়ন্ত্রণ কর্তা তারা। যদিও তাদেরকে কাস্টোমাররা দেখেন না। তবে তারাই অ্যাপেলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন
বেতনঃ ৮৫,২৫৭ ডলার বা ৫২ লাখ টাকা প্রায়

১৭বিজনেস এনালিস্ট - Business analyst
সমগ্র অ্যাপেল বিজনেস কীভাবে চলছে তাঁর দেখ-ভালের দায়িত্ব বিজনেস এনালিস্টদের
বেতনঃ ৯২,১৬৯ ডলার বা ৭৩ লাখ টাকা

১৬ফিন্যান্সিয়াল এনালিস্ট - Financial analyst
অ্যাপেল কোম্পানির ফিন্যান্স বিষয়ক বড় একটি টিম কাজ করে। যারা টোটাল অর্থ সম্বন্ধীয় বিষয় দেখা শুনা করে তারাই ফিন্যান্সিয়াল এনালিস্ট
বেতনঃ ৯৪,৭৯৯ ডলার বা ৭৫ লাখ টাকা

১৫সফটওয়্যারের গুনগত মান নির্ধারক ইঞ্জিনিয়ার - Software quality assurance engineer
সফটওয়্যার ভালোভাবে কাজ করবে কিনা বা কাস্টোমাররা এটাকে কীভাবে নিবে এসব নির্ধারণ করার দায়িত্ব এই ইঞ্জিনিয়ারদের
বেতনঃ ৯৯,৬৫০ ডলার ৭৯ লাখ টাকা
১৪সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার - Systems engineer
অ্যাপেল হোলসেলারদের সাথে বোঝাপড়া ভালো রাখার জন্য এই পদের সৃষ্টি। ভালোভাবে পণ্য পাচ্ছে কিনা বা সব ঠিক আছে কিনা এসব দেখার দায়িত্ব এদের
বেতনঃ ১০৪,২৩১ ডলার ৮৩ লাখ টাকা

১৩প্রোজেক্ট ম্যানেজার - Project manager
ছোট বড় সকল কোম্পানি প্রোজেক্ট সময় মতো সম্পন্ন হয়েছে কিনা বা সেসব জাস্টিফাই করা প্রোজেক্ট ম্যানেজার করে থাকেন। শৃঙ্খলভাবে কোম্পানির কাজে সাহায্য করা তাদের কাজ
বেতনঃ ১০৭,৬৩১ ডলার ৮৬ লাখ টাকা

১২ফার্মওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Firmware engineer
অ্যাপেলের সকল সফটওয়্যার তাঁর হার্ডওয়্যারের সাথে ভালোভাবে কাজ করছে কিনা দেখায় ফার্মওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের কাজ। খুব জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। কারণ এখানে সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ২টাই এক সাথে মেইনটেইন করতে হয়
বেতনঃ ১৩৩,১৫৫ ডলার বা  কোটি টাকা

১১টেস্ট ইঞ্জিনিয়ার - Test engineer
অ্যাপেলের প্রোডাক্ট মান নতুন পণ্য সব অনুসরণ করছে কিনা পরীক্ষা করার জন্য এই প্রসেস নেওয়া হয়। এই ইঞ্জিনিয়াররা অ্যাপেলের সকল পণ্য সব দিক থেকে অ্যাপেলের মান বজায় রাখছে এবং ভালোভাবে কাজ করছে কিনা দেখার প্রজেক্ট নিয়ন্ত্রণ করেন
বেতন১১৩,৯১৬ ডলার বা ৯১ লাখ টাকা

১০সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার - Senior systems engineer
অ্যাপেলে খুব সম্ভবত এটাই সব থেকে কম বেতনের সিনিয়র পদ। যদিও একজন রিটেইল ইমপ্লয়ি থেকে  গুন বেশি বেতন পান একজন  সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার
বেতনঃ ১১৭,২৩৭ ডলার বা ৯৩ লাখ টাকা

হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Hardware engineer
অ্যাপেলের টোটাল হার্ডওয়্যার দেখাশুনার দায়িত্ব তাঁর
বেতনঃ ১১৮,৭৩৯ ডলার বা ৯৪ লাখ টাকা

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Software engineer
অ্যাপেলে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার অ্যাপেল অ্যাপ এবং অপারেটিং সিস্টেমের ব্রেন হিসাবে কাজ করে। বড় দায়িত্ব তাদের পালন করতে হয়। গুগলের সফটওয়্যারে ইঞ্জিনিয়ার থেকেও তারা একটু বেশিই ইনকাম করেন
বেতনঃ ১২৫,৩২২ ডলার বা  কোটি টাকা

ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর - Database administrator
কয়েক টন ডাটা অ্যাপেলকে বহন করতে হয়। অ্যাপেল স্টোরঅ্যাপ এবং অন্য সোর্স থেকে অনেক ডাটা তাদের বের করতে হয়। আর এই ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর সকল ডাটাবেজ তথ্য যেন অফলাইনে না যায় তাঁর দেখাশুনা করেন
বেতনঃ ১২২,৬৬৯ ডলার বা ৯৮ লাখ টাকা

প্রোডাক্ট ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার - Product design engineer
অ্যাপেলে ডিজাইন সেক্টর বেশ দামী। ডিজাইন ছাড়া অ্যাপেলের নিত্য নতুন চিন্তা ধারা কে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার থেকেও এই সেক্টরে জব হোল্ডারের বেতন মোটামুটি ভালোই
বেতনঃ ১২৫৯৮৩ ডলার বা  কোটি টাকা

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার - Mechanical engineer
অ্যাপেলের প্রোডাক্টের টেকনিক্যাল প্রব্লেম সল্যুশনের জন্যই মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। প্রোডাক্ট বেশি গরম হলে বা অন্য কোন সমস্যা ডিল করার মূলত মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কাজ। পরবর্তীতেও যেন টেকনিক্যাল সমস্যা না থাকে সেজন্য মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের দায়িত্ব মোটামুটি খারাপ না
বেতনঃ ১২৭,৪৬৪ ডলার বা  কোটি টাকা

প্রোডাক্ট ম্যানেজার - Product manager
অ্যাপেলের কোয়ালিটি মেনে সকল প্রডাক্ট বের হচ্ছে কিনা তা দেখা শুনার কাজ এই প্রোডাক্ট ম্যানেজারই করেন। প্রোডাক্ট ম্যানেজারকে সফটওয়্যারহার্ডওয়্যারডিজাইন এবং মার্কেটিং সব দিকই দেখতে হয়
বেতনঃ ১৩১,১০৮ ডলার বা  কোটি টাকা

সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Senior software engineer
ম্যাপস এবং অ্যাপেল অপারেটিং সিস্টেমের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কাজ করেন সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। যদিও সিনিয়র হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার থেকেও একটু কম বেতন পান তিনি
বেতনঃ ১৪০,৮৩২ ডলার বা  কোটি ১২ লাখ টাকা

সিনিয়র হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Senior hardware engineer
অ্যাপেলের হার্ডওয়্যার নিয়ে সকল বিষয় সামলান সিনিয়র হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। অনেক অভিজ্ঞ হতে হতে এই পোস্টে কেউ সুযোগ পান
বেতনঃ ১৫০,১০৫ ডলার বা  কোটি ২০ লাখ টাকা

ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনার - Industrial designer
স্টিভ জবস সব সময়ই বলতেন অ্যাপেল তাঁর সুনাম ধরে রাখছে তাদের ক্রিয়েটিভ ডিজাইন এবং প্রযুক্তির নতুন আকার দেওয়ার জন্য। আসলে প্রযুক্তিতে মানুষকে টানার বড় দায়িত্ব পালন করেন এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনার। নতুন পণ্য কীভাবে আসলে কাস্টোমার বেশি আকৃষ্ট হবে সেটা এই ট্যালেন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনাররাই বের করেন
বেতনঃ ১৭৪,১৪০ ডলার বা  কোটি ৩৯ লাখ টাকা
সকল বেতন বাৎসরিক হিসাবে করাটাকার হিসাবে ৮০ টাকায়  ডলার ধরা। টাকার হিসাবে একটু কম - বেশি হতে পারে। 

কি অ্যাপেল কোম্পানির সব জব পোস্টতো আপনাদের সামনে  উঠিয়ে ধরলাম এবং বাংলা ভাষায় এটাই প্রথম সম্পূর্ণ অ্যাপেল জব রিভিউ। আপনাদের ভালো লাগলেই  সার্থক



মোট পাতাদর্শিত

Wednesday, October 14, 2015

আইফোনের বিভিন্ন সেটিং বদলিয়ে ব্যাটারি লাইফ সেভ করতে চাইলে দেখুন।

 পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।

* Settings > Cellular > Use Cellular Data For থেকে সকল অ্যাপস অফ করে রাখুন, যেটা দরকার নেই।
• Settings > Wallpapers & Brightness > Choose Wallpaper এ গিয়ে Stills অথবা আপনার নিজের কোন ফটো সিলেক্ট করুন। Dynamic wallpaper সিলেক্ট করবেন না।


• Settings > General > Background App Refresh > Turn Off করুন।


• যখনি সম্ভব হয় হোম বাটন পরপর দুইবার চেপে অ্যাপসগুলো উপরের দিকে স্লাইড করে বন্ধ করুন।

• Settings > General > Accessibility > Reduce Motion এ গিয়ে Turn On করুন।

• Settings > iTunes and App Store > Automatic Downloads থেকে Updates সহ সবকিছু অফ করে রাখুন।

• Settings > Notification Center এ গিয়ে প্রথম ৭-৮টা অপশনের সবগুলো অফ করে দিন।

• Settings > Privacy > Location Services এ গিয়ে অফ করে দিন। কারণ এটা অন থাকলে অ্যাপস ওপেন হতে কিছুটা দেরি হয়। খুবই দরকার থাকলে শুধু যেটা দরকার সেটা অন রাখুন।

• Settings > General > Spotlight Search থেকে প্রয়োজন না থাকলে সবগুলো টিক উঠিয়ে দিন। Applications & Contacts টিক দিয়ে রাখতে পারেন।

• Settings > Notification Center থেকে সবগুলো অ্যাপসের Show in Notification Center অফ রাখুন। যে যে অ্যাপসের Notification একেবারে দরকার নেই সেই অ্যাপসের Badge App Icon, Sounds, Show on Lock Screen অফ করে রাখুন এবং Alert Style None সিলেক্ট করুন।

• এছাড়া Bluetooth, Wifi, Siri, Data, Personal Hotspot এই অপশনগুলো যখন ব্যাবহার করবেন না অফ করে রাখুন।

আইফোনের চার্জ ধরে রাখার কয়েকটি টিপসঃ

আইফোনের চার্জ ধরে রাখার কয়েকটি টিপসঃ

* Auto-Brightness অন রাখুন: আইফোনের Settings> Brightness & Wallpaper> Auto Brightness এ গিয়ে অন করুন।
* Brightness কমিয়ে রাখুন: আইফোনের Settings> Brightness & Wallpaper এ গিয়ে Brightness কমিয়ে রাখুন।
* Bluetooth বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Bluetooth এ গিয়ে অফ করে রাখুন। যখন ব্যাবহার করবেন অন করে নিন। ব্যাবহার শেষে অফ করে রাখুন।
* 3G/4G/LTE বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> General> Cellular/Network এ গিয়ে Enable 3G or 4G অফ করুন। যাদের আইফোনে Enable LTE আছে তারা এটা অফ করুন। যখন ব্যাবহার করবেন অন করে নিন। ব্যাবহার শেষে অফ করে রাখুন।
* Wi-Fi বন্ধ রাখুন: যারা Wi-Fi ব্যাবহার করেন না তারা Settings> Wi-Fi এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Location Services বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Privacy> Location Services এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Data Push বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Mail, Contacts, Calendar> Fetch New Data>Push এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Fetch Email এ Manually সিলেক্ট করুন: আইফোনের Settings> Mail, Contacts, Calendar> Fetch New Data> Manually সিলেক্ট করুন অথবা আপনার সুবিধামত সেট করুন।
* Auto-Lock 1 Minute সিলেক্ট করুন: আইফোনের Settings> General> Auto-Lock> এখানে 1 Minute সিলেক্ট করুন। বেশি মিনিট সিলেক্ট করলে ব্যাটারি বেশি লাগবে।
* Equalizer বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Music> EQ এ গিয়ে অফ করে রাখুন।
* Others Location Settings বন্ধ রাখুন: আইফোনের Settings> Privacy> Location Services> System Services> (Diagnostics & Usage, Location-Based iAds, and Setting Time Zone) এগুলো বন্ধ করে রাখুন।
* Spotlight Search এর সবগুলো অপশন বন্ধ রাখুনঃ আইফোনের Settings> General> Spotlight Search এ গিয়ে যদি দরকার না থাকে তাহলে সবগুলো Deselect করুন মানে বন্ধ করে রাখুন।
* প্রয়োজন ছাড়া গেম খেলা বা ভিডিও দেখা বন্ধ করুন।

আইফোনের Activation Lock কি তা জানতে দেখুন।


পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।

অ্যাপেল এর আইফোন চুরি বা হারিয়ে গেলে অন্য কেউ যাতে ব্যাবহার না করতে পারে তার জন্য আইফোনের সফটওয়্যার ভার্সন iOS7+ এ নতুন একটি অপশন রেখেছে যাকে Activation Lock বলে। এটা অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এর Finds My iPhone এর মাধ্যমে কাজ করে। আপনার আইফোনে যখনি অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এ সাইন ইন করবেন তখনি এটা অ্যাপেল তাদের নিজস্ব সার্ভারে সেভ করে রাখে। এটা অফ করতে চাইলে Settings > iCloud > Finds My iPhone > Off করতে হবে। কিন্তু অফ করার সময় সেই অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড লাগবে যেটা দিয়ে এটা অন করা থাকবে।

যদি সেই অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড জানা না থাকে তাহলে সেই আইফোন আর কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে পারবে না আসল অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড ছাড়া। তাই নতুন আইফোন কিনার আগে Settings > iCloud > এখানে কোন অ্যাপেল আইডি দিয়ে সাইন ইন করা থাকলে তা ডিলিট করে নিন। যদি ডিলিট না হয় তাহলে সেই আইফোন কিনবেন না।

যদি কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে চান তাহলে আগে দেখে নিন Settings > iCloud > এখানে যে অ্যাপেল আইডি দিয়ে Finds My iPhone অন করা তার পাসওয়ার্ড জানেন কিনা। না জানলে কিন্তু সেই আইফোন রিস্টোর করতে যাবেন না।

এই সমস্যার কারনে অনেক অনেক আইফোন এখন ব্যাবহার অনুপযোগী হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত এর কোন ByPass সমাধান বের হয় নাই। ভবিষ্যতে বের হবে কিনা তাও কারো জানা নাই। এরকম থাকলে বর্তমানে সেই আইফোনের মাদারবোর্ড ছাড়া বাকি অংশ অন্য আইফোনে পার্টস হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবেন।

যদি আপনার আইফোনের ভার্সন iOS6 বা তার নিচে হয় তাহলে এরকম কোন সমস্যা নাই। আইফোন অন করার সময় যদি অ্যাপেল এর লোগোটা মাঝখানে কাটা থাকে তাহলে সেটা iOS6 বা তার নিচের সফটওয়্যার ভার্সন। এরকম হলে আপনি সফটওয়্যার রিস্টোর বা আপডেট দিয়ে আবার সেই আইফোন ঠিক করতে পারবেন যদি আইফোন ডিসেবল বা পাসওয়ার্ড লক থাকে।

রিস্টোর বা আপডেট দেবার আগে এখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন। এখানে আরও বিস্তারিত দেয়া আছে।

অনেক জেইলব্রেক অ্যাপস একসাথে পেতে চাইলে যা করতে হবে।

পরম করুণাময় আল্লাহর নামে আরম্ভ করছি। আসসালামু আলাইকুম।

আইফোনটি জেইলব্রেক থাকতে হবে। repo.insanelyi.com রেপো অ্যাড করে Cydia থেকে Springtomize 3 লিখে সার্চ দিয়ে এটা ইন্সটল করতে পারবেন। খুব দরকার না থাকলে এই টুইক ইন্সটল করবেন না। এটা শুধু iOS7+ এর জন্য। যারা iOS5/6 ব্যাবহার করেন তারা Springtomize 2 ইন্সটল করে নিতে পারেন।

Settings - Springtomize 3- Enabled অন করে এর বিভিন্ন অপশন পাবেন। যারা এই অ্যাপসটি বানিয়েছে তারা আরও অনেক ফিচার অ্যাড করবে বলেছে। তবে প্রতিবার এই টুইকের যেকোনো সেটিং বদলানোর পর যখনি সেটিং বদলাবেন তখনি সেই টুইক পেজের উপরে টাচ করে Respring করে নিতে হবে।

এটা যে যে কাজের জন্য ব্যাবহার করতে পারেন তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটা তুলে ধরা হলঃ

* Custom Carrier: যেখানে সিম নেটওয়ার্ক এর নাম উঠে সেখানে আপনার নাম বা যা মন চায় লিখতে চাইলে Settings > Springtomize 3 > Status Bar > Custom Carrier অন করে নিচের ঘরে লিখে Respring করলেই হবে।
* Custom Slide to Unlock: আইফোনের লক স্ক্রীন থেকে হোম স্ক্রীনে যাবার সময় যে Slide to Unlock লেখা উঠে তার পরিবর্তে আপনি আপনার নাম বা অন্য যা লিখবেন তা দেখতে চাইলে Settings > Springtomize 3 > Lock Screen > Slider Style > Custom Text সিলেক্ট করে ব্যাক করে নতুন যে লিখার বক্স আসবে তাতে লিখে Respring করলেই হবে।
* তাছাড়া সব ধরনের আইকন ছোট/বড় করা, অনেক কিছু লুকিয়ে রাখা যেমন অ্যাপস বা অপ্রয়োজনীয় সেটিং, এছাড়া অনেক কিছু করা যায় যা নিচের প্রতিটা অপশন থেকে দেখে নিতে পারেন।

এই টুইকে যে যে অপশন আছে তা নিচে বিস্তারিত দেয়া হলঃ

* Animations: সম্পূর্ণ ফোনের Animation স্পীড কেমন রাখবেন তা সেট করতে পারবেন। যদি NoSlowAnumations ইন্সটল থাকে তাহলে এই অপশন ব্যাবহার করবেন না। পরে আরেক সমস্যায় পড়বেন।

* App Slider: এখান থেকে Hide Icons অন করলে হোম বাটন ডাবল টেপ করলে যে মাল্টিটাস্ক আসে বা যেভাবেই মাল্টিটাস্ক আনেন না কেন তার নিচে যে অ্যাপ আইকন আসতো তা আর দেখাবে না। Resize Pages থেকে বিভিন্ন সাইজ সেট করে নরমাল যে সাইজের মাল্টিটাস্ক পেজ থাকে সে সাইজ থেকে কম বেশি করা যাবে। Home Action থেকে None মানে কিছুই হবে না। আর Respring মানে মাল্টিটাস্ক এর হোম স্ক্রীন উপরের দিকে স্লাইড করলে আইফোন Respring হবে। তবে যদি এই জাতীয় অন্য কোন টুইক ব্যাবহার করেন যা মাল্টিটাস্ক এর হোম স্ক্রীন উপরের দিকে স্লাইড করলে আইফোন Respring হয় তা রিমুভ করে নিতে হবে।

* Control Center: Hide Separators অন করলে Control Center এ যে বিভিন্ন অপশন এর মাঝে লাইন থাকে তা দেখাবে না। Hide Quick Lanch অন করলে Control Center এ এক টাচে ওয়াইফাই, ব্লুটুথ অন/অফ করার অপশন আসে তা দেখাবে না। Hide Brightness অন করলে Control Center এ Brightness কমানো বাড়ানো যায় তা দেখাবে না। Hide Media Controls অন রাখলে Control Center এ যে মিউজিক বাজানোর সময় সেটিং আসতো তা দেখাবে না। Hide AirDrop অন করলে Control Center এ AirDrop সংক্রান্ত সেটিং দেখাবে না। Hide Settings অন রাখলে Control Center এ যে ফ্ল্যাশলাইট, ক্যালকুলেটর, ক্যামেরা এর সেটিং লাইন আসতো তা দেখাবে না। যদি কন্ট্রোল সেন্টার জাতীয় অন্য কোন টুইক যেমন CCQuick, CCControls ইন্সটল করা থাকে তাহলে এর সেটিং এর কোন পরিবর্তন করবেন না।

* Dock: হোম স্ক্রীনের সবচেয়ে নিচের যে আইকন লাইন থাকে তাকে ডক বলে। এটা Hide মানে লুকানো, এর Background মুছা, সাইজ ছোট/বড় করা, লেভেল হাইড করা, কয়টা আইকন রাখবেন তা সেট করা, ডক এর Coverflow Enabled অন করে আইকন কিছুটা বাকা করে রাখা যায়।

* Folders: Nested Folders অন করে ফোল্ডারের এর ভিতর ফোল্ডার বানানো যাবে, কিন্তু আগে থেকে বানানো ফোল্ডার আরেকটাতে ভরা যাবে না। Pinch to Close অন করে সব ফোল্ডার বন্ধ করা যাবে। Transparent Background অন করে ফোল্ডারে যে আবছা আবছা থাকে তা মুছা যাবে। Unblurred Icon অন করে আইকনের ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লুর অফ করা যাবে। Fast Open/Close অন করে ফোল্ডার Animation ফাস্ট করা যাবে। Resize অন করে Resize Percentage 25%-200% এর মধ্যে বিভিন্নভাবে সেট করে ফোল্ডারের ভিতরের আইকন সাইজ ছোট/বড় করা যাবে। Hide Labels অন করে লেভেল হাইড করা যাবে। Columns এর ভিতর থেকে Default বা 1-10 টি আইকন কলাম সেট করা যাবে। Rows এর ভিতর থেকে Default বা 1-6 টি আইকন Rows সেট করা যাবে। Coverflow এর Enabled অন করে আইকন বাকানো যাবে। Reverse দিয়ে উল্টা করে বাকানো যাবে। Factor, Perspective কম বেশি করে বাকানো কমানো বাড়ানো যাবে।

* Icons: Hide Updated অন করে Recently Update অফ রাখা যায়। Lock Layout অন করে আইকন Move করা বন্ধ করা যায়। Disable Wiggling অন করে আইকন মুভ করার সময় যে কাপাকাপি করে তা বন্ধ করা যায়। Disable Uninstall অন করে আপনার অজান্তে আইকন ডিলিট হয়ে যাওয়া বন্ধ করা যায়, এটা অন থাকলে আইকন ডিলিট করার জন্য যে ক্রস আসে তা আসবে না। Hide Badges অন থাকলে কোন আইকনে যে নাম্বার নোটিফিকেশান আসে তা দেখাবে না। Icon Image Effect বদলায়ে আইকনকে বিভিন্ন ইফেক্ট দেয়া যায়। Badge Colors এর মধ্য থেকে Background অন করে Background Color কমিয়ে বাড়িয়ে নিয়ে আইকনে যে নাম্বার নোটিফিকেশান আসে তার ব্যাকগ্রাউন্ড কালার বদলানো যায় এবং Text অন করে Text Color কমিয়ে বাড়িয়ে নিয়ে আইকনে যে নাম্বার নোটিফিকেশান আসে তার টেক্সট কালার বদলানো যায়। Hide Icons অপশন থেকে Hide Newsstand অন করে Newsstand অ্যাপস লুকিয়ে রাখা যায়। Hide Springtomize অন করে Springtomize অ্যাপস লুকিয়ে রাখা যায়। Hide Icons থেকে অ্যাপস সিলেক্ট করে সেই সেই অ্যাপস লুকিয়ে রাখা যায়। তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন একই সেটিং এর কয়েকটা টুইক ব্যাবহার করবেন না। এতে সমস্যা হতে পারে। যেমন হাইড আইকন এর জন্য অন্য কোন টুইক ব্যাবহার করেন তাহলে এখানের সেটিং অন করবেন না।

* Lock Screen: Hide Camera অন করে লক স্ক্রীনে ক্যামেরা অপশন থাকে তা লুকিয়ে রাখা যায়।
Slider Style থেকে Original সিলেক্ট করলে Slide to Unlock লেখা আসবে, Hidden সিলেক্ট করলে কিছুই লেখা আসবে না, Custom Text সিলেক্ট করলে ব্যাক করে একটা নতুন অপশন আসবে যাতে যা লিখে রাখবেন তাই দেখাবে, Current Time সিলেক্ট করলে তা দেখাবে।
Time থেকে Time Font Size কমানো বাড়ানো যাবে, Time Style এর Original সিলেক্ট করলে কোন কিছু বদলাবে না, Display Seconds সিলেক্ট করলে সেকেন্ড সহ সময় দেখাবে, Custom Text সিলেক্ট করে নতুন লেখার জায়গায় যা লিখবেন তাই দেখাবে।
Date থেকে Date Font Size কমানো বাড়ানো যাবে, Date Style এর Original সিলেক্ট করলে কোন কিছু বদলাবে না, Custom Text সিলেক্ট করে নতুন লেখার জায়গায় যা লিখবেন তাই দেখাবে।

* Pages: Hide Dots অন করলে হোম স্ক্রীনের এক পেজ থেকে আরেক পেজে যাবার সময় Dock এর ঠিক উপরে যে দত থাকে তা লুকিয়ে রাখা যায়। Disable Spotlight অন করলে হোম স্ক্রীনের মাঝ থেকে নিচের দিকে স্লাইড করলে যে সার্চ অপশন আসে তা আর আসবে না।
Icon Settings এর Resize অন করে Resize Percentage ২৫%-২০০% পর্যন্ত কমিয়ে বাড়িয়ে আইকন সাইজ করা যাবে। Hide Lavels অন করলে লেভেল হাইড হবে। Columns থেকে হোম স্ক্রীনে Default বা 1-10 টি আইকন কলাম সেট করা যাবে। Rows থেকে Default বা 1-6 টি আইকন সারি সেট করা যাবে।
Coverflow এর Enabled অন করে আইকন বাকানো যাবে। Reverse দিয়ে উল্টা করে বাকানো যাবে। Factor, Perspective কম বেশি করে বাকানো কমানো বাড়ানো যাবে।

* Status Bar: আইফোনের যেখানে নেটওয়ার্ক বার, টাইম, ব্যাটারি দেখা যায় তাকে Status Bar বলে।
এখান থেকে Custom Carrier অন করে নিচের ঘরে যা লিখবেন তাই দেখাবে। Custom Time অন করে যেভাবে সেট করবেন তাই দেখাবে, তবে এটা না জেনে এডিট করলে হবে না। আর স্ট্যাটাস বারে Airplan, Airplay, Alarm, Battery Image, Battery Percentage, Black Square, Bluetooth Battery, Bluetooth Signal, Call Forwarding, Carrier, Do Not Disturb, Location, Network Activity, Network Type, Nike+, Recording, Rotation Lock, Signal Strength, TTY, Time, VPN এসব থেকে যেটা যেটা দেখতে না চান তা অন করে রাখলে তা আর স্ট্যাটাস বারে দেখাবে না।

তবে একই ধরনের সেটিং এর জন্য কয়েকটা টুইক ইন্সটল করবেন না। এই টুইক থেকে যে যে অপশন অন রাখবেন তার মত অন্য কোন টুইক ইন্সটল করা থাকলে তা রিমুভ করে নিন। পরবর্তীতে আপডেট আসলে এই পোস্টে তা অ্যাড করা হবে। তাই যখন দরকার এই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন। অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

অ্যাপল কোম্পানিতে চাকরী করলে আপনার বেতন যতো হতো!!


,

অ্যাপেল কোম্পানিতে চাকরী করলে আপনার বেতন যতো হতোঃ
অ্যাপেলে যারা চাকরী করে তারা প্রযুক্তি জগতের একটু উচ্চ আসন নিয়ে আছেন বৈকি। কিন্তু আমি অধম বলে উত্তম হইবো না কেন ঠিক এই কথায় আমাদের প্রযুক্তিপ্রেমীদের মাঝে বলতে চাই। আর জানাতে চাই আমরা প্রযুক্তিতে পিছিয়ে বলে টেকটিউনসের পাঠকরা অ্যাপেলের মতো কোম্পানিতে চাকরী করবো না কেন। আসুন চাকরী স্বপ্নে না ভেসে আগে একটু জেনে আসি কিসে কি করে এই প্রযুক্তি গুরুরা। 
২২ম্যাক জিনিয়াস - Mac Genius
অ্যাপেল স্টোরে যারা গুরুত্বপূর্ণ আসন দখল করে আছেন তারাই ম্যাক জিনিয়াস। যদিও অ্যাপেল থেকে খুব ভালো কদর তারা পাই নাতবে অ্যাপেল স্টোরের শপিং অভিজ্ঞতা বদলাতে তারাই রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন
বেতনঃ ৪৪,০৭০ ডলার বা প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। (সকল টাকার হিসাব বাৎসরিক)

২১লিড ম্যাক জিনিয়াস - Lead Mac Genius
সহজ ভাষায় ম্যাক জিনিয়াসদের নিয়ন্ত্রণ কর্তা অনেকটা। অর্থাৎ অ্যাপেল স্টোরেই তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবে। তবে বেতন ম্যাক জিনিসদের ডাবল প্রায়
বেতনঃ ৫৫,৬২৬ ডলার বা প্রায় ৪৪ লাখ টাকা

২০সহকারী অ্যাপেল স্টোর ম্যানেজার - Assistant Apple Store manager
অ্যাপেল স্টোর চালাতে যারা বেশি ভূমিকা রাখেন তারাই সহকারী অ্যাপেল স্টোর ম্যানেজার
বেতনঃ ৫৬০৪৬ ডলার বা প্রায় ৪৪ লাখ টাকা

১৯একাউন্ট এক্সিকিউটিভ - Account executive
বিজনেস টু বিজনেস (B2B) সম্পর্ক ম্যানেজ করা এবং তা মেইনটেইনের কাজ করেন একজন একাউন্ট এক্সিকিউটিভ। অ্যাপেলের হার্ডওয়্যার এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের ম্যানেজ করায় তাদের কাজ
বেতনঃ ৮২,৪৭৯ ডলার বা ৬৫ লাখ টাকা

১৮স্টোর ম্যানেজার - Store Manager
অ্যাপেল স্টোরগুলোর নিয়ন্ত্রণ কর্তা তারা। যদিও তাদেরকে কাস্টোমাররা দেখেন না। তবে তারাই অ্যাপেলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন
বেতনঃ ৮৫,২৫৭ ডলার বা ৫২ লাখ টাকা প্রায়

১৭বিজনেস এনালিস্ট - Business analyst
সমগ্র অ্যাপেল বিজনেস কীভাবে চলছে তাঁর দেখ-ভালের দায়িত্ব বিজনেস এনালিস্টদের
বেতনঃ ৯২,১৬৯ ডলার বা ৭৩ লাখ টাকা

১৬ফিন্যান্সিয়াল এনালিস্ট - Financial analyst
অ্যাপেল কোম্পানির ফিন্যান্স বিষয়ক বড় একটি টিম কাজ করে। যারা টোটাল অর্থ সম্বন্ধীয় বিষয় দেখা শুনা করে তারাই ফিন্যান্সিয়াল এনালিস্ট
বেতনঃ ৯৪,৭৯৯ ডলার বা ৭৫ লাখ টাকা

১৫সফটওয়্যারের গুনগত মান নির্ধারক ইঞ্জিনিয়ার - Software quality assurance engineer
সফটওয়্যার ভালোভাবে কাজ করবে কিনা বা কাস্টোমাররা এটাকে কীভাবে নিবে এসব নির্ধারণ করার দায়িত্ব এই ইঞ্জিনিয়ারদের
বেতনঃ ৯৯,৬৫০ ডলার ৭৯ লাখ টাকা
১৪সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার - Systems engineer
অ্যাপেল হোলসেলারদের সাথে বোঝাপড়া ভালো রাখার জন্য এই পদের সৃষ্টি। ভালোভাবে পণ্য পাচ্ছে কিনা বা সব ঠিক আছে কিনা এসব দেখার দায়িত্ব এদের
বেতনঃ ১০৪,২৩১ ডলার ৮৩ লাখ টাকা

১৩প্রোজেক্ট ম্যানেজার - Project manager
ছোট বড় সকল কোম্পানি প্রোজেক্ট সময় মতো সম্পন্ন হয়েছে কিনা বা সেসব জাস্টিফাই করা প্রোজেক্ট ম্যানেজার করে থাকেন। শৃঙ্খলভাবে কোম্পানির কাজে সাহায্য করা তাদের কাজ
বেতনঃ ১০৭,৬৩১ ডলার ৮৬ লাখ টাকা

১২ফার্মওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Firmware engineer
অ্যাপেলের সকল সফটওয়্যার তাঁর হার্ডওয়্যারের সাথে ভালোভাবে কাজ করছে কিনা দেখায় ফার্মওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের কাজ। খুব জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। কারণ এখানে সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ২টাই এক সাথে মেইনটেইন করতে হয়
বেতনঃ ১৩৩,১৫৫ ডলার বা  কোটি টাকা

১১টেস্ট ইঞ্জিনিয়ার - Test engineer
অ্যাপেলের প্রোডাক্ট মান নতুন পণ্য সব অনুসরণ করছে কিনা পরীক্ষা করার জন্য এই প্রসেস নেওয়া হয়। এই ইঞ্জিনিয়াররা অ্যাপেলের সকল পণ্য সব দিক থেকে অ্যাপেলের মান বজায় রাখছে এবং ভালোভাবে কাজ করছে কিনা দেখার প্রজেক্ট নিয়ন্ত্রণ করেন
বেতন১১৩,৯১৬ ডলার বা ৯১ লাখ টাকা

১০সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার - Senior systems engineer
অ্যাপেলে খুব সম্ভবত এটাই সব থেকে কম বেতনের সিনিয়র পদ। যদিও একজন রিটেইল ইমপ্লয়ি থেকে  গুন বেশি বেতন পান একজন  সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার
বেতনঃ ১১৭,২৩৭ ডলার বা ৯৩ লাখ টাকা

হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Hardware engineer
অ্যাপেলের টোটাল হার্ডওয়্যার দেখাশুনার দায়িত্ব তাঁর
বেতনঃ ১১৮,৭৩৯ ডলার বা ৯৪ লাখ টাকা

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Software engineer
অ্যাপেলে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার অ্যাপেল অ্যাপ এবং অপারেটিং সিস্টেমের ব্রেন হিসাবে কাজ করে। বড় দায়িত্ব তাদের পালন করতে হয়। গুগলের সফটওয়্যারে ইঞ্জিনিয়ার থেকেও তারা একটু বেশিই ইনকাম করেন
বেতনঃ ১২৫,৩২২ ডলার বা  কোটি টাকা

ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর - Database administrator
কয়েক টন ডাটা অ্যাপেলকে বহন করতে হয়। অ্যাপেল স্টোরঅ্যাপ এবং অন্য সোর্স থেকে অনেক ডাটা তাদের বের করতে হয়। আর এই ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর সকল ডাটাবেজ তথ্য যেন অফলাইনে না যায় তাঁর দেখাশুনা করেন
বেতনঃ ১২২,৬৬৯ ডলার বা ৯৮ লাখ টাকা

প্রোডাক্ট ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার - Product design engineer
অ্যাপেলে ডিজাইন সেক্টর বেশ দামী। ডিজাইন ছাড়া অ্যাপেলের নিত্য নতুন চিন্তা ধারা কে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার থেকেও এই সেক্টরে জব হোল্ডারের বেতন মোটামুটি ভালোই
বেতনঃ ১২৫৯৮৩ ডলার বা  কোটি টাকা

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার - Mechanical engineer
অ্যাপেলের প্রোডাক্টের টেকনিক্যাল প্রব্লেম সল্যুশনের জন্যই মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। প্রোডাক্ট বেশি গরম হলে বা অন্য কোন সমস্যা ডিল করার মূলত মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের কাজ। পরবর্তীতেও যেন টেকনিক্যাল সমস্যা না থাকে সেজন্য মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের দায়িত্ব মোটামুটি খারাপ না
বেতনঃ ১২৭,৪৬৪ ডলার বা  কোটি টাকা

প্রোডাক্ট ম্যানেজার - Product manager
অ্যাপেলের কোয়ালিটি মেনে সকল প্রডাক্ট বের হচ্ছে কিনা তা দেখা শুনার কাজ এই প্রোডাক্ট ম্যানেজারই করেন। প্রোডাক্ট ম্যানেজারকে সফটওয়্যারহার্ডওয়্যারডিজাইন এবং মার্কেটিং সব দিকই দেখতে হয়
বেতনঃ ১৩১,১০৮ ডলার বা  কোটি টাকা

সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Senior software engineer
ম্যাপস এবং অ্যাপেল অপারেটিং সিস্টেমের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কাজ করেন সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। যদিও সিনিয়র হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার থেকেও একটু কম বেতন পান তিনি
বেতনঃ ১৪০,৮৩২ ডলার বা  কোটি ১২ লাখ টাকা

সিনিয়র হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার - Senior hardware engineer
অ্যাপেলের হার্ডওয়্যার নিয়ে সকল বিষয় সামলান সিনিয়র হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। অনেক অভিজ্ঞ হতে হতে এই পোস্টে কেউ সুযোগ পান
বেতনঃ ১৫০,১০৫ ডলার বা  কোটি ২০ লাখ টাকা

ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনার - Industrial designer
স্টিভ জবস সব সময়ই বলতেন অ্যাপেল তাঁর সুনাম ধরে রাখছে তাদের ক্রিয়েটিভ ডিজাইন এবং প্রযুক্তির নতুন আকার দেওয়ার জন্য। আসলে প্রযুক্তিতে মানুষকে টানার বড় দায়িত্ব পালন করেন এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনার। নতুন পণ্য কীভাবে আসলে কাস্টোমার বেশি আকৃষ্ট হবে সেটা এই ট্যালেন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনাররাই বের করেন
বেতনঃ ১৭৪,১৪০ ডলার বা  কোটি ৩৯ লাখ টাকা
সকল বেতন বাৎসরিক হিসাবে করাটাকার হিসাবে ৮০ টাকায়  ডলার ধরা। টাকার হিসাবে একটু কম - বেশি হতে পারে। 

কি অ্যাপেল কোম্পানির সব জব পোস্টতো আপনাদের সামনে  উঠিয়ে ধরলাম এবং বাংলা ভাষায় এটাই প্রথম সম্পূর্ণ অ্যাপেল জব রিভিউ। আপনাদের ভালো লাগলেই  সার্থক



 
Support : Creating Website | Johny Template | Mas Template
Copyright © 2011. free apple id - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Blogger