অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা


ঢাকা: প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার (এক হাজার ৮২০ কোটি টাকা) জরিমানা করেছে মার্কিন একটি ফেডারেল আদালত। পেটেন্ট লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বিনাঅনুমতিতে ও অন্যায়ভাবে কিছু আইফোন ও আইপ্যাডের মডেলে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে জানিয়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে ৪০০ মিলিয়ন ডলার (তিন হাজার ১১২ কোটি টাকা) ক্ষতিপুরণ চেয়ে আদালতে মামলা ঠুকে দেয় উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়। গত ৫ অক্টোবর এ ব্যাপারে শুনানি শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) এ আদেশ দেন আদালত।

উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের পেটেন্ট নিবন্ধন শাখা দ্য উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশন জানায়, তাদের উদ্ভাবন সুরক্ষায় এ আদেশ মাইলফলক হয়ে থাকবে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেন, যা কম্পিউটার প্রসেসরকে আরও কার্যকর করতে সক্ষম। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির কোনো অনুমতির ধার না ধরেই আইফোন ৫এস, ৬ ও ৬ প্লাস মডেলে এ প্রযুক্তির ব্যবহার করেছে অ্যাপল। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি বাজারে আসা আইফোন ৬এস ও ৬এস প্লাসেও এর ব্যবহার করা হয়েছে।

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানালেও এর বেশি কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল।

শুক্রবার আদালতে উপস্থিত ছিলেন উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের একজন সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক গুরিন্দর সোহি। রায়ের সময় মার্কিন ডিস্ট্রিক্ট জজ উইলিয়াম কোনলে বলেন, ড. সোহির জন্য বলছি, আমি আশা করি আপনার উদ্ভাবনের যথার্থতা প্রমাণিত হয়েছে।

উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কার্ল গুলব্রান্ডসেন বলেছেন, এই আদেশের ফলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের কঠোর পরিশ্রম ও সততার বিজয় হয়েছে। বিচারক স্বীকার করেছেন, অ্যাপলের ব্যবহার করা মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি আমাদের ক্যাম্পাসেই উদ্ভাবিত হয়েছে।

এর আগে ২০০৮ সালে একই অভিযোগে ইন্টেলের বিরুদ্ধেও মামলা করে উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়। সেবারও আদালত জরিমানার আদেশ দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করেন। তবে ওই জরিমানার অংক কতো ছিল, তা প্রকাশ করা হয়নি। 




................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

কেন আইফোন বা আইপ্যাড জেইলব্রেক করাবেন ও জেইলব্রেক আসলে কি?

কেন আইফোন বা আইপ্যাড জেইলব্রেক করাবেন ও জেইলব্রেক আসলে কি?

অনেক দাম দিয়ে ক্রয় করা আমাদের শখের আইফোন বা আইপ্যাড দিয়ে কিন্তু আমরা এমন সব কাজ করতে পারি যা আমাদের অনেকেরই এর সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই। আমরা বাজার থেকে যে আইফোনটি ক্রয় করি তা দিয়ে আমরা তেমন কিছুই করতে পারিনা এবং আমাদের একটি সীমাবদ্ধতার মধ্যে থাকতে হয় কিন্তু যদি আপনি আপনার আইফোন টিকে জেইলব্রেক করান তাহলে আপনি এটি দিয়ে এমন সব কাজ করতে পারবেন যা আপনার একটি স্মার্ট ফোনের সকল চাহিদা পূরণ করতে পারবে এবং আপনার আইফোনটি অনেকটা একটি কম্পিউটার এর সমতুল্য হিসেবে বানিয়ে নিতে পারবেন। তবে যারা এর সম্পর্কে জানেনা তাদের কাছে এসব কথা অবিশ্বাস মনে হবে। যাই হোক আপনাদের এই ধারণা পালটাতে এখানে আমরা তুলে ধরবো আপনার আইফোনটি জেইলব্রেক করলে কি কি করতে পারবেন তার কিছু বিষয়, যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার নরমাল আইফোন ও জেইলব্রেক করা আইফোন এর তফাৎ বুঝতে পারবেন।
সবার আগে জানি এই জেইলব্রেক কি? অ্যাপেল কোম্পানি আইফোনে সব সুবিধা দেয় না তাদের ব্যাবসার জন্য। তাই সব সুবিধা পাবার জন্য কয়েকজন মিলে App Store এর মত করে অন্য আরেকটা Store বানিয়েছে যা কিনা Cydia নামে পরিচিত। এই Cydia অ্যাপসটাকেই জেইলব্রেক বলে। এখান থেকে অনেক অ্যাপস ইন্সটল করা যায় যা কিনা আইফোন ব্যাবহারকারীদের খুবই কাজে লাগে।অনেক অতিরিক্ত সেটিং পাওয়া যায় যা কিনা বিভিন্ন অ্যাপসে কাজে লাগে। আইফোনকে সম্পূর্ণ নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করা যায়। এবং এর মাধ্যমে আপনি এমন সব অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন যা আপনার আইফোন ব্যবহার করার ধারনাই পালটিয়ে দিবে।তাহলে এবার জেনে নেই জেইলব্রেক করা থাকলে যে যে কাজ গুলো করতে পারবো!!
১- নরমাল ভাবে আইফোন রিস্টার্ট বা বন্ধ করতে হলে উপরের পাওয়ার বাটন ১০ সেকেন্ড এর মতো চেপে ধরে রাখতে হয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে মাত্র এক টাচে এটি করা যায়।সাথে আপনি Wifi, 3G, Bluetooth, Data, Locations সহ আর বিভিন্ন অপশন গুলো টার্ন অন বা অফ করতে পারবেন একটি মাত্র টাচে এবং এর জন্য আপনাকে কষ্ট করে আইফোন এর সেটিংস্‌ এ যেতে হবে না। এবং এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার আইফোন এর সার্চ অপশন বন্ধ করা সহ, ফোল্ডার বা অ্যাপস ডিলিট করতে না পারা এবং আপনার মোবাইল অপারেটর এর নাম পরিবর্তন করে আপনার নিজের নাম দিয়ে রাখতে পারবেন, এরকম আরো অনেক কিছু করতে পারবেন।
২- নরমাল আইফোনে পার্সোনাল ডকুমেন্টস ফাইল বা অ্যাপস পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়।যেমন আপনার ছবি,নোট বা আইফোন সেটিংস্‌ কে পাসওয়ার্ড লক করে রাখতে পারবেন।যার ফলে আপনার পার্সোনাল অ্যাপস বা ফোল্ডার আপনি ছাড়া অন্য কেউ অ্যাক্সেস করতে পারবে না।
৩- নরমাল আইফোনে থিম, ফন্ট বা রিংটোনস পরিবর্তন করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়। এবং হাজার হাজার চোখ ধাঁধানো থিম রয়েছে যা বলে বুঝানো যাবে না।
৪- নরমাল আইফোনে সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে কোন কিছু ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোন দিয়ে আপনি আইফোনের সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে আপনার কম্পিউটার এ যেমন ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করেন, ঠিক তেমন ভাবে ইন্টারনেটর সব ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন আপনার আইফোন দিয়ে। যা সত্যিই খুব মজার একটি বিষয়।
৫- নরমাল আইফোনে আপনি আপনার ডিভাইস এর সিস্টেম ফাইল বা ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি আই এক্সপ্লোরার নামক অ্যাপস দিয়ে আপনার আইফোনের সকল ডিরেক্টরি সহ সকল সিস্টেম ফাইল ও ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ণ আপনার কম্পিউটার এর মতো। কম্পিউটারে যেমন আপনি আপনার c বা d  ড্রাইভে আপনার মতো করে বিভিন্ন ফোল্ডার বানিয়ে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে বা লোকাল ফাইল গুলো নিজের মতো করে সাজিয়ে রাখেন এবং কপি, পেস্ট, ডিলিট, রিনেম ইত্যাদি কাজ গুলো করেন। তেমনি এখানেও আপনি সেই কাজ গুলো খুব সহজে করতে পারবেন।
৬- নরমাল আইফোনে কাউকে ইমেইল করার সময় আইফোনে তুলা ডিফল্ট ছবি ও ভিডিও ফাইল ছাড়া অন্য কোন ফাইল এটাচ করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো ধরণের ফাইল ইমেইলে এটাচ করে পাঠাতে পারবেন।
৭- নরমাল আইফোনে আপনি অডিও গান বা ভিডিও গান নিতে চাইলে অ্যাপেল এর আইটন্স দিয়ে নিতে হয় এবং এটি অনেকের কাছে অনেক ঝামেলার একটি বিষয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো অডিও গান বা ভিডিও গান সরাসরি আইফোন দিয়েই ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে আপনার আইফোনের মিউজিক অ্যাপস এ এড করে নিতে পারবেন। এবং আপনাকে কখনো এই কাজ গুলো করার জন্য কম্পিউটার এর প্রয়োজন হবে না।এবং আপনি চাইলে সেই গান আপনার রিংটোনস হিসেবেও সেট করতে পারবেন।
৮- ইউটিউব থেকে যেকোনো গান বা ছবি ডাউনলোড করে আপনার আইফোনে সেভ করে রাখতে পারবেন এবং পড়ে ইন্টারনেট না থাকলেও অফলাইনে সেই সব গান বা ছবি দেখতে পারবেন।
৯- নরমাল আইফোনে আপনি মনের মতো ই-বুক্স ডাউনলোড করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো বাংলা, ইংলিশ বা পিডিএফ এর ফাইল কে সরাসরি আইফোন দিয়ে ডাউনলোড করে আপনার আই বুক্স অ্যাপস এ ই-বুক আকারে বানিয়ে নিতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনার আইফোনটি হয়ে যাবে একটি বিশাল বই এর লাইব্রেরী।
১০- আইফোন এর অ্যাপস স্টোরে পাওয়া যত দামী অ্যাপ রয়েছে তা সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনার আইফোনে ব্যাবহার করতে পারবেন।
১১- আপনার আইফোন দিয়ে যেকোনো ফরম্যাট এর ফাইল ওপেন করতে পারবেন যেমন এম এস ওয়ার্ড, এক্সেল, ফটোশপ ইত্যাদি।
১২- যদি কখনো প্রয়োজন হয় তাহলে অ্যাপেল এর আইটন্স এর বিপরীত একটি প্রোগ্রাম আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে আপনার আইফোন এর সকল ফাইল একটা একটা বা সব একসাথে সিলেক্ট করে কম্পিউটার থেকে আইফোনে বা আইফোন থেকে কম্পিউটারে ট্রান্সফার করতে পারবেন। যেমনটি আমরা এনড্রইড ডিভাইস এ করে থাকি।



................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.
Find My iPhone এর ব্যাপারে বিস্তারিতঃ এ্যাপটি যেভাবে কাজ করে

Find My iPhone এর ব্যাপারে বিস্তারিতঃ এ্যাপটি যেভাবে কাজ করে

এ্যাপেলের নিজস্ব এ্যাপ্লিকেশন ’ফাইন্ড মাই আইফোন’ এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন গুগল ম্যাপে। এমনকি চাইলে ফোনে বার্তা বা এলার্ট টোনও পাঠাতে পারবেন। ফোন হারিয়ে গেলে সেই ম্যাসেজের মাধ্যমে চোরের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। যদি দেখন চোর কিছুতেই সাড়া দিচ্ছে না, তখন আপনি ঘরে বসেই আপনার আইফোনটির সমস্ত তথ্য মুছে দিতে পারবেন। এর সুবিধা হলো, চোর কিছুতেই আপনার ফোনটি আর ব্যবহার করতে পারবে না। সে না পারবে সেটা বিক্রি করতে, না পারবে নিজে ব্যবহার করতে। ফাইন্ড মাই আইফোন দিয়ে মেমরি ইরেজ করার পর সেটার একটিভেশন লক হয়ে যাবে। এর মানে হলো, মূল মালিক ছাড়া দুনিয়ার আর কেউ আর সেই ফোন একটিভ করতে পারবে না। এমনকি স্বয়ং আপেলও কনা। তার মানে চোরের কাছে তখন দুটো মাত্র অপশন থাকে। ক) আইফোনটা আপনাকে ফেরত দেয়া। ২) সেটাকে পেপারওয়েট হিসেবে ব্যবহার করা অথবা শো পিস হিসেবে ড্রইংরুমে সাজিয়ে রাখা।
পুরো ব্যাপারটা কিভাবে কাজ করে, সে ব্যাপারে অনেকেরই হয়তো ধারনা নেই। তাছাড়া, সেটার বিস্তারিত বাংলা ভাষায় নেটের কোথাও লেখা নেই। এমনকি আমারও জানা ছিলো না। তাই ভাবলাম সেটা জেনে বাংলাতে একটু বিস্তারিত লেখা যাক। তো ফাইন্ড মাই আইফোন কিভাবে কাজ করে সেটা দেখার জন্য আমার পিসির ব্রাউজার দিয়ে আই ক্লাউডে ঢুকে লষ্ট মুডে গিয়ে আমার ফোনে একটা ম্যাসেজ পাঠালাম। বাংলাতে লিখলাম – ”আমি প্রলয় হাসান। আমার আইফোনটি হারানো গিয়েছে। আমার সাথে যোগাযোগের নম্বর....। আপনি ফোনটি ফেরত দিলে উপযুক্ত পুরস্কার দেয়া হবে। আপনার নাম-পরিচয় গোপন রাখা হবে। যদি ফেরত না দিন তবে এই ফোনটি আপনি কোনভাবেই আর ব্যবহার করতে পারবেন না।” ৫ সেকেন্ডের ভেতর হুবহু এই ম্যাসেজটিই স্পষ্ট বাংলা ফন্টে আমার ফোনের লক স্ক্রিনে আবিভূত হলো। ফোনের পাসকোড দিয়ে দিলেই ম্যাসেজটি মুছে যাচ্ছে। কিন্তু যখনি আবার পাস লকড হচ্ছে, তখনি আবার আর্বিভূত হচ্ছে। এভাবে ক্রমাগত হচ্ছে।
এরপর আমি এলার্ট টোন পাঠালাম আমার ফোনে। কয়েক সেকেন্ডের ভেতর তীক্ষ একটা আওয়াজ শুরু হলো আমার ফোনে এবং উপরে লেখা উঠলো iPhone Lost Alert. এরপর ফোনের পাসকোড দিতেই শব্দ এবং ম্যাসেজ দুটোই দূর হয়ে গেলো। [তার মানে, এই ম্যাসেজ বা টোনের হ্যাপা থেকে বাচঁতে হলে চোরকে অবশ্যই আমার চার ডিজিটের পাসকোড জানতে হবে। না জানলে, ম্যাসেজটি সরবে না এবং ক্রমাগত শব্দ হতে থাকবে। যতক্ষন ব্যাটারির চার্জ থাকবে আর কি!] আরেকটা ব্যাপার, লস্ট মুড এনাবেল করার সাথে সাথে আইফোনের লোকেশন ট্রাক করতে শুরু করে ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি। মানে কোথায়, কতক্ষন ধরে কখন ফোনটা ম্যাপের কোন লোকেশনে ছিলো, সেটা দেখাতে থাকে। [গুগল ম্যাপে এই লোকশন দেখানোটা যথেষ্টই নিখুতঁ। একদম আমার মিরপুরের বাড়ীর রাস্তাটাই দেখায়।] এমনকি, আপনার হারানো ফোনে এখন কত পার্সেন্ট ব্যাটারি আছে, সেটাও আপনি আইক্লাউড থেকে দেখতে পারবেন। পুরো ব্যাপারটি জন্যে হারানো আইফোনকে ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত থাকতে হবে। চোর যখনই আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত করবে, তখনই আপনার পাঠানো ম্যাসেজ বা টোন আপনাআপনি আইফোনে চলে যাবে, সেটা যদি ১ বছর পরও হয়।
যাইহোক, সবশেষে আমি আমার আইফোনটির একটিভিশন লক এনাবেল করে দিলাম। একটিভিশন লক এনাবেল হবার পর আপনি গুগল ম্যাপে ফোনের কোন ট্রেস পাবেন না কারন ফোনের ভেতরে জিপিএস সিগন্যালের জন্য যে ডাটাগুলো ইনসটল করা হয়েছিলো, সেটাও মেমরির সাথে মুছে গিয়েছে। কিন্তু আমি চোরকে যে ম্যাসেজটি পাঠিয়েছিলাম, সেটা কিন্তু মুছে যায়নি বরং স্ক্রিনে ভেসে ছিলো।
আমি চোরের জাগায় থাকলে কি করতাম ভাবলাম। আমি চোরের জাগায় থাকলে প্রথমে ফোনটি রিকভার মুডে নিয়ে ফ্যাক্টরি সেটিংস দেবার চেস্টা করতাম। তাই এরপর আমার আইফোনটিকে রিকভার মুডে নিয়ে গেলাম। তারপর মেনুয়ালি রিসেট করা চেষ্টা করলাম। একটুপর যখনি ফোনের উপরে একটা ম্যাসেজ ভেসে উঠলো, in order to activate your iPhone, Connect it to iTunes, তখনি বুঝলাম যে আসল ঘটনা এখনই শুরু হবে। তো আইটিউনসের সাথে লাগানোর পর পরই নীচের দৃশ্যটি দেখতে পেলাম। যাদের আইফোন নিয়ে সামান্যতম ধারনা আছে, তারা এই ছবিটি দেখেই হয়ত বুঝতে পারছেন যে, চোরের আর কিছুই করার নেই এখানে। অলরেডি এটা একটা মৃত আইফোনে পরিনত হয়েছে যেটা দিয়ে শোপিস ছাড়া আর কোন কাজেই ব্যবহার করা যাবে না। উল্লেখ্য, পিসি বা ল্যাপটপে তখন নেট কানেকশন না থাকলে, আইফোন একটিভ হবে না। ফোন একটিভ করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন বাধ্যতামূলক। আর ইন্টারনেটসহ আইটিউনসে কানেক্ট করলেই চোর বিপদে পড়বে।
যা হোক, আমি কানেক্ট করলাম এবং এরপর এই ছবিটি আমার আইটিউনসের পর্দায় ভেসে উঠলো।
খেয়াল করে দেখুন, এখানে বলা হচ্ছে ঐ ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে যেটা দিয়ে এই আইফোনটিকে ইরেজ করে ফেলা হয়েছিলো। চোর এখানেই ধরা। কারন সে আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড জানে না।  আর আইফোন একটিভেট করতে না পারলে এটার আর কোনই মূল্য নেই শো পিস ছাড়া।
আইফোন ৫ এস এ ইতিমধ্যেই যুক্ত হয়েছে ফিংগারপ্রিন্ট স্ক্যানার। মানে আসল মালিক ছাড়া আর কারো হাতে সেটা খুলবে না। শুনছি আইওএস ৮ এ ক্লাউড থেকেই পাসকোড বদলানোর সুযোগ দেয়া হবে এবং চোরের অজ্ঞাতে তার ছবি তুলে আইক্লাউডে পাঠাবার চেষ্টা করবে আইফোন। ফ্রন্ট ক্যামেরা কিছুক্ষন পর পর ছবি তুলে পাঠাতে থাকবে।
অষ্ট্রেলিয়াতে দেখেছি, ফাইন্ড মাই আইফোন গুগল ম্যাপের যে ট্রেসিং পয়েন্ট দেখায়, সেটা প্রিন্ট করে থানায় জমা দিলেই পরদিন পুলিশ আসল মালিকের বাসায় এসে ফোন দিয়ে যায়। বাংলাদেশে তো আর সেটা সম্ভব না। আমি গুলশান থানার একজন তরুন পুলিশ অফিসারের সাথে আলাপ করে জানতে পেরেছি, খুব এক্সট্রিম কেস (যেমনঃ খুন বা রেইপ) ছাড়া জিপিএস ট্রাকিং করে আইফোন খুজেঁ নিয়ে আসার মতো অত সময় বা সুযোগ ডিএমপির নাই। অথচ, এ্যাপেল এই এ্যাপটি বানিয়েছেই হারানো আইফোন ফেরত পাবার জন্য। সুতরাং, বাংলাদেশে আপনার আইফোন হারানো গেলে সেটা হয়তো আপনি ফিরে নাও পেতে পারেন, কিন্তু একটা ব্যাপারে আপনি সুনিশ্চিত থাকতে পারেন যে, চোরও সেটা আর ব্যবহার করতে পারবে না যদি আপনি ফাইন্ড মাই আইফোনকে পুরোপুরি ব্যবহার করতে জানেন।
Find My iPhone এ্যাপটি আইফোনে বিল্ট ইন থাকে। চাইলে আলাদা করে নামাতেও পারেন। এ্যাপস্টোর থেকে এটা বিনামূল্যে নামানো যায়। এই অসাধারন এ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে আপনার একটি iCloud একাউন্ট থাকতে হবে। [যে কেউ চাইলেই ফ্রি আই ক্লাউড একাউন্ট খুলতে পারেন।] তারপর সেই একাউন্ট দিয়ে আইফোনে লগ ইন করলেই ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে।
একটা সাবধানতা, আমি যতদূর জানি, জেলব্রেক করা আইফোনে Find My iPhone কাজ করে না। সুতরাং, হারিয়ে যাবার পর যদি আইফোন খুজেঁ পেতে চান বা চোরকে শিক্ষা দিতে চান তবে আইফোন জেলব্রেক করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম।
Find My iPhone এর বিকল্পঃ প্রে. [এটাতে চোরের ছবিও পাবার সম্ভাবনা আছে কারন এই এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইফোনের বিল্টইন ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলে সার্ভারে পাঠায়। তবে এটার লোকেশন এ্যাকুরেসি ফাইন্ড মাই আইফোনের মতো অতটা ভালো নয়। এবং লাইভ ট্র্যাকিং আসতে বেশ সময় নেয়।]
ফোন যদি ফ্যাক্টরি আন লক করা নাও থাকে তবুও এই এ্যাপটি কাজ করবে, ওয়াই ফাইয়ের সাহায্যে। সেক্ষেত্রে হয়তো ফোনের লাইভ জিপিএস ডাটা পাবেন না। শুধুমাত্র স্থির লোকেশন পাবেন।
বিঃদ্রঃ একজন ফেসবুক ইউজারের সাথে কথপকথন হুবহু তুলে দিচ্ছি। ব্যাপারটা খুবই প্রাসংগিকঃ
তিনি জানালেন - তার ফোন হারিয়েছে কিন্তু এ্যাপটি দিয়েও চোরের কোন ট্রেইস খুজেঁ পান নি কারন চোর তার একাউন্টটিই ডিলিট করে দিয়েছে। আইফোনের লোকেশন আর দেখায় না, বলে ডিভাইস অফলাইন। সে পুলিশকে কিছু টাকা ঘুষও দিয়েছে চোর ধরার জন্য কিন্তু কোন লাভ হয় নাই।
আমার রিপ্লাই ছিলোঃ আহারে ভাই আপনার কথা শুনে খুব খারাপ লাগলো। এই কারনে ২/৩ দিনের সময় বেধেঁ দেওয়া উচিত চোরকে। এর ভেতর ফেরত না দিলে মেমরি মুছে দিবেন তাহলে সে আর সেই আইফোন দিয়ে কিছুই করতে পারবে না। ইস্টার্ন প্লাজায় নাকি আইক্লাউড লক খুলে দেয় কিন্তু সেটা খুবই খরচ এবং সময় সাপেক্ষ। কাস্টমারের সাথে চুক্তি হয়, খোলার চান্স ৫০-৫০। খুল্লে ১০ হাজার দিতে হবে। আর না খুল্লে শুধু তাদের সার্ভিস চার্জ এক দেড় হাজার টাকা। আমার জানা মতে মাত্র দু জন লোক আই ক্লাউড লক খুলতে পারছে, তাও আবার ১০/১২ হাজার টাকা খরচ করে এবং সময় লেগেছে প্রায় ১ সপ্তাহ। মোদ্দা কথা, আপনার চোরটি খুবই ধুরন্ধর সে প্রায় অসাধ্য সাধন করেছে আইক্লাউড থেকে একাউন্ট মুছে ফেলতে পেরেছে। আরেকটা কথা ভাই, ঘুষ দেয়া ও নেয়া উভয়ই কিন্তু অপরাধ।
আপনার আইফোনের iOS version কত ছিলো? আপনি কি Find my iphone রেগুলার ব্যবহার করতেন? মানে জিপিএস ট্রাকিং, নোটিফিকেশন ইত্যাদি ঠিকঠাক মতো কাজ করে কিনা সেটা টেষ্ট করেছেন কখনো? আর আপনি বল্লেন আপনি লষ্ট মুডে দিয়েছেন। লষ্ট মুড আর মেমরি ইরেজ করা কিন্তু এক কথা নয়। চোরকে বার্তা পাঠানো ছাড়া লস্ট মুডের আর কোন কাজ নাই আসলে। চোর রিপ্লাই না দিলে আপনার ফাইনাল অস্ত্র হচ্ছে, মেমরী ইরেজ করে ফেলা।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

সবাইকে আমার সালাম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালোই আছি।
আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আইফোন থেকে এন্ড্রয়েড এবং এন্ড্রয়েড থেকে আইফোনে দ্রুত যেকোন ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
প্রথমে আপনারা একেবারে আপডেট SHAREit এপটি আপনার আইফোন এবং এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করুন।
ধরে নিলাম আপনি আপনার এন্ড্রয়েড থেকে আইফোন এ ফাইল ট্রান্সফার করবেন।
তাহলে প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে যে ফাইলটি পাঠাবেন তা সিলেক্ট করে SHAREit এর মাধ্যমে শেয়ার এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
এবার Apple লেখাটায় ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি হটস্পট লিংক আপনার জন্য তৈরি হবে।
এবার আপনার আইফোনের SHAREit ওপেন করে রিসিভ এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
ভয় পেয়ে গেলেন নাকি?  ভয় পাবার কিছু নাই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার আইফোনের সেটিংস এ ক্লিক করে ওয়াইফাই চালু করা। চালু করার পর দেখবেন একটা লিংক দেখাবে (যেটা এন্ড্রয়েড SHAREit আপনার জন্য তৈরি করেছিল। ) এবার লিঙ্কের সাথে কানেক্ট করুন নিচের ছবির মত।
এবার আপনার এন্ড্রয়েড এর SHAREit এপে আপনার আইফোনের SHAREit শো করবে। নিচের ছবির মত।
এখন শুধু আইকনটাতে ক্লিক করুন আর ইচ্ছেমত ফাইল ট্রান্সফার করুন।
সবাই ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।





................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.
আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…

আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…


আজ আমরা আইফোনের কিছু বিশেষ ফিচার/সার্ভিস সমন্ধে জানবো। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, বাংলাদেশের বেশীভাগ আইফোন ব্যবহারকারীই এগুলো সমন্ধে জানেন না। অথবা জানলেও কখনো ব্যবহার করেননি। মজার ব্যাপার হলো, এর সবগুলোই একদম ফ্রি। এ্যাপেল কোম্পানি আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও খাবে না এই ফিচার/সার্ভিসগুলোর জন্য।
১) iMessage: এক বা একাধিক iOS 7 চালিত ডিভাইসের ভেতর আনলিমিটেড টেক্সট/এমএমএস, ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেইল পাঠানোর পদ্ধতির নাম আইম্যাসেজ। শর্ত হচ্ছে, প্রতিটা ডিভাইসে আইম্যাসেজ অন করা থাকতে হবে, এবং প্রতিটা ডিভাইস যে কোন একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের অধীনে থাকতে হবে। (যদি ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক সুলভ না থাকে তো আইম্যাসেজ আপনার ফোনের সেলুলার নেটওয়ার্ক (মোবাইল অপারেটর) ব্যবহার করবে। সেক্ষত্রে আপনাকে সুযোগ দেয়া হবে সেলুলার নেট ইউজ করবেন কি করবেন না সেটা নির্ধারন করার, কারন সেলুলারে প্রতি ম্যাসেজে টাকা কাটবে। কিন্তু ওয়াই-ফাইতে একদমই ফ্রি।
ব্যবহারঃ ধরেন আপনার এবং আপনার স্ত্রী দুজনেরই আইফোন আছে। দুজনের অফিসেই ওয়াই ফাই আছে। এবং দুজনেই দুজনকে প্রচুর টেক্সট করেন। (বাইরের দেশে আমি প্রচুর ফ্রি এসএমএস পেতাম প্রতি মাসে, কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি এখানে কোন ফ্রি এসএমএম নাই। সবই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। ৫ টাকা দিয়ে রবির ১০০ sms কিনি তাও আবার মাত্র দুই দিন পর এক্সপায়ার হয়ে যায়! এই দেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো যেভাবে টাকা আদায় করে পাবলিকের কাছ থেকে অন্য কোন উন্নত দেশের মোবাইল কোম্পানি সেগুলা চিন্তাও করতে পারবেনা) যাই হোক, এমবস্থায় আপনি যতক্ষন আপনার অফিসের ওয়াই ফাইয়ের আন্ডারে থাকবেন ততক্ষন বাংলাদেশের কোন মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না আপনার স্ত্রীকে sms পাঠানোর জন্য। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনার স্ত্রী সেটা পাবে সাধারন এসএমএসের মতই। মানে sms যেভাবে পাবেন, হুবহু একই ভাবে আইম্যাসেজও পাবেন।
যেভাবে আইম্যাসেজ সেটাপ করবেনঃ - এখানে ছবিসহ স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়া আছে। 
আর ভয়েস ম্যাসেজ পাঠানোর পদ্ধতি এখানে বর্ণনা করা হয়েছে
২) Facetime: এটা হুবহু আইম্যাসেজের মতই শুধু পার্থক্য হচ্ছে এটাতে ভিডিও কল করা যাবে। ভিডিও কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার ওয়াই-ফাই নেট কতটা শক্তিশালি তার উপর। আমার ১ এমবিপিএস নেটে ফেসটাইমের ভিডিও কোয়ালিট মাথা নষ্ট করার মতো। বিস্তারিত জানতেঃhttps://www.apple.com/ios/facetime/
৩) AirDrop: দুটি iDevice এ কনটাক্টস, ফাইল, MP3 বা ভিডিও বা যে কোন ধরনের কনটেন্ট ব্লু টুথ দিয়ে শেয়ার করার জন্য এই ফিচারটি ব্যবহার করা হয়। তবে সীমাবদ্ধতা হলো, iPhone 5 থেকে শুরু করে এর পরের মডেল গুলোর জন্য এটা কার্যকর। বিস্তারিত জানতেঃhttp://support.apple.com/kb/ht5887
৪) AirBlue: আপনার আইফোন থেকে যে কোন ফোনে ব্লু টুথ দিয়ে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য এটি একটা থার্ডপার্টি এ্যাপ। তবে এটা ব্যবহারের জন্য আপনার আইফোনটি জেলব্রেক করতে হবে।
৫) AirPort: আপেল কোম্পানির বানানো একটা অত্যাধুনিক ওয়াই ফাই মডেম। এটি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ, টেবলেট, আইফোন বা আইপ্যাডে ইন্টারনেট চালানো ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজ করতে পারবেন যেগুলো বাজারের আর দশটা সাধারন মডেম করতে পারবে না। যেমনঃ আপনি বাসাজুড়ে ওয়্যারলেসলি মিউজিক স্ট্রিমিং করতে পারবেন, ওয়াই-ফাই প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন, আপনার ওএসের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন, শক্তিশালি ওয়াই-ফাই হাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনার এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ এটার সাথে কানেক্ট করে টিভিতে মুভি স্ট্রিমিংও করতে পারবেন।
এয়ারপোর্টের দামও খুব বেশী না, সবচেয়ে ছোটটার দাম বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ৮ হাজার টাকা। বিস্তারিতঃ https://www.apple.com/compare-wifi-models/
৬) AirPlay: এয়ারপ্লে হচ্ছে iOS এর খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার। এটা দিয়ে আপনি টিভি বা পিসির মনিটরে আপনার আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন লাইভ মিররিং করতে পারবেন। মানে পিসিতে আমরা যেমন মাঝে মাঝে ডুয়েল ডিসপ্লে ব্যবহার করি, এটা ঠিক সেরকমই। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের স্ত্রিন রেকর্ড করতে পারবেন এমনকি আপনি আইফোনে যা যা করছেন সেটা সরাসরি প্রজেক্টরে দেখাতেও পারবেন।  বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/airplay/
চিত্রঃ আমি AirPlay ব্যবহার করছি।
উল্লেখ্য, আমার দেখা সেরা iOS game ইনফিটিনি ব্লেড ২ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমব্যাট আমি এয়ারপ্লে দিয়ে রেকর্ড করে ইউটিউবে প্রচার করেছি। সেই ভিডিওগুলো এখানে থেকে দেখা যাবেঃ 
৭) iTunes Home Sharing: এর মাধ্যমে আপনি যে কোন গান বা মুভি আপনার আইফোনে না নিয়েও আইফোন দিয়ে শুনতে/দেখতে পাবেন। কি, অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? বেশ, বিশ্বাস না হলে নিজেই চেষ্টা করেন দেখুন।
যা যা লাগবেঃ চারটা জিনিস লাগবে। একটা আইফোন, পিসিতে আইটিউনস, একটা আপেল আইডি আর একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক।
এবার আইটিউনস থেকে File > Home Sharing > আপেল আইডি দিয়ে লগিন করে Done এ ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোনের Settings > Music এবং Settings > Video তে গিয়ে ঐ একই আপেল আইডি দিয়ে লগ ইন করেন। এবার আইটিউনস খোলা রেখেই আইফোনের মিউজিক এবং ভিডিও এ্যাপসে যান। Music > More > Shared > আপনার লাইব্রেরি সিলেক্ট করুন। আমার আইফোনে আসে Proloy's Library. তেমনি ভিডিওতে গিয়ে Video > Shared. ব্যস। এবার দেখুন, যে গান বা মুভিগুলো আপনার আইফোনে নেই কিন্তু আইটিউনসে আছে, সেগুলো দিব্যি আপনি আইফোন থেকেই চালাতে পারছেন। আপনি যতক্ষন ঐ ওয়াই ফাই নেটওয়াকের অধীনে থাকবেন, ততক্ষন আর ওসব আইফোনে নিতে হবে না। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের মেমরি একদম ফুল হয়ে গেলেও আপনি নতুন নতুন ভিডিও বা গান আইফোন থেকে শুনতে পারবেন। যেমনঃ আমি প্রায়ই আমার আইপ্যাড দিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অথবা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। গান এবং মুভির সম্মিলিত সাইজ প্রায় দুই গিগা অথচ আমার আইপ্যাডে দুই গিগা জায়গা খালিও নাই।
৮) ধরুন আপনি বাসার ওয়াই ফাই দিয়ে প্রথমালোতে একটা আর্জেন্ট সংবাদ পড়ছেন। অথচ তাড়ার ভেতর আছেন। এখুনি বেরুতে হবে। আর্টিকেলটা বিশাল। শেষ করতে না হলেও ১৫-২০ মিনিট লাগবে। এত সময় আপনার হাতে নেই কিন্তু বাসে বসে অফিসে যেতে যেতে পড়তে পারবেন। কিন্তু আবার সেলুলার নেটও ব্যবহার করতে চাচ্ছেন না কারন ওতে বেশী টাকা কাটে। বা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্সই নেই। তখন কি করবেন?
এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দুটি ফ্রি এ্যাপ আপনার আইফোনে ইনসটলড থাকতে হবে। ১. Chrome ব্রাউজার আর ২. Offline Reader নামের একটা ফ্রি এ্যাপ। ক্রোম এ্যাপটি আপনার পিসিতে থাকা ক্রোম ব্রাউজারের সাথে সিংক করে সেখানে খুলে থাকা সবগুলো ট্যাব আপনার আইফোনে নিয়ে আসবে এবং তারপর Offline Reader দিয়ে সেগুলোকে অফলাইনে পড়ার জন্য সেইভ করবেন। ব্যস হয়ে গেলো। এ্যাপ দুটো ইনসটল করা থাকলে সব মিলিয়ে বড় জোর মিনিট খানেকের মামলা! তারপর বাসে বসে পড়তে থাকুন আপনার আর্টিকেল যতক্ষন খুশী। দেশের জোচ্চর আর ডাকাত মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না নেটের জন্য।
বিঃদ্রঃ অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এসব করতে জেলব্রেক করা লাগবে কিনা তাদের বলছি, আমি যে সব টিপস দেই, তার কোনটার জন্যই আপনার আইফোনকে জেলব্রেক করতে হবে না। যদি করতে হয়, তবে আমি অবশ্যই সেটা উল্লেখ করবো। যেমন ৪ নম্বরে করেছি। আর যদি উল্লেখ না করি, তবে ভাববেন জেলব্রেক লাগবে না।
আইফোনের একটি প্রয়োজনিয় টিপস নিয়ে নিন এখনি

আইফোনের একটি প্রয়োজনিয় টিপস নিয়ে নিন এখনি

আমি ভাল আছি  টেকটিউনসের সকল শুভাকাঙ্খীর দোয়ায় আজ আপনাদের জন্য নিয়ে হাজির হলাম আইফোনের
একটি প্রয়োজনিয় টিপস নিয়ে যদিও  আমি আইফোন ইউজার না কিন্তু আমি এটা জানি তাই সেয়ার করছি ব্যস এখন তাহলে আজকের বিষয়ের কথায় চলে যাই...............।
আগেই বলেছি আমি আইফোন ইউজার না কিন্তু এখন অনেই আইফোন ব্যবহার করেন আর আপনার এই পছন্দের প্রিয় মোবাইলটি যখন তখন চুরি হতে পারে চোরের হাতের নাগালে রাখা সত্তেত্ত আর
চোর বেটা মোবাইল চুরি করে সাথে সাথেই মোবাইল অফ করে দেয় যেন আপনি খুঁজে না পান বা এজন্য কল না দেন । কিন্তু যদি এমন করা যায় চোর সহজে পাওয়ার অফ করতে পারছেনা, কেমন হয় ?
অবশ্যই ভাল তাইনা । হুম আপনার জেইলব্রোকেন আইফোনে আপনি এই সেটিং টি সেট করে নিতে পারেন power
security টুইক এর মাধ্যমে । এতে আপনার দেয়া পাসওয়ার্ড ছাড়া কোনভাবেই ফোনের পাওয়ার অফ করা যাবেনা ।
কাজে আসলে জানাবেন কিন্তু ।


আপনার Apple Device টি তে ঝামেলাবিহিন ভাবে Photo,Vedio, Audio,Ringtone,Contacts Transfer করুন আপনার PC থেকে

আপনার Apple Device টি তে ঝামেলাবিহিন ভাবে Photo,Vedio, Audio,Ringtone,Contacts Transfer করুন আপনার PC থেকে

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন।
আমরা যারা অ্যাপেল এর পণ্য Use করি যেমন iPhone, iPad তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা হয় তা হল মনের ইচ্ছা মত গান, ভিডিও, ফটো , Contact, insert করতে পারিনা, তাই আজ আমি আপনাদের এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এলাম,   Software টির নাম  Wandershare TunesGo IOS Manager , বর্তমান বাজার মূল্য   39.95 $    কারোর যাচাই করার ইচ্ছা থাকলে এখানে ক্লিক করুন।
কিন্তু আমি আপনাদেরকে এটার Full Version দিব 
Download করতে এখানে ক্লিক করুন।
এর কিছু Screenshot নিচে দেয়া হল ।


এবার দেখাচ্ছি কিভাবে ফুল ভার্সন করবেন নিচের ScreenShot গুলু দেখুন।

বি দ্র: এটা Active করার আগে অবশ্যই আপনার Antivirus ১০ মিনিট এর জন্য Disable করে নিন।

প্রথমে RAR ফাইলটা extract করুন এমন পাবেন

এখান থেকে patch folder টি ওপেন করুন এমন পাবেন
এবার patch file টি তে ডাবল ক্লিক করুন এমন পাবেন
একটা CMD page open হবে ২/৩ বার প্রেস any key করে এমন পাবেন
C:\Program Files (x86)\Wondershare\TunesGo Retro  এই Path  টা ধরিয়ে দিন , এমন পাবেন

ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার Desktop থেকে Software টি Open করে দেখুন Full version হয়ে গেছে ।
এবার enjoy করুন ।
কোণও প্রকার বুঝতে সমস্যা হলে PLZ Comments করে জানাবেন ।


আইফোনে বাংলা টাইপ করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি

আইফোনে বাংলা টাইপ করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি

আসসালামুয়ালাইকুম,
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়াই ভালো আছি (আলহামদুলিল্লাহ্‌)।
আজ আপনাদেরকে এমন একটি এপস এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যা দিয়ে আপনারা খুব সহজে আই-ফোনে বাংলা টাইপ করতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে তাহলে জেনে নিই_
প্রথমে আপনার আইফোন থেকে App Store এ যান তারপর KeyNounce Bennglai লিখে সার্চ দিন। এবং যে এপস টি আসবে সেটি ইনস্টল করে নিন। ইনস্টল করা শেষ হলে সেটিং / settings এ যান সেখান থেকে General > Keyboard > Keyboards > Add New Keyboard নিয়ে সেখানে Bengali Transliteration-Keyboard সিলেক্ট করুণ এখন Bangali Translteration ক্লিক করে Allow Full Access টা Allow করে দিন।
উপরে ছবিতে দেখানো লাল চিহ্নের মত আইকন আসবে সেখানে ক্লিক করে বাংলা মুড অন করে নিন। বাজ এখন আপনার কাজ শেষ। এখন বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে বাংলায় এস, এম, এস, বা চ্যাটে মেতে উঠুন।
অবশ্যই এপসটি ডাউনলোড করার জন্য এপস স্টোরে আপনার একাউন্ট থাকতে হব এবং এপসটি ডাউনলোড করার সময় ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করতে হবে। 
বিঃ দ্রঃ Apps টি ইনেস্টল করার পর ওপেন করলে বাংলা লেখার জন্য কি কি করতে হবে তা ভিডিও আকারে দেখা যাবে।

সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই চেক করে নিবেন

সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই চেক করে নিবেন

বাংলাদেশের বাজারে সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনাটা বিরাট ঝুকিঁর ব্যাপার। একটু সাবধান না হলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই আপনাকে অবধারিতভাবে ঠকতে হবে।  কারন আপনাকে কোন ধরনের ওয়ারেন্টি দেয়া হবে না, কোন মানি ব্যাক গ্যরান্টি পাবেন না। মানে কেনার সময় যা দেখার দেখে নিবেন, পরে আর কোন আপত্তি গ্রহন করবে না কেউ অবশ্য বসুন্ধরার দোকানগুলোতে নাকি ৬ মাসের সার্ভিস ওয়ারেন্টি দেয়। তাই ওরা দামও বেশী রাখে।
ঢাকাতে বেশ কয়েকটা সংঘবদ্ধ চক্র আছে যারা শুধুমাত্র আইফোন চুরি করে অন্যত্র বিক্রি করে দেয়। সুতরাং সাবধান না থাকলে দেখা যাবে, কোন না কোন ফিচার কাজ করছে না বা আইফোন ক্লাউডে লকড। সবকিছু ঠিক থাকলেও দেখা যাবে ফোন চোরাই মাল।  তখন মান সন্মান নিয়ে টানাটানি এমনকি কপালের ফেড়েঁ পড়ে জেলের ঘানিও টানতে হতে পারে। তাই  ইন্টারনেট থেকে ঘাটাঁঘাটি করে আমার নিজের বানানো একটা চেক লিষ্ট দিলাম। আমার জানা মতে বাংলাতে, বিশেষ করে আমাদের দেশীয় প্রেক্ষাপট অনুযায়ী এই রকম লিষ্ট এর আগে কেউ দেয় নাই। অন্তত আমি গুগলে অনেক ঘেটেওঁ পাই নাই।
এই লিস্ট পুরোপুরিভাবে ফলো করতে পারলে ঠকার সম্ভবান নাই বল্লেই চলে।  শুধু একটা সেফটিপিন আর ইন্টারনেট একটিভ আছে এমন একটি মাইক্রো সিম সাথে করে নিয়ে যাবেন। এই দুইটা জিনিস আইফোন চেক করতে কাজে লাগবে। আইফোনের সাথে যদি বিক্রেতা ইয়ারফোন অফার না করে তবে একটা ইয়ারফোনও সাথে নিন।
কিনতে যাবার আগে যে মডেলের আইফোন কিনতে চান সেটার ফিচার এবং স্পেসিফিকেশনের ব্যাপারে খানিকটা ধারনা নিয়ে তারপর যান। আর বিক্রেতাকে প্রথমেই জিগেস করবেন তার সিমে নেট একটিভ আছে কিনা। না থাকলে আপনার সিম ভেতরে ভরে কাজ শুরু করেন।
১) iCloud Account Delete: আইফোন হাতে নিয়েই আগে দেখবেন যে আইক্লাউডে লকড কিনা। ঠিকানা: [settings > iCloud > কোন একটা ইমেইল ঠিকানা যদি এখানে দেখেন তাহলে বুঝতে হবে সেট লকড। সুতরাং আইফোন বুঝে নেবার আগে অবশ্যই বিক্রেতাকে বলবেন আপনার সামনে এই একাউন্টটা ডিলিট করে দিতে। সবার নীচে ডিলিটের অপশন আছে। যদি এটা বলতে ভুলে যান বা বিক্রেতা কোন কারনে ডিলিট না করেই আপনাকে ফোন গছিয়ে দেয় তাহলে বুঝবেন এই ফোনের কারনে অনেক ভোগান্তি অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।]
২. Erase all content & Settings: কেনার আগে এটা করতে পারলে তো সব চাইতে ভালো হয়। ঠিকানা: Settings > General > একদম সবার নীচে Reset > Erase all content & Settings.
৩. Turn Find My iPhone off: উপরের যে কোনর একটা করতে পারলে এটা অটোমেটিক অফ হয়ে যাবে। আলাদা করে আর অফ করতে হবে না। এই এ্যাপ দিয়ে ফোন ট্র্যাকিং করা হয়। সুতরাং চোরাই মাল হলে আর এটা অন থাকলে আপনি মহাবিপদে পড়তে পারেন।
৪. HDD Capacity: কেনার আগে আইফোনের স্টোরেজ চেক করে নিবেন যে যত গিগা বিক্রেতা বলছে তত গিগা আছে কিনা। দেখা যাবে Settings > General > About ঠিকানায় গিয়ে।
৫. Exterior including Screws + Gevey SIM tray + Turbo Unlock: আইফোনের বাইরের আবরন বা খাপটা ভালো করে দেখবেন যে বড় ধরনের কোন স্ক্রাচ বা দাগ আছে কিনা। বিশেষ করে স্ক্রু গুলো চেক করে দেখবেন যে খোলা হয়েছে কিনা। খোলা হলে স্কুর মাথায় দাগ থাকবে। আর সিম ট্রে বের করে ভালো করে দেখবেন যে ট্রের উপরে কোন ছোট সার্কিট লাগানো আছে কিনা। যদি থাকে তাহলে বুঝবেন এটা গেভে আনলক করা। ফ্যাক্টরি আনলক নয়। গেভে আনলক করা আইফোনের দাম কম। কারন আপনার সিমের অনেক নাম্বার গেভেতে কাজ করবে না, যেমন: মোবাইলের ব্যালান্স চেক করতে পারবেন না, সবচে বড় সমস্যা হলো, একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন ফোন আবার ফ্যাক্টরি লকড হয়ে গেছে। এই সমস্যা বেশী হয় ফোনের ওএস আপডেট দেবার পর। টারবো আনলকেও এই সমস্যা হয়। অবশ্য বিক্রেতা সাধারনত আগেই বলে দিবে আপনাকে যে ফোনটা টারবো বা গেভে আনলক কিনা।
গ্যাভে বা টারবো আনলক বা R-sim আনলক ইত্যাদি দুই নম্বরি আনলক পদ্ধতি সমন্ধে বিস্তারিত জানতে গুগলিং করে দেখুন।
৬. iTunes Log on with your own ID:  নিজের যদি এ্যাপেল আইডি থাকে, তবে বিক্রেতার সামনে সেটা দিয়ে লগ ইন করবেন। দরকার হলে একটা এ্যাপ নামিয়েও দেখবেন। (Battery Doctor নামে একটা ফ্রি এ্যাপ আছে। ওটা নামাতে পারেন। ওটা দিয়ে আইফোনের ব্যাটারির ১৪ গোষ্ঠির খবর নেয়া যায়। আইফোন ফুল চার্জ হতে কত সময় নেবে এবং কত সময় ব্যাটারি ব্যাকাপ পাওয়া যাবে, সেটা এই এ্যাপের মাধ্যমে জানা যাবে।
৭. Data Syncing & charging at the same time: ভালো হয় সাথে করে একটা ল্যাপটপ নিয়ে যেতে পারলেও। তাহলে এই ফিচারটা চেক করে দেখা যায় যে আইফোনটি একইসাথে সিংক হচ্ছে আর চার্জ হচেছ কিনা। আর যদি একান্তই ল্যাপি না নিয়ে যেতে পারেন তো অন্তত পাওয়ার এডাপটার দিয়ে চার্জ করে দেখেন যে ফোন ঠিকমতো চার্জ হয় কিনা।
৮. Make a call: যে আইফোনটি কিনতে চাচ্ছেন সেখান থেকে ফোন করে কথা বলুন কারো সাথে। দেখুন মাইক্রোফোন আর সাউন্ড আউটপুট ঠিকমতো কাজ করে কিনা।
৯. Send a text: এসএমএস পাঠান।
১০. Headphone Jack: ইয়ারফোন লাগিয়ে গান শুনে দেখুন ইয়ার ফোনের জ্যাক ঠিক আছে কিনা।
১১. Audio/Video: অডিও ভিডিও প্লেব্যাক চেক করুন।
১২. Still Picture/ Movie Recording: ক্যামেরা দিয়ে স্টিল ছবি তুলুন এবং ভিডিও করে দেখুন সব কাজ করে কিনা।
১৩. Voice Memo Recording: দেখুন আপনার ভয়েস রেকর্ড করা যায় কিনা। আইফোনে একটা বিল্ট ইন এ্যাপ থাকে এটার জন্য। নাম Voice Memo.
১৪.  ফোনের IMEI নাম্বার দিয়ে ফোনের বয়স চেক করুন। http://www.iphoneox.com  এই ওয়েব সাইটে যান। এরপর যে ফোন কিনতে চান সেটার IMEI নাম্বার দিয়ে দেখুন নীচের ছবিতে দেয়া তথ্য পাবেন।  প্রতিটি তথ্য খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন এবং দেখবেন যে বিক্রেতার কথার সাথে সেগুলো মেলে কিনা। ফোনটি কবে কেনা হয়েছে একদম দিন তারিখসহ সব দেখতে পাবেন। IMEI নাম্বার পাওয়া যাবে Settings > General > About > নীচের দিকে IMEI নাম্বার আছে। সিম ট্রের সাথে IMEI নম্বর ম্যাচ করে কিনা চাইলে সেটাও চেক করে দেখতে পারেন। কারন আইফোন ৪ ও ৪ এসের সিম ট্রেতে আইএমইআই নাম্বার খোদাই করা থাকে। এর পরের সবগুলো মডেলে সেটের পেছনে পাবেন। ম্যাচ না করলে ভাববেন হয় চোরাই মাল নাহলে থার্ড পার্টি ফ্যাকটরি রিফারবিশড।
১৫: Charging with wall charger: ওয়াল চার্জার দিয়ে চার্জ হয় কিনা দেখুন। অনেক  আইফোন ল্যাপিতে চার্জ হয় কিন্তু ওয়াল আউটপুটে হয় না। তেমনি ভাইস ভার্সা।
 ‍
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, ব্যাটারির শেষবার চার্জ টাইম আর বর্তমান চার্জ পার্সেনটেজ এদুটো আনুপাতিক হারে মিলিয়ে দেখবেন সব ঠিক আছে কিনা। ধরুন, ব্যাটারি ইউজ হচ্ছে ৩০ মিনিট ধরে অথচ স্ট্যান্ডবাই টাইম দেখাচ্ছে ১ ঘন্টারও কম সময়, তাহলে বুঝবেন ব্যাটারির আয়ু খুব বেশীদিন নাই। ঠিকানাঃ Settings -> General -> Usage.
১৬. লেটেস্ট ওএস আপডেট দেয়া আছে কিনা সেটা চেক করুন। অনেক সময় চোরাই মাল হলে চোর লেটেষ্ট আপডেট দিতে ভয় পায়/দিতে পারে না।
১৭. স্ক্রিনের বাইরে আংগুল দিয়ে টাচ করে দেখুন যে ডিসপ্লে ডিম হয়ে যায় কিনা।
১৮. ওয়াই ফাই-ব্লুটুথ: এই দুইটা ফিচার কাজ করে কিনা দেখবেন। আশে পাশে ওয়াই ফাই না থাকলেও সমস্যা নাই আপনি শুধু দেখেন যে এই দুটা অন হয় কিনা। কারন iOS 7 আপডেট দেবার পর হাজার হাজার আইফোনের ওয়াইফাই আর ব্লুটুথ ফিচার নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। এবং এই কারনেও অনেকে তার আইফোনটি বিক্রি করে দিতে পারে। আর বিক্রেতার জন্য সুখকর ব্যাপার হলো, বেশীরভাগ লোকই আইফোন কিনার আাগে এই দুইটা ফিচার চেক করে দেখে না। আপনি এই ভুল করবেন না।
১৯. আইফোনের দুটো জাত আছে। GSM আর CDMA. আামর কাছে CDMA preferred. আরেকটা জাত আছে, চাইনিজ আইফোন। মানে এটা শুধুমাত্র চায়নায় বিক্রির জন্য আলাদা ভাবে এ্যাপল বানিয়ে থাকে। এইটাও কিনবেন না।
২০. পাওয়ার বাটন ঠিক মতো কাজ করে কিনা দেখবেন। অনেক সময় অতিরিক্ত ব্যবহারে পাওয়ার বাটন ঢিলা হয়ে যায় বা রেসপন্স করতে দেরী হয়।
২১. আইফোনের পাশে যে বাটনগুলো আছে, সেগুলো ভালো করে চেক করে দেখবেন সব ঠিক ঠাক মতো কাজ করে কিনা। বিশেষ করে সাইলেন্ট বাটনটা।
২২. আইফোনের ডেড পিক্সেলও চেক করতে পারেন হাতে সময় থাকলেঃ http://iphonedpt.awardspace.com/ এই সাইটে যাবেন আইফোন দিয়ে তারপর চেক করে দেখবেন স্ত্রিনে কোন কালো ডট দেখায় কিনা। এইটা অত জরুরী কিছু না।  কেননা অত্যন্ত রেয়ার কেসে আইফোন ডেড বা স্টাক (stuck) পিক্সেল থাকে।
আরেকটা কথা, আমি সব সময়ই জেলব্রোকেন ফোন কিনতে নিরুৎসাহিত করি। জেলব্রোকেনের অনেক সমস্যা সেটা নিয়ে আরেকদিন আলাদা করে টিউন দিবো।
কিভাবে বুঝবেন আইফোন জেইলব্রোকেন কিনাঃ
২১. আইফোনে সার্চ করে দেখুন  "cydia", "Absinthe", "winterboard" or "installous" নামে কোন এ্যাপ ইনসটল করা আছে কিনা। যদি থাকে তবে ভাববেন আইফোনটি জেলব্রেক করা। কিনবেন না। বা কিনতে চাইলেও দাম কম বলবেন।
সবশেষে কয়েকটা সাধারন টিপসঃ ক্যাশ টাকা নিয়ে যাবেন না।  ব্যাংকে টাকা রেখে এটিএম কার্ড নিয়ে যান। সাথে করে কাউকে নিয়ে যান। একা না যাওয়াই ভালো। ফোনের ছবি বিজ্ঞাপনে না দিলে সেটা সন্দেহজনক। বিক্রেতা বেশী তাড়াহুড়ো করলে ভাববেন কোথাও কোন ঘাপলা আছে। আপনি সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে দেখবেন। দরকার হলে আপনি আগে থেকে বলে নিবেন যে আমার আধা ঘন্টা সময় লাগবে আইফোন চেক করতে। বিক্রেতা যদি এতে রাজী না হয় তবে সিটিএন বলে চলে আসুন। বিক্রয়.কম বা এখানেই.কম এ আইফোন হট কেকের মতো বিক্রি হয় এবং অবাক করা বাপার, বেশীরভাগই থাকে উত্তরার। এটা কেন কে জানে?
কেনার পর বিক্রেতার কাছ থেকে অবশ্যই তার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি নিবেন। আপনার কাছে সে আইফোন বিক্রি করেছে সেটাও সেখানে উল্লেখ থাকবে ও তার স্বাক্ষর থাকবে তারিখসহ। ভোটার আইডি কার্ড তার কিনা সেটা যথাসম্ভব যাচাই করে নিন। কৌশলে তার বাবা-মার নাম আর জন্মতারিখ জিগেস করে জেনে নিন এবং আইডি কাডের সাথে তা মিলিয়ে নিন। আইডির ছবির সাথে তার চেহারার মিল আছে কিনা দেখুন। কেননা, বিক্রেতা চোর হলে অন্য কারো ভোটার আইডি গছিয়ে দেয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না। সবচাইতে ভালো হয়, তার বাসাটা চিনে রাখতে পারলে। তাই প্রথমেই চেষ্টা করবেন তার বাসায় গিয়ে ফোন দেখার।
কিছু মিস গেলে টিউমেন্টে জানাবেন প্লিজ। আমার  এই টিপসগুলো পড়ে কেউ যদি উপকার পান বা কারো যদি কোন ফিডব্যাক থাকে তবে জানাতে দ্বিধা করবেন না, খুব খুশী হবো। ধন্যবাদ।
কিভাবে iCloud এর অপশন সেট করবেন এবং এটা দিয়ে যা যা হয় তা জানুন।

কিভাবে iCloud এর অপশন সেট করবেন এবং এটা দিয়ে যা যা হয় তা জানুন।


পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।

আইফোন হারিয়ে গেলেও যদি iOS7+ এবং iCloud ID দিয়ে Finds My iPhone অন করা থাকে তাহলে সেই আইফোন আপনার পাসওয়ার্ড ছাড়া কেউ ব্যাবহার করতে পারবে না। এই সম্পর্কে বিস্তারিত Find My iPhone সেকশনে আছে। পুরা পোস্ট পড়ে দেখুন। কাজে লাগবে আশা করি। এই পোস্টটা Settings > iCloud Sign In করলে যা যা সেটিং আসবে তা নিয়ে করা।

iCloud দিয়ে অনেক কিছু ব্যাকআপ করা যায়। যেমনঃ Contacts, Calendar, Reminder, Safari, Passbook, Keychain, Photos, Documents & Data. এছাড়া ...me.com বা...iCloud.com  জাতীয় iCloud আইডি থাকলে Mail, Notes ব্যাকআপ করা যায়। সকল ব্যাকআপ ইন্টারনেটে সেভ হয়ে থাকবে। তাই আইফোন চুরি হয়ে গেলেও এসকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফেরত পাওয়া যাবে। যেকোন অ্যাক্টিভ অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud অ্যাকাউন্ট খুলা যায়। শুধু Settings > iCloud > এ গিয়ে সাইন ইন করে Agree তে ক্লিক করলেই হবে। আর যদি আপনার আইফোনে iOS7+ থাকে তাহলে Find My iPhone অন করে আপনার আইফোন চুরি বা হারিয়ে গেলেও কেউ আর তা ব্যাবহার করতে পারবে না আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড না দিয়ে। তাই সবসময় যে অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করবেন তা মনে রাখুন। কারণ আপনি নিজে ভুলে গেলেও অনেক সমস্যায় পড়বেন।

* Mail: যদি আপনার iCloud ID …..me.com or ……icloud.com এই দুইটার একটা হয় তাহলে আপনি এসব মেইলের ইমেইল গুলো দেখতে পাবেন, এই অপশন অন করে। আর যদি অন্য কোন ইমেইল এড্রেস দিয়ে অ্যাপেল আইডি করা থাকে তাহলে এই অপশন অন করে সঠিক নিয়ম কানুন ফলো করে আপনি প্রথম অংশ একই রেখে me/icloud.com এর নতুন ইমেইল বানাতে পারবেন।

* Contacts: ইন্টারনেটে আপনার আইফোনের ফোন নাম্বার সেভ করে রাখার জন্য এই অপশন অন করে রাখুন। যখনি কোন নতুন নাম্বার সেভ করবেন তখনি তা আপডেট করে রাখবে। শুধু ইন্টারনেট লাগবে। যদি ইন্টারনেট না থাকে তাহলে পরে যখন ইন্টারনেট থাকবে তখন Contacts/Phone অ্যাপসে গিয়ে উপরে বামে পেঁচানো অপশন এ ক্লিক করে আপডেট করে নিতে পারবেন। এটা আগে থেকেই অন করা থাকে যদি অফ করতে যান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Phone Number গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Phone Number গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) তাছাড়াও Yahoo/Gmail/Other ইমেইল দিয়েও Contacts/Phone Number সেভ করা যায়।

* Calendars: আপনার আইফোনের Calendar অ্যাপসে যদি কোন কিছু সেভ করে রাখেন তা ইন্টারনেটে ব্যাকআপ করে রাখবে এটা অন করে রাখলে। যেমন কারো জন্ম তারিখ, কোন ইভেন্ট। এটা যদি অফ করতে চান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Calendar Information গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Calendar Information গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) প্রয়োজন না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।

* Reminders: আপনার আইফোনের Reminder অ্যাপসে যদি কোন কিছু সেভ করে রাখেন তা ইন্টারনেটে ব্যাকআপ করে রাখবে এটা অন করে রাখলে। এটা যদি অফ করতে চান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Reminder Information গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Reminder Information গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) প্রয়োজন না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।

* Safari: এটা অন থাকলে আপনার আইফোনের Safari Browser অ্যাপসে যা কিছু সেভ করে রাখবেন তা ইন্টারনেটে ব্যাকআপ করে রাখবে। যেমনঃ Bookmarks, History, Reading List. এটা যদি অফ করতে চান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে থাকা Safari Browser এর Information গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে থাকা Safari Browser এর Information গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) প্রয়োজন না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।

* Notes: যদি iCloud অ্যাকাউন্টটি @me/icloud.com এর যেকোনো একটা হয় তাহলে এই অপশন অন করে Notes অ্যাপসের সকল ইনফর্মেশন ইন্টারনেটে ব্যাকআপ রাখতে পারবেন। তবে আগে থেকে সেভ করা নোট সেভ হবে না। এটা অন করার পর থেকে সেভ করা সকল নোট অ্যাপসের ইনফর্মেশন সেভ থাকবে। তাছাড়া ইয়াহু/জিমেইল/অন্য ইমেইল দিয়েও নোট সেভ করা যায়।

* Passbook: উন্নত দেশে যেসব অ্যাপস Passbook সাপোর্ট করে যেমন Airline Boarding Passes, Movie Tickets, and Gift Cards সেইসব অ্যাপসের ব্যাকআপ ইন্টারনেটে সেভ করার জন্য এই অপশন, যা iPhone or iPod touch দিয়ে স্ক্যান করে Flight এর Check In, Redeem a Coupon এবং আরও অনেক কিছু করা যায়। এটা অফ করে রাখুন। না হলে ইন্টারনেট খরচ হবে। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

* Keychain: iOS7.0.3+ এর পর থেকে সকল সফটওয়্যার ভার্সনের জন্য নতুন অপশন যা আপনার সকল অ্যাপেল প্রোডাক্ট এই ব্যাবহার করতে পারবেন। তবে প্রথমে ভেরিফাই করে নিতে হয়। এটা মূলত পাসওয়ার্ড আর ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য সেভ করে রাখার কাজে ব্যাবহার করতে হয়। যাদের দরকার নেই তারা এটা অফ রাখুন।

* Photos: Photo Stream & Photo Share করার অপশন অফ করে দিন, যদি দরকার না থাকে। এগুলো অন থাকলে ইন্টারনেট খরচ হবে। তবে যাদের এই ব্যাপারে ভাল আইডিয়া আছে তাদের কথা ভিন্ন। এখান থেকে ছবি iCloud এ সেভ করা যায় তবে ওয়াইফাই লাগবে। আর এক অ্যাপেল আইডি থেকে আরেক অ্যাপেল আইডির ইমেইল এ ছবি শেয়ার করা যায়, এটা করতে ফটো শেয়ার অন রাখুন।

* Documents & Data: এটা অন থাকলে ইন্টারনেট খরচ হতে থাকবে। এটা আগে থেকেই অন থাকে, তাই অফ করে রাখুন। যখন অফ করবেন একটা অপশন আসবে Turn Off Documents তাতে ক্লিক করুন। যদি অন রাখতে চান তাহলে এই অপশন থেকে যে যে অ্যাপস অন রাখবেন সেই অ্যাপসের ডকুমেন্টগুলো iCloud এ সেভ হবে। যা তেমন একটা দরকারি না। এখানে যদি Cellular Data অপশন পান তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অফ রাখুন। তা না হলে ব্যাটারি লাইফ ও ইন্টারনেট সবই খরচ হবে।

* Find My iPhone: অ্যাপেল এর আইফোন চুরি বা হারিয়ে গেলে অন্য কেউ যাতে ব্যাবহার না করতে পারে তার জন্য আইফোনের সফটওয়্যার ভার্সন iOS7+ এ নতুন একটি অপশন রেখেছে যাকে Activation Lock বলে। এটা অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এর Finds My iPhone এর মাধ্যমে কাজ করে। আপনার আইফোনে যখনি অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এ সাইন ইন করবেন তখনি এটা অ্যাপেল তাদের নিজস্ব সার্ভারে সেভ করে রাখে। এটা অফ করতে চাইলে Settings > iCloud > Finds My iPhone > Off করতে হবে। কিন্তু অফ করার সময় সেই অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড লাগবে যেটা দিয়ে এটা অন করা থাকবে।

যদি সেই অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড জানা না থাকে তাহলে সেই আইফোন আর কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে পারবে না আসল অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড ছাড়া। তাই নতুন আইফোন কিনার আগে Settings > iCloud > এখানে কোন অ্যাপেল আইডি দিয়ে সাইন ইন করা থাকলে তা ডিলিট করে নিন। যদি ডিলিট না হয় তাহলে সেই আইফোন কিনবেন না।

যদি কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে চান তাহলে আগে দেখে নিন Settings > iCloud > এখানে যে অ্যাপেল আইডি দিয়ে Finds My iPhone অন করা তার পাসওয়ার্ড জানেন কিনা। না জানলে কিন্তু সেই আইফোন রিস্টোর করতে যাবেন না।

এই সমস্যার কারনে অনেক অনেক আইফোন এখন ব্যাবহার অনুপযোগী হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত এর কোন ByPass সমাধান বের হয় নাই। ভবিষ্যতে বের হবে কিনা তাও কারো জানা নাই। এরকম থাকলে বর্তমানে সেই আইফোনের মাদারবোর্ড ছাড়া বাকি অংশ অন্য আইফোনে পার্টস হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবেন।

যদি আপনার আইফোনের ভার্সন iOS6 বা তার নিচে হয় তাহলে এরকম কোন সমস্যা নাই। আইফোন অন করার সময় যদি অ্যাপেল এর লোগোটা মাঝখানে কাটা থাকে তাহলে সেটা iOS6 বা তার নিচের সফটওয়্যার ভার্সন। এরকম হলে আপনি সফটওয়্যার রিস্টোর বা আপডেট দিয়ে আবার সেই আইফোন ঠিক করতে পারবেন যদি আইফোন ডিসেবল বা পাসওয়ার্ড লক থাকে।

রিস্টোর বা আপডেট দেবার আগে এখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন। এখানে আরও বিস্তারিত দেয়া আছে।

* Storage & Backup: এটা দিয়ে ইন্টারনেটে আপনার আইফোনের Camera Roll, Accounts, Documents & Settings সেভ করা যায়, তবে ওয়াইফাই লাগবে। যদি কেউ পিসিতে আইটুনস দিয়ে ম্যানুয়ালি ব্যাকআপ করতে চান তাহলে অবশ্যই iCloud Backup অফ রাখুন। আর অ্যাপেল ৫জিবি পর্যন্ত ফ্রী ব্যাকআপ রাখার সুযোগ দেয় তারপর কিনে নিতে হবে। খুব দরকার না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।


আইফোনের সেটিং অ্যাপসের সকল সেটিং সম্পর্কে বাংলায় জানতে দেখুন।

আইফোনের সেটিং অ্যাপসের সকল সেটিং সম্পর্কে বাংলায় জানতে দেখুন।


পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।
আজকে আপনাদের বাংলায় আইফোনের বিভিন্ন সেটিং সম্পর্কে ধারনা দিব। চেষ্টা করেছি ভালভাবে উপস্থাপন করার জন্য। সবকিছু লিখে বুঝানো আসলেই কঠিন কাজ। তো দেখে নিন হয়ত কোন কাজে লাগতে পারে।

• Airplane Mode: এটা অন করলে কোন ধরনের তারবিহীন সংযোগ কাজ করবে না। যেমন সিম চলা, ওয়াইফাইসহ সকল ধরনের তারবিহীন সংযোগ থেকে ফোনটি বিচ্ছিন্ন থাকবে। তবে iOS7 এ এটা অফ থাকলেও ওয়াইফাই অন করে চালানো যায়।
• Wi-Fi: এটা অন করলে আপনার আইফোনের আশেপাশে যে যে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক আছে তা দেখাবে। যাদের মধ্য থেকে সঠিক নিয়মে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সংযোগ করে ইন্টারনেট ব্যাবহার করা যায়। যাদের ওয়াইফাই নাই তারা সবসময় এটি অফ রাখুন। এতে ব্যাটারি লাইফ সেভ হবে।
• Bluetooth: এটা দিয়ে মূলত আইফোনের সাথে ব্লুটুথ হেডসেট সংযোগ করে কথা বলা যায়। এটা দিয়ে নকিয়া বা অন্যান্য সেটের মত সরাসরি ফাইল আনা বা নেওয়া যায় না। তবে ফাইল শেয়ার করার জন্য কিছু কিছু সিস্টেম আছে যার জন্য অবশ্যই আইফোনটি জেইলব্রেক থাকতে হবে বা বিভিন্ন অ্যাপস লাগবে। কম্পিউটারের ব্লুটুথ এর সাথে আইফোনের ব্লুটুথ সংযোগ করার জন্যও এটা কাজ করে। তবে সবার আইফোন দিয়ে কাজ নাও করতে পারে।
• Cellular: আইফোনের ইন্টারনেট অন/অফ করা যায়। জেভি সিম দিয়ে আইফোন চালালে অনেক সময় Data Roaming অন/অফ না করলে আইফোনের ইন্টারনেট বন্ধ/চালু হয় না। এখান থেকে Cellular Data Network এ গিয়ে সিম অনুযায়ী সঠিক Internet APN এবং MMS সেটিং করে ইন্টারনেট চালানো এবং এমএমএস সার্ভিস ব্যাবহার করা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অপারেটরের ইন্টারনেট এবং এমএমএস সেটিং জানতে এখানে ক্লিক করুন।
• Personal Hotspot: এটা দিয়ে আইফোনের ইন্টারনেট কম্পিউটারে ব্যাবহার করা যায়। তবে তার জন্য Cellular > Cellular Data Network > Personal Hotspot এ গিয়ে সঠিক APN সেট করতে হবে। সাধারণত ইন্টারনেট চালানোর জন্য যে APN সেটিং তা সেট করলেই কাজ করে। তবে অনেকের ক্ষেত্রে Personal Hotspot কাজ নাও করতে পারে।
• Carrier: স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা ম্যানুয়ালি সিম অপারেটর লিস্ট পাবেন এখান থেকে। যদি Automatic ভাবে সেট করলে নেটওয়ার্ক পেতে সমস্যা হয়, তাহলে ম্যানুয়ালি সেট করে নিতে পারেন।
• Notification Center: কোন কোন অ্যাপসের জন্য কি কি ধরনের নোটিফিকেশান অন/অফ করবেন তার সকল সেটিং পাবেন এখানে। এখান থেকে সবগুলো অ্যাপসের Show in Notification Center অফ রাখুন। যে যে অ্যাপসের Notification একেবারে দরকার নেই সেই অ্যাপসের Badge App Icon, Sounds, Show on Lock Screen অফ করে রাখুন এবং Alert Style None সিলেক্ট করুন। এতে অনেক ব্যাটারি সেভ হবে।
• Control Center: লক স্ক্রীন বা বিভিন্ন অ্যাপস চালানোর সময় Control Center ব্যাবহার করার জন্য অন/অফ অপশন পাবেন এখানে। নিচ থেকে উপরের দিকে ঘষা দিয়ে Control Center ব্যাবহার করা যাবে। যার ১ম লাইনে এক টাচে Airplane Mode, Wi-Fi, Bluetooth, Do Not Disturb, Screen Rotation অন/অফ করা যাবে। ২য় লাইনে স্ক্রীন ব্রাইটনেস কমানো/বাড়ানো। ৩য় লাইনে মিউজিক কন্ট্রোল, সাউন্ড কমানো/বাড়ানো। ৪র্থ লাইনে এয়ার ড্রপ, এয়ার প্লে কন্ট্রোল। ৫ম লাইনে ফ্লাশলাইট, টাইমার, কেলকুলেটর, ক্যামেরা অপশন থাকবে। Control Center এর উপর থেকে নিচের দিকে ঘষা দিয়ে এটা হাইড করা যায়।
• Do Not Disturb: iOS6 সফটওয়্যার ভার্সনে নতুন একটা অপশন যুক্ত হয়েছে যা Do Not Disturb নামে পরিচিত। এটা অন থাকলে Calls, Alerts, and Notifications সব Silence থাকবে মানে কোন শব্দ বা ভাইব্রেট থাকবে না। এটা অন করার জন্য Settings > Do Not Disturb এ গিয়ে অন করলেই হবে। Do Not Disturb অন থাকলে Status bar মানে টাইম ওঠার জায়গার পাশে চাঁদের মত দেখাবে। যদি কখনো অফ করতে ভুলে যান তবে টাইম ওঠার জায়গার পাশে চাঁদের মত দেখালে বুজতে হবে যে অন আছে। তখন Settings > Do Not Disturb এ গিয়ে অফ করে নিলেই হবে।
Do Not Disturb এর Settings বদলানোর জন্য Settings > Notifications > Do Not Disturb এ গিয়ে বদলাতে হবে। এখান থেকে যে যে অপশন আছে তা নিচে দেওয়া হলঃ
Scheduled: এই অপশন অন করে টাইম সেট করে নিলে সেই সময়ের মধ্যে Calls, Alerts, and Notifications সব Silence থাকবে মানে কোন শব্দ বা ভাইব্রেট হবে না।
Allow Calls From: এখান থেকে যাদের সিলেক্ট করবেন Do Not Disturb অন থাকা অবস্থায় তারাই শুধু কল দিলে রিং হবে। এখান থেকে Everyone, No one, your Favorites ছাড়াও Specific Contact Groups সিলেক্ট করতে পারবেন।
Repeated Calls: এটা অন রাখলে ৩ মিনিটের মধ্যে যদি একই ব্যাক্তি দ্বিতীয় বার কল করে তাহলে প্রথম বার রিং না হলেও দ্বিতীয়বার রিং হবে।
এখন আপনি আপনার পছন্দমত সেট করে নিন যেটা আপনার জন্য দরকার। পরিশেষে এই অপশন ব্যাবহার করলে সব Calls, Alerts, and Notifications আসবে কিন্তু কোন শব্দ হবে না।


• General:
* About: এখানের Name থেকে আইফোনের নাম এডিট করা যায়। Network দিয়ে কোন সিম নেটওয়ার্ক কাজ করছে তা জানা যায়। Songs থেকে কয়টা গান, Video থেকে কয়টা ভিডিও, Photos থেকে কয়টা ছবি, Applications থেকে কয়টা অ্যাপস আছে তা জানা যায়। Capacity থেকে কত জিবির আইফোন, Available থেকে কত জিবি ফ্রী আছে তা জানা যায়। Version থেকে আইফোনে বর্তমানে কোন সফটওয়্যার ভার্সন বা ফার্মওয়ার আছে তা জানা যায়। Carrier থেকে কোন অপারেটরের সিম চলছে তা জানা যায়, তবে অ্যাপেল সাপোর্ট করে না এমন হলে শুধু Carrier … দেখাবে। Model দিয়ে iphonefrom.com/en ওয়েবসাইট থেকে কোন দেশের আইফোন তা জানা যায়। Serial Number দিয়ে আইফোনের Warranty আছে কিনা জানা যায়, পুরনো আইফোন মডেলেগুলোর Baseband এবং কবে বানানো তা জানা যায়। IMEI দিয়ে এখান থেকে আইফোনটি ফ্যাক্টরি আনলক কিনা জানা যায়। IMEI দিয়ে আইফোনটি Blacklist/Stolen কিনা তাও জানা যায়। ICCID দিয়ে যে সিম চালাচ্ছেন তার সিম নাম্বার জানা যায়। MEID দিয়ে বিভিন্ন অপারেটরের Bad/Good ESN চেক করা যায়। Modem Firmware দিয়ে আপনার আইফোনে এখন কোন Baseband আছে তা জানা যায়।
* Software Update: এখান থেকে ওয়াইফাই দিয়ে সফটওয়্যার আপডেট করা যায়। আর আপনার আইফোনটির সফটওয়্যার ভার্সন আপ টু ডেট কিনা তাও জানা যায়। এই অপশনে দরকার না থাকলে কখনই যাওয়া উচিৎ না।
* Siri: Siri হচ্ছে Virtual Assistant ফিচার যা ২০১১ সালে প্রথম iPhone 4S এর মাধ্যমে বের হয়েছে। iPhone 4S এর পর থেকে সকল আইফোন মডেল যেমন iPhone 5,5C,5S এটা আছে। iOS6 ভার্সন পর্যন্ত এতদিন তা Beta হিসেবে ছিল। বর্তমান iOS7 এ অ্যাপেল তা Full রিলিজ করেছে। Siri কে বিভিন্ন কিছু জিজ্ঞাসা করে অনেক কিছু করা যায় তবে তার জন্য ভাল স্পীডের ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে। Settings – General – Siri তে গিয়ে অন করে আপনার পছন্দমত বিভিন্ন অপশন সেট করে নিতে পারেন। iOS7 এর সিরিতে যা যা অপশন আছে তা হল Language (যা থেকে বিভিন্ন ভাষা সিলেক্ট করা যায়), Voice Gender, Voice Feedback, My Info, Raise to Speak. Siri অন করার পর হোম বাটন কয়েক সেকেন্ড চাপ দিয়ে ধরে রেখে সিরিকে কিছু বললে তা আপনার কথামত উত্তর দিবে। তবে আমি যতবার কোন কিছু জিজ্ঞাসা করেছি বেশিরভাগ সময় সিরি অন্যটা বুঝেছে। মনে হয় আমার বলা ইংলিশ সিরি একটু কমই বুঝে। iOS6 থেকে এই সিরি দিয়ে খেলার সংবাদ জানা, কাছে কোথায় রেস্টুরেন্ট আছে, কাছের কোন সিনেমা হলে কি মুভি চলছে, টার্ন বাই টার্ন ম্যাপ ডিরেকশন (এই ৪টি সুবিধা উন্নত দেশের জন্য), কোন অ্যাপস ওপেন করা ছাড়াও ফেসবুক ও টুইটার এর স্ট্যাটাস আপডেট দেয়া যেত। iOS7 এ কোন কিছু ওয়েব থেকে সার্চ করতে এখন গুগল ছাড়াও বিং দিয়ে সার্চ হয়। টুইটার থেকে কারো টুইটার জানতে হলে তা জানা যায়। Wikipedia থেকে বিভিন্ন কিছু জানতে চাইলে তাও জানা যায়। সিরি দিয়ে এখন বিভিন্ন সেটিং অন/অফ করা যায়। যেমনঃ Airplane Mode, Wifi, Bluetooth, Do Not Disturb On করা। Brightness কমানো বাড়ানো যায়। কোন অ্যাপস ওপেন করতে বললে তা ওপেন করে দেয়। এরকম আরও কত কি।
* Spotlight Search: iOS7 বা তার পরের ভার্সনে মেইন স্ক্রীনের মাঝখান থেকে নিচের দিকে স্লাইড করলে যে Search অপশন আসে তাকে Spotlight Search বলে। সার্চ অপশন থেকে কি কি সার্চ করে খুঁজে পেতে চান তা এখান থেকে টিক দিয়ে সিলেক্ট করতে হয়। Contacts, Applications ছাড়া বাকিগুলো থেকে টিক উঠিয়ে দিন। তাতে ব্যাটারি লাইফ সেভ হবে। iOS6 বা তার আগের ভার্সনের আইফোনে হোম স্ক্রীনের বাম থেকে ডানদিকে স্লাইড করলে যে পেজ আসে তা থেকে Spotlight Search করা যায়। পুরু আইফোন থেকে খুজে খুজে না বের করে এক জায়গায় সবকিছু খুজার জন্য এটা কাজ করে। এখান থেকে কোন কিছু লিখে সার্চ করে খুজা হয়। লিখা অংশ যদি Contacts, Applications, Music, Podcasts, Videos, Audiobooks, Notes, Events, Mail, Voice Memos, Reminders, Messages এর কোন একটার সাথে সম্পৃক্ত থাকে তাহলে তা এখানে পর্যায়ক্রমে দেখাবে যেভাবে আপনি সেট করে রাখবেন। এখান থেকে লিখে আপনি Search Web বা Search Wikipedia তেও সরাসরি যেতে পারবেন যা Safari ব্রাউজার দিয়ে ওপেন হবে। আইফোনের Settings – General – Spotlight Search এ গিয়ে এর সব অপশন পাবেন। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে Contacts, Applications, Music, Podcasts, Videos, Audiobooks, Notes, Events, Mail, Voice Memos, Reminders, Messages অপশন পাবেন যার সব আইফোনে সয়ংক্রিয় ভাবে টিক দেয়া থাকে। আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার জন্য যা যা টিক রাখা দরকার তা রেখে বাকিগুলো একবার করে টাচ করে টিক উঠিয়ে দিতে পারেন মানে ডিসেবল করে দিতে পারেন। তাছাড়া প্রতিটার ডানদিকের অপশন থেকে উপরে নিচে করে আপনার সুবিধামত সাজিয়ে নিতে পারবেন। এখান থেকে যেটা আগে থাকবে সেটা প্রথমে দেখাবে। যেমন Contacts যদি আগে থাকে তবে Contact আগে দেখাবে। আমি নিজের টাতে Contacts, Applications ছাড়া বাকিগুলো ডিসেবল করে রেখেছি।
* Text Size: যে সকল অ্যাপস Dynamic Type সাপোর্ট করে সে সকল অ্যাপসে লেখা কেমন ছোট/বড় দেখবেন তা সিলেক্ট করা যায়।
* Accessibility: এখান থেকে Bold Text অন রাখুন। Reduce Motion অন রাখুন। আর যারা AssistiveTouch ব্যাবহার করেন তারা এটা অন রাখুন। প্রথমে Settings তারপর General তারপর Accessibility তারপর AssistiveTouch এ গিয়ে AssistiveTouch On করলেই আপনার আইফোনের স্ক্রীনে আবছা আবছা একটি নতুন বাটনের মত দেখাবে, যা আপনি যেখানে ইচ্ছা সেখানে সরিয়ে রাখতে পারবেন। এটা আপনার স্ক্রীনে সবসময় থাকবে। মানে কোন অ্যাপস ব্যাবহার করার সময়ও এটা অস্পষ্ট ভাবে থাকবে। এটা না দেখতে চাইলে বা বন্ধ করতে চাইলে যেভাবে অন করেছেন ঠিক সেভাবে ঐ অপশনে গিয়ে অফ করতে পারবেন। এই বাটনে টাচ করলে ৪টি অপশন আসবে যা Home, Device, Favorites & Siri/Voice Control.
• Home অপশন দিয়ে আপনি হোম বাটনের বদলে ব্যাবহার করতে পারবেন। যদি পরপর দুইবার টাচ করেন তবে আসল হোম বাটন দুইবার টাচ করলে যা হবার কথা তাই হবে যেমন Multitasking.একবার টাচ করলে হোম স্ক্রীনে চলে আসবে। কতক্ষন চেপে ধরে রাখলে Voice Control or SIRI ব্যাবহার করতে পারবেন।
• Device অপশনে টাচ করলে Lock screen যা লক/পাওয়ার বাটনের কাজ করবে। এটাতে কয়েক সেকেন্ড ধরে রেখে আপনি আইফোন বন্ধও করতে পারবেন। তারপর Rotate Screen এ টাচ করে আপনি স্ক্রীনকে বিভিন্ন ভাবে Rotate করতে পারবেন। Volume Up এ টাচ করে সাউন্ড বাড়াতে পারবেন। Volume Down এ টাচ করে সাউন্ড কমাতে পারবেন। Mute এ টাচ করে ভাইব্রেশন অন/অফ করতে পারবেন। More থেকে Shake এ টাচ করে আইফোন ঝাকালে যা হয় তা হবে যেমন মিউজিক সাফল। Screenshot এ টাচ করলে সেই সময় স্ক্রীনে যা থাকবে তার ছবি ফটো অ্যাপসে গিয়ে সেভ হবে। Multitasking টাচ করলে অ্যাপস বন্ধ করার অপশন আসবে (এটা অবশ্য হোম অপশন দুইবার চাপলেও হয়)
• Siri/Voice Control টাচ করে এগুলো দিয়ে যা যা হয় তা করা যায়। যেমন সিরি দিয়ে কোন অ্যাপস ওপেন করতে বললে ওপেন করে দেবে। এরকম আরও কত কি।
• Favorite অপশনে আপনি আপনার ইচ্ছামত অ্যাপস সেট করে নিতে পারবেন।
* Usage: এখান থেকে Battery Percentage অন করে কত% ব্যাটারি আছে জানতে পারবেন। তাছাড়া কোন অ্যাপসে কতটুকু জায়গা দখল করে আছে তাও জানতে পারবেন।
* Background App Refresh: এটা অফ রাখুন। তা না হলে আপনার আইফোনের ব্যাটারি লাইফ কমে যাবে। কারণ এই অপশন সবসময় ইন্টারনেট খরচ করে যে যে অ্যাপস অন করা তা আপডেট করে।
* Auto-Lock: আপনার আইফোনের স্ক্রীন কতক্ষন পর অফ হবে তা সেট করতে পারবেন। ১ মিনিট সেট করে রাখুন তাতে ব্যাটারি লাইফ কিছুটা হলেও সেভ হবে।
* Passcode Lock: প্রতিবার আইফোন অন করার সময় যে পাসওয়ার্ড দিতে হয় তা সেট করা যায় এখান থেকে।
* Restrictions: চার ডিজিটের পাসওয়ার্ড সেট করে এখান থেকে অ্যাপস ইন্সটল, অ্যাপস ডিলিট বন্ধ/চালু করা যায়। তাছাড়া Safari, Camera, Facetime, iTunes Store, iBooks Store, Siri, AirDrop ব্যাবহার করবেন কি করবেন না তা নিয়ন্ত্রন করা যায়। তবে এই ৪ ডিজিট পাসওয়ার্ড অবশ্যই অবশ্যই মনে রাখুন। ভুলে গেলে সফটওয়্যার Restore করা ছাড়া ঠিক করতে পারবেন না। প্রথমে Settings অ্যাপস ওপেন করে General তারপর Restrictions এ গিয়ে ৪ ডিজিটের একটি সহজ পাসওয়ার্ড দিন(খুব সাবধান যেন পাসওয়ার্ড ভুলে না যান তাই ১২৩৪ সিলেক্ট করতে পারেন) আবার ঐ একই পাসওয়ার্ড দিয়ে Deleting Apps অফ করে দিন। আরও যেসব কিছু অফ করতে চান করতে পারেন। ব্যাস হয়ে গেলো। এখন আর কোন অ্যাপস ডিলিট হওয়ার ভয় নেই। না জেনে কোন অপশন করবেন না।
* Date & Time: সময়, দিন, তারিখ সেট করতে পারবেন এখান থেকে।
* Keyboard: এখান থেকে Auto-Correction, Check Spelling অফ রাখুন। Emoji Keyboard অ্যাড করতে Keyboards > Add New Keyboard… > Emoji সিলেক্ট করুন। সেটিং ঠিকমত না থাকলে আইফোনের কীবোর্ড দিয়ে একটা লিখলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আরেকটা লেখা হয়ে যায়। এরকম সমস্যা হলে আইফোনের Settings অ্যাপস ওপেন করে General তারপর Keyboard এ গিয়ে Auto-Correction এবং Check Spelling অফ করে দিন। তাহলে আর এই সমস্যা হবে না। এখান থেকে নিচের দিকে যে Keyboards আছে তাতে ক্লিক করে Add New Keyboard... এ টাচ করে Emoji সিলেক্ট করে আপনি আপনার কীবোর্ড এ নতুন অপশন হিসেবে অনেক Emoji ব্যাবহার করতে পারবেন। কীবোর্ড এ পরপর দুইবার স্পেস বার এ ক্লিক করলে ডট এর কাজ করে। আমার মনে হয় এটা সবাই জানেন। আরও নিচে Add New Shortcut... থেকে বড় কয়েকটা ওয়ার্ড মিলিয়ে কোন কিছু Phrase এ লিখে সেটাকে ছোট Shortcut বানিয়ে ব্যাবহার করতে পারবেন। যেমন I Love You কথাটা Phrase এ লিখে তারপর Shortcut এ ilu লিখে সেভ করে নিলে পরবর্তীতে যখন আপনি কীবোর্ড দিয়ে লেখবেন তখন শুধু ilu লেখার সাথে সাথে সম্পূর্ণ I Love You লেখা হয়ে যাবে। এভাবে যত খুশি তত সেভ করে নিতে পারবেন। তবে অনেকের আইফোনে এটা এখন আর কাজ করে না। যেমন আমার নিজেরটাতেই কাজ করে না।
* International: এখান থেকে Language বদলাতে পারবেন। Region Format > Bengali > Bangladesh সিলেক্ট করে সময় ক্যালেন্ডার বাংলায় দেখতে পারবেন।
* iTunes Wi-Fi Sync: ওয়াইফাই দিয়ে আইটুনস Sync করতে পারবেন। কম্পিউটারের iTunes সংক্রান্ত সেটিং জানতে এখানে ক্লিক করুন।
* VPN: Virtual Private Network সেট করতে পারবেন। এই সংক্রান্ত আরও সেটিং পাবেন এখানে।
* Reset: এখান থেকে যে যে রিসেট করার অপশন আছে তা রিসেট করা যায়। Erase All Content & Settings থেকে আইফোনে থাকা সকল তথ্য মুছে একদম Factory Settings করা যায়। তার মানে নতুন আইফোন কিনলে যেমন থাকবে তেমন হয়ে যাবে।

• Sounds: এখান থেকে বিভিন্ন রিংটোন সেট করা যায়। রিংটোনের সাথে ভাইব্রেশন সেট করবেন কি করবেন না তাও সেট করা যায়। কিভাবে রিংটোন বানাবেন তা জানতে এখানে ক্লিক করুন।
• Wallpapers & Brightness: ব্রাইটনেস কমানো/বাড়ানো যায়। অটো ব্রাইটনেস অন করে রাখলে ব্যাটারি কিছুটা সেভ হবে। এখান থেকে লকস্ক্রীন এবং হোম স্ক্রীনের জন্য বিভিন্ন ওয়ালপেপারও সিলেক্ট করা যায়।
• Privacy: এখান থেকে বিভিন্ন অ্যাপস Location Services, Contacts, Calendars, Reminders, Photos, Bluetooth Sharing, Microphone অ্যাক্সেস করতে পারবে কি পারবে না তা সেট করা যায়। যদি অ্যাপস ওপেন করার সময় উপরের কোন অপশন অ্যাক্সেস করা সেট না করেন পরবর্তীতে এখানে এসে অন করে নিতে পারবেন। যেমন অনেক সময় বিভিন্ন অ্যাপসের Microphone কাজ করে না, তাহলে Settings > Privacy > Microphone থেকে দেখুন সেই অ্যাপস অন করা কিনা, অন না থাকলে সেই অ্যাপস Microphone ব্যাবহার করতে পারবে না। তাছাড়া Twitter, Facebook অ্যাপস কোন কোন অ্যাপস অ্যাক্সেস করতে পারবে তাও নিয়ন্ত্রন করা যায়। এখান থেকে Advertising > Limit Ad Tracking অন রাখুন। এই সম্পর্কে আরও ধারনা পেতে এখানে ক্লিক করুন।
• iCloud: এখান থেকে আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এ সাইন ইন করে ইন্টারনেটে আপনার ফোন নাম্বার সেভ করা যায়। Finds My iPhone অন করে রাখলে আপনার আইফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলেও কেউ তা অ্যাক্টিভ বা ব্যাবহার করতে পারবে না। তবে তার জন্য iOS7+ লাগবে। তাছাড়া আরও বিভিন্ন অপশন অন করে সেগুলো iCloud এ সেভ করে রাখতে পারবেন।
• Mail, Contacts, Calenders: Settings > Mail, Contacts, Calenders > Import SIM Contacts এ ক্লিক করে সিমে থাকা সকল ফোন নাম্বার আইফোনে নিতে পারবেন। এছাড়া ইমেইল অ্যাড করা ও ইমেইল সংক্রান্ত সেটিং পাবেন। Calenders সংক্রান্ত সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখান থেকে।
• Notes: Notes সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে। যেমন কোন কোন অ্যাকাউন্ট দিয়ে নোট সেভ করবেন তা সেট করতে পারবেন।
• Reminders: Reminders সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে।
• Phone: সিম অনুযায়ী বিভিন্ন দেশের জন্য ফোন সংক্রান্ত বিভিন্ন সেটিং অ্যাক্সেস করা যাবে।
• Messages: আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iMessage অন/অফ করে নিতে পারবেন। iMessage দিয়ে আইফোন থেকে আইফোনে ফ্রী মেসেজ পাঠানো যাবে ইন্টারনেট খরচ করে, সেটা আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন। তবে হাই স্পীড ইন্টারনেট না হলে এই সার্ভিস ঠিকমত কাজ নাও করতে পারে।
• Facetime: আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে ফেসটাইম অন/অফ করে নিতে পারবেন। তবে হাই স্পীড ইন্টারনেট না হলে এই সার্ভিস ঠিকমত কাজ নাও করতে পারে। আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
• Maps: ম্যাপস সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• Compass: কম্পাসের Use True North অন/অফ করা যাবে এখান থেকে।
• Safari: সাফারি ব্রাউজার সংক্রান্ত সেটিং অ্যাক্সেস করা যাবে এখান থেকে। আপনি আপনার পছন্দমত অপশন সেট করে নিতে পারেন।
• iTunes & App Store: আপনার অ্যাপেল আইডি এর জন্য কি কি অপশন সেট করবেন তা অন/অফ করতে পারবেন এখান থেকে। আমি এখানকার সবগুলো অফ করে রাখি। তবে যার যার সুবিধামত এখান থেকে অপশন অন করে রাখতে পারেন।
• Music: মিউজিক সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে।
• Videos: ভিডিও সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে।
• Photos & Camera: ফটো শেয়ার করবেন কি করবেন না তা সেট করতে পারবেন। আপনার ছবিগুলো ওয়াইফাই ইন্টারনেট দিয়ে iCloud এ সেভ করে রাখবেন কি রাখবেন না তা অন/অফ করতে পারবেন। আরও কিছু ছবি সংক্রান্ত সেটিং পাবেন এখানে।
• iBooks: যদি iBooks অ্যাপস ইন্সটল করা থাকে তাহলে এখান থেকে বিভিন্ন সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• Game Center: গেম সেন্টারে অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করে গেম সেন্টার সম্পর্কিত সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• Facebook: এখানে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সাইন ইন করে Contacts, Calender, Facebook অন করে Sync করে নিতে পারবেন। তাছাড়া ফেসবুক সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• ব্যাটারি লাইফ সেভ করতে চাইলে যাদের iOS6 বা তার নিচের ভার্সন এখানে ক্লিক করুন। এবং iOS7 থাকলে এখানে ক্লিক করুন।
আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি ঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য। এখানে iOS7 ভার্সনের সেটিং কেমন হবে তা জানিয়েছি। যদি কারো কোন সেটিং বা অপশন না পান তাহলে সেটা আপনার ভার্সন অথবা ফোন সাপোর্ট করে না।


মোট পাতাদর্শিত

Saturday, October 17, 2015

অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা


ঢাকা: প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলকে ২৩৪ মিলিয়ন ডলার (এক হাজার ৮২০ কোটি টাকা) জরিমানা করেছে মার্কিন একটি ফেডারেল আদালত। পেটেন্ট লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বিনাঅনুমতিতে ও অন্যায়ভাবে কিছু আইফোন ও আইপ্যাডের মডেলে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে জানিয়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে ৪০০ মিলিয়ন ডলার (তিন হাজার ১১২ কোটি টাকা) ক্ষতিপুরণ চেয়ে আদালতে মামলা ঠুকে দেয় উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়। গত ৫ অক্টোবর এ ব্যাপারে শুনানি শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) এ আদেশ দেন আদালত।

উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের পেটেন্ট নিবন্ধন শাখা দ্য উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশন জানায়, তাদের উদ্ভাবন সুরক্ষায় এ আদেশ মাইলফলক হয়ে থাকবে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক মাইক্রোচিপ প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেন, যা কম্পিউটার প্রসেসরকে আরও কার্যকর করতে সক্ষম। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির কোনো অনুমতির ধার না ধরেই আইফোন ৫এস, ৬ ও ৬ প্লাস মডেলে এ প্রযুক্তির ব্যবহার করেছে অ্যাপল। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি বাজারে আসা আইফোন ৬এস ও ৬এস প্লাসেও এর ব্যবহার করা হয়েছে।

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানালেও এর বেশি কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল।

শুক্রবার আদালতে উপস্থিত ছিলেন উইসকনসিন-মেডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের একজন সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক গুরিন্দর সোহি। রায়ের সময় মার্কিন ডিস্ট্রিক্ট জজ উইলিয়াম কোনলে বলেন, ড. সোহির জন্য বলছি, আমি আশা করি আপনার উদ্ভাবনের যথার্থতা প্রমাণিত হয়েছে।

উইসকনসিন অ্যালামনাই রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কার্ল গুলব্রান্ডসেন বলেছেন, এই আদেশের ফলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের কঠোর পরিশ্রম ও সততার বিজয় হয়েছে। বিচারক স্বীকার করেছেন, অ্যাপলের ব্যবহার করা মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি আমাদের ক্যাম্পাসেই উদ্ভাবিত হয়েছে।

এর আগে ২০০৮ সালে একই অভিযোগে ইন্টেলের বিরুদ্ধেও মামলা করে উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়। সেবারও আদালত জরিমানার আদেশ দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করেন। তবে ওই জরিমানার অংক কতো ছিল, তা প্রকাশ করা হয়নি। 




................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

Friday, October 16, 2015

কেন আইফোন বা আইপ্যাড জেইলব্রেক করাবেন ও জেইলব্রেক আসলে কি?

অনেক দাম দিয়ে ক্রয় করা আমাদের শখের আইফোন বা আইপ্যাড দিয়ে কিন্তু আমরা এমন সব কাজ করতে পারি যা আমাদের অনেকেরই এর সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই। আমরা বাজার থেকে যে আইফোনটি ক্রয় করি তা দিয়ে আমরা তেমন কিছুই করতে পারিনা এবং আমাদের একটি সীমাবদ্ধতার মধ্যে থাকতে হয় কিন্তু যদি আপনি আপনার আইফোন টিকে জেইলব্রেক করান তাহলে আপনি এটি দিয়ে এমন সব কাজ করতে পারবেন যা আপনার একটি স্মার্ট ফোনের সকল চাহিদা পূরণ করতে পারবে এবং আপনার আইফোনটি অনেকটা একটি কম্পিউটার এর সমতুল্য হিসেবে বানিয়ে নিতে পারবেন। তবে যারা এর সম্পর্কে জানেনা তাদের কাছে এসব কথা অবিশ্বাস মনে হবে। যাই হোক আপনাদের এই ধারণা পালটাতে এখানে আমরা তুলে ধরবো আপনার আইফোনটি জেইলব্রেক করলে কি কি করতে পারবেন তার কিছু বিষয়, যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার নরমাল আইফোন ও জেইলব্রেক করা আইফোন এর তফাৎ বুঝতে পারবেন।
সবার আগে জানি এই জেইলব্রেক কি? অ্যাপেল কোম্পানি আইফোনে সব সুবিধা দেয় না তাদের ব্যাবসার জন্য। তাই সব সুবিধা পাবার জন্য কয়েকজন মিলে App Store এর মত করে অন্য আরেকটা Store বানিয়েছে যা কিনা Cydia নামে পরিচিত। এই Cydia অ্যাপসটাকেই জেইলব্রেক বলে। এখান থেকে অনেক অ্যাপস ইন্সটল করা যায় যা কিনা আইফোন ব্যাবহারকারীদের খুবই কাজে লাগে।অনেক অতিরিক্ত সেটিং পাওয়া যায় যা কিনা বিভিন্ন অ্যাপসে কাজে লাগে। আইফোনকে সম্পূর্ণ নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করা যায়। এবং এর মাধ্যমে আপনি এমন সব অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন যা আপনার আইফোন ব্যবহার করার ধারনাই পালটিয়ে দিবে।তাহলে এবার জেনে নেই জেইলব্রেক করা থাকলে যে যে কাজ গুলো করতে পারবো!!
১- নরমাল ভাবে আইফোন রিস্টার্ট বা বন্ধ করতে হলে উপরের পাওয়ার বাটন ১০ সেকেন্ড এর মতো চেপে ধরে রাখতে হয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে মাত্র এক টাচে এটি করা যায়।সাথে আপনি Wifi, 3G, Bluetooth, Data, Locations সহ আর বিভিন্ন অপশন গুলো টার্ন অন বা অফ করতে পারবেন একটি মাত্র টাচে এবং এর জন্য আপনাকে কষ্ট করে আইফোন এর সেটিংস্‌ এ যেতে হবে না। এবং এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার আইফোন এর সার্চ অপশন বন্ধ করা সহ, ফোল্ডার বা অ্যাপস ডিলিট করতে না পারা এবং আপনার মোবাইল অপারেটর এর নাম পরিবর্তন করে আপনার নিজের নাম দিয়ে রাখতে পারবেন, এরকম আরো অনেক কিছু করতে পারবেন।
২- নরমাল আইফোনে পার্সোনাল ডকুমেন্টস ফাইল বা অ্যাপস পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়।যেমন আপনার ছবি,নোট বা আইফোন সেটিংস্‌ কে পাসওয়ার্ড লক করে রাখতে পারবেন।যার ফলে আপনার পার্সোনাল অ্যাপস বা ফোল্ডার আপনি ছাড়া অন্য কেউ অ্যাক্সেস করতে পারবে না।
৩- নরমাল আইফোনে থিম, ফন্ট বা রিংটোনস পরিবর্তন করা যায় না কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে এসব কাজ করা যায়। এবং হাজার হাজার চোখ ধাঁধানো থিম রয়েছে যা বলে বুঝানো যাবে না।
৪- নরমাল আইফোনে সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে কোন কিছু ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোন দিয়ে আপনি আইফোনের সাফারি ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে আপনার কম্পিউটার এ যেমন ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করেন, ঠিক তেমন ভাবে ইন্টারনেটর সব ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন আপনার আইফোন দিয়ে। যা সত্যিই খুব মজার একটি বিষয়।
৫- নরমাল আইফোনে আপনি আপনার ডিভাইস এর সিস্টেম ফাইল বা ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি আই এক্সপ্লোরার নামক অ্যাপস দিয়ে আপনার আইফোনের সকল ডিরেক্টরি সহ সকল সিস্টেম ফাইল ও ফোল্ডার অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ণ আপনার কম্পিউটার এর মতো। কম্পিউটারে যেমন আপনি আপনার c বা d  ড্রাইভে আপনার মতো করে বিভিন্ন ফোল্ডার বানিয়ে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে বা লোকাল ফাইল গুলো নিজের মতো করে সাজিয়ে রাখেন এবং কপি, পেস্ট, ডিলিট, রিনেম ইত্যাদি কাজ গুলো করেন। তেমনি এখানেও আপনি সেই কাজ গুলো খুব সহজে করতে পারবেন।
৬- নরমাল আইফোনে কাউকে ইমেইল করার সময় আইফোনে তুলা ডিফল্ট ছবি ও ভিডিও ফাইল ছাড়া অন্য কোন ফাইল এটাচ করা যায় না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো ধরণের ফাইল ইমেইলে এটাচ করে পাঠাতে পারবেন।
৭- নরমাল আইফোনে আপনি অডিও গান বা ভিডিও গান নিতে চাইলে অ্যাপেল এর আইটন্স দিয়ে নিতে হয় এবং এটি অনেকের কাছে অনেক ঝামেলার একটি বিষয়। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো অডিও গান বা ভিডিও গান সরাসরি আইফোন দিয়েই ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে আপনার আইফোনের মিউজিক অ্যাপস এ এড করে নিতে পারবেন। এবং আপনাকে কখনো এই কাজ গুলো করার জন্য কম্পিউটার এর প্রয়োজন হবে না।এবং আপনি চাইলে সেই গান আপনার রিংটোনস হিসেবেও সেট করতে পারবেন।
৮- ইউটিউব থেকে যেকোনো গান বা ছবি ডাউনলোড করে আপনার আইফোনে সেভ করে রাখতে পারবেন এবং পড়ে ইন্টারনেট না থাকলেও অফলাইনে সেই সব গান বা ছবি দেখতে পারবেন।
৯- নরমাল আইফোনে আপনি মনের মতো ই-বুক্স ডাউনলোড করতে পারবেন না। কিন্তু জেইলব্রেক করা আইফোনে আপনি যেকোনো বাংলা, ইংলিশ বা পিডিএফ এর ফাইল কে সরাসরি আইফোন দিয়ে ডাউনলোড করে আপনার আই বুক্স অ্যাপস এ ই-বুক আকারে বানিয়ে নিতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনার আইফোনটি হয়ে যাবে একটি বিশাল বই এর লাইব্রেরী।
১০- আইফোন এর অ্যাপস স্টোরে পাওয়া যত দামী অ্যাপ রয়েছে তা সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনার আইফোনে ব্যাবহার করতে পারবেন।
১১- আপনার আইফোন দিয়ে যেকোনো ফরম্যাট এর ফাইল ওপেন করতে পারবেন যেমন এম এস ওয়ার্ড, এক্সেল, ফটোশপ ইত্যাদি।
১২- যদি কখনো প্রয়োজন হয় তাহলে অ্যাপেল এর আইটন্স এর বিপরীত একটি প্রোগ্রাম আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে আপনার আইফোন এর সকল ফাইল একটা একটা বা সব একসাথে সিলেক্ট করে কম্পিউটার থেকে আইফোনে বা আইফোন থেকে কম্পিউটারে ট্রান্সফার করতে পারবেন। যেমনটি আমরা এনড্রইড ডিভাইস এ করে থাকি।



................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

Find My iPhone এর ব্যাপারে বিস্তারিতঃ এ্যাপটি যেভাবে কাজ করে

এ্যাপেলের নিজস্ব এ্যাপ্লিকেশন ’ফাইন্ড মাই আইফোন’ এর মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন গুগল ম্যাপে। এমনকি চাইলে ফোনে বার্তা বা এলার্ট টোনও পাঠাতে পারবেন। ফোন হারিয়ে গেলে সেই ম্যাসেজের মাধ্যমে চোরের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। যদি দেখন চোর কিছুতেই সাড়া দিচ্ছে না, তখন আপনি ঘরে বসেই আপনার আইফোনটির সমস্ত তথ্য মুছে দিতে পারবেন। এর সুবিধা হলো, চোর কিছুতেই আপনার ফোনটি আর ব্যবহার করতে পারবে না। সে না পারবে সেটা বিক্রি করতে, না পারবে নিজে ব্যবহার করতে। ফাইন্ড মাই আইফোন দিয়ে মেমরি ইরেজ করার পর সেটার একটিভেশন লক হয়ে যাবে। এর মানে হলো, মূল মালিক ছাড়া দুনিয়ার আর কেউ আর সেই ফোন একটিভ করতে পারবে না। এমনকি স্বয়ং আপেলও কনা। তার মানে চোরের কাছে তখন দুটো মাত্র অপশন থাকে। ক) আইফোনটা আপনাকে ফেরত দেয়া। ২) সেটাকে পেপারওয়েট হিসেবে ব্যবহার করা অথবা শো পিস হিসেবে ড্রইংরুমে সাজিয়ে রাখা।
পুরো ব্যাপারটা কিভাবে কাজ করে, সে ব্যাপারে অনেকেরই হয়তো ধারনা নেই। তাছাড়া, সেটার বিস্তারিত বাংলা ভাষায় নেটের কোথাও লেখা নেই। এমনকি আমারও জানা ছিলো না। তাই ভাবলাম সেটা জেনে বাংলাতে একটু বিস্তারিত লেখা যাক। তো ফাইন্ড মাই আইফোন কিভাবে কাজ করে সেটা দেখার জন্য আমার পিসির ব্রাউজার দিয়ে আই ক্লাউডে ঢুকে লষ্ট মুডে গিয়ে আমার ফোনে একটা ম্যাসেজ পাঠালাম। বাংলাতে লিখলাম – ”আমি প্রলয় হাসান। আমার আইফোনটি হারানো গিয়েছে। আমার সাথে যোগাযোগের নম্বর....। আপনি ফোনটি ফেরত দিলে উপযুক্ত পুরস্কার দেয়া হবে। আপনার নাম-পরিচয় গোপন রাখা হবে। যদি ফেরত না দিন তবে এই ফোনটি আপনি কোনভাবেই আর ব্যবহার করতে পারবেন না।” ৫ সেকেন্ডের ভেতর হুবহু এই ম্যাসেজটিই স্পষ্ট বাংলা ফন্টে আমার ফোনের লক স্ক্রিনে আবিভূত হলো। ফোনের পাসকোড দিয়ে দিলেই ম্যাসেজটি মুছে যাচ্ছে। কিন্তু যখনি আবার পাস লকড হচ্ছে, তখনি আবার আর্বিভূত হচ্ছে। এভাবে ক্রমাগত হচ্ছে।
এরপর আমি এলার্ট টোন পাঠালাম আমার ফোনে। কয়েক সেকেন্ডের ভেতর তীক্ষ একটা আওয়াজ শুরু হলো আমার ফোনে এবং উপরে লেখা উঠলো iPhone Lost Alert. এরপর ফোনের পাসকোড দিতেই শব্দ এবং ম্যাসেজ দুটোই দূর হয়ে গেলো। [তার মানে, এই ম্যাসেজ বা টোনের হ্যাপা থেকে বাচঁতে হলে চোরকে অবশ্যই আমার চার ডিজিটের পাসকোড জানতে হবে। না জানলে, ম্যাসেজটি সরবে না এবং ক্রমাগত শব্দ হতে থাকবে। যতক্ষন ব্যাটারির চার্জ থাকবে আর কি!] আরেকটা ব্যাপার, লস্ট মুড এনাবেল করার সাথে সাথে আইফোনের লোকেশন ট্রাক করতে শুরু করে ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি। মানে কোথায়, কতক্ষন ধরে কখন ফোনটা ম্যাপের কোন লোকেশনে ছিলো, সেটা দেখাতে থাকে। [গুগল ম্যাপে এই লোকশন দেখানোটা যথেষ্টই নিখুতঁ। একদম আমার মিরপুরের বাড়ীর রাস্তাটাই দেখায়।] এমনকি, আপনার হারানো ফোনে এখন কত পার্সেন্ট ব্যাটারি আছে, সেটাও আপনি আইক্লাউড থেকে দেখতে পারবেন। পুরো ব্যাপারটি জন্যে হারানো আইফোনকে ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত থাকতে হবে। চোর যখনই আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে যু্ক্ত করবে, তখনই আপনার পাঠানো ম্যাসেজ বা টোন আপনাআপনি আইফোনে চলে যাবে, সেটা যদি ১ বছর পরও হয়।
যাইহোক, সবশেষে আমি আমার আইফোনটির একটিভিশন লক এনাবেল করে দিলাম। একটিভিশন লক এনাবেল হবার পর আপনি গুগল ম্যাপে ফোনের কোন ট্রেস পাবেন না কারন ফোনের ভেতরে জিপিএস সিগন্যালের জন্য যে ডাটাগুলো ইনসটল করা হয়েছিলো, সেটাও মেমরির সাথে মুছে গিয়েছে। কিন্তু আমি চোরকে যে ম্যাসেজটি পাঠিয়েছিলাম, সেটা কিন্তু মুছে যায়নি বরং স্ক্রিনে ভেসে ছিলো।
আমি চোরের জাগায় থাকলে কি করতাম ভাবলাম। আমি চোরের জাগায় থাকলে প্রথমে ফোনটি রিকভার মুডে নিয়ে ফ্যাক্টরি সেটিংস দেবার চেস্টা করতাম। তাই এরপর আমার আইফোনটিকে রিকভার মুডে নিয়ে গেলাম। তারপর মেনুয়ালি রিসেট করা চেষ্টা করলাম। একটুপর যখনি ফোনের উপরে একটা ম্যাসেজ ভেসে উঠলো, in order to activate your iPhone, Connect it to iTunes, তখনি বুঝলাম যে আসল ঘটনা এখনই শুরু হবে। তো আইটিউনসের সাথে লাগানোর পর পরই নীচের দৃশ্যটি দেখতে পেলাম। যাদের আইফোন নিয়ে সামান্যতম ধারনা আছে, তারা এই ছবিটি দেখেই হয়ত বুঝতে পারছেন যে, চোরের আর কিছুই করার নেই এখানে। অলরেডি এটা একটা মৃত আইফোনে পরিনত হয়েছে যেটা দিয়ে শোপিস ছাড়া আর কোন কাজেই ব্যবহার করা যাবে না। উল্লেখ্য, পিসি বা ল্যাপটপে তখন নেট কানেকশন না থাকলে, আইফোন একটিভ হবে না। ফোন একটিভ করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন বাধ্যতামূলক। আর ইন্টারনেটসহ আইটিউনসে কানেক্ট করলেই চোর বিপদে পড়বে।
যা হোক, আমি কানেক্ট করলাম এবং এরপর এই ছবিটি আমার আইটিউনসের পর্দায় ভেসে উঠলো।
খেয়াল করে দেখুন, এখানে বলা হচ্ছে ঐ ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে যেটা দিয়ে এই আইফোনটিকে ইরেজ করে ফেলা হয়েছিলো। চোর এখানেই ধরা। কারন সে আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড জানে না।  আর আইফোন একটিভেট করতে না পারলে এটার আর কোনই মূল্য নেই শো পিস ছাড়া।
আইফোন ৫ এস এ ইতিমধ্যেই যুক্ত হয়েছে ফিংগারপ্রিন্ট স্ক্যানার। মানে আসল মালিক ছাড়া আর কারো হাতে সেটা খুলবে না। শুনছি আইওএস ৮ এ ক্লাউড থেকেই পাসকোড বদলানোর সুযোগ দেয়া হবে এবং চোরের অজ্ঞাতে তার ছবি তুলে আইক্লাউডে পাঠাবার চেষ্টা করবে আইফোন। ফ্রন্ট ক্যামেরা কিছুক্ষন পর পর ছবি তুলে পাঠাতে থাকবে।
অষ্ট্রেলিয়াতে দেখেছি, ফাইন্ড মাই আইফোন গুগল ম্যাপের যে ট্রেসিং পয়েন্ট দেখায়, সেটা প্রিন্ট করে থানায় জমা দিলেই পরদিন পুলিশ আসল মালিকের বাসায় এসে ফোন দিয়ে যায়। বাংলাদেশে তো আর সেটা সম্ভব না। আমি গুলশান থানার একজন তরুন পুলিশ অফিসারের সাথে আলাপ করে জানতে পেরেছি, খুব এক্সট্রিম কেস (যেমনঃ খুন বা রেইপ) ছাড়া জিপিএস ট্রাকিং করে আইফোন খুজেঁ নিয়ে আসার মতো অত সময় বা সুযোগ ডিএমপির নাই। অথচ, এ্যাপেল এই এ্যাপটি বানিয়েছেই হারানো আইফোন ফেরত পাবার জন্য। সুতরাং, বাংলাদেশে আপনার আইফোন হারানো গেলে সেটা হয়তো আপনি ফিরে নাও পেতে পারেন, কিন্তু একটা ব্যাপারে আপনি সুনিশ্চিত থাকতে পারেন যে, চোরও সেটা আর ব্যবহার করতে পারবে না যদি আপনি ফাইন্ড মাই আইফোনকে পুরোপুরি ব্যবহার করতে জানেন।
Find My iPhone এ্যাপটি আইফোনে বিল্ট ইন থাকে। চাইলে আলাদা করে নামাতেও পারেন। এ্যাপস্টোর থেকে এটা বিনামূল্যে নামানো যায়। এই অসাধারন এ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে আপনার একটি iCloud একাউন্ট থাকতে হবে। [যে কেউ চাইলেই ফ্রি আই ক্লাউড একাউন্ট খুলতে পারেন।] তারপর সেই একাউন্ট দিয়ে আইফোনে লগ ইন করলেই ফাইন্ড মাই আইফোন এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে।
একটা সাবধানতা, আমি যতদূর জানি, জেলব্রেক করা আইফোনে Find My iPhone কাজ করে না। সুতরাং, হারিয়ে যাবার পর যদি আইফোন খুজেঁ পেতে চান বা চোরকে শিক্ষা দিতে চান তবে আইফোন জেলব্রেক করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম।
Find My iPhone এর বিকল্পঃ প্রে. [এটাতে চোরের ছবিও পাবার সম্ভাবনা আছে কারন এই এ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইফোনের বিল্টইন ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলে সার্ভারে পাঠায়। তবে এটার লোকেশন এ্যাকুরেসি ফাইন্ড মাই আইফোনের মতো অতটা ভালো নয়। এবং লাইভ ট্র্যাকিং আসতে বেশ সময় নেয়।]
ফোন যদি ফ্যাক্টরি আন লক করা নাও থাকে তবুও এই এ্যাপটি কাজ করবে, ওয়াই ফাইয়ের সাহায্যে। সেক্ষেত্রে হয়তো ফোনের লাইভ জিপিএস ডাটা পাবেন না। শুধুমাত্র স্থির লোকেশন পাবেন।
বিঃদ্রঃ একজন ফেসবুক ইউজারের সাথে কথপকথন হুবহু তুলে দিচ্ছি। ব্যাপারটা খুবই প্রাসংগিকঃ
তিনি জানালেন - তার ফোন হারিয়েছে কিন্তু এ্যাপটি দিয়েও চোরের কোন ট্রেইস খুজেঁ পান নি কারন চোর তার একাউন্টটিই ডিলিট করে দিয়েছে। আইফোনের লোকেশন আর দেখায় না, বলে ডিভাইস অফলাইন। সে পুলিশকে কিছু টাকা ঘুষও দিয়েছে চোর ধরার জন্য কিন্তু কোন লাভ হয় নাই।
আমার রিপ্লাই ছিলোঃ আহারে ভাই আপনার কথা শুনে খুব খারাপ লাগলো। এই কারনে ২/৩ দিনের সময় বেধেঁ দেওয়া উচিত চোরকে। এর ভেতর ফেরত না দিলে মেমরি মুছে দিবেন তাহলে সে আর সেই আইফোন দিয়ে কিছুই করতে পারবে না। ইস্টার্ন প্লাজায় নাকি আইক্লাউড লক খুলে দেয় কিন্তু সেটা খুবই খরচ এবং সময় সাপেক্ষ। কাস্টমারের সাথে চুক্তি হয়, খোলার চান্স ৫০-৫০। খুল্লে ১০ হাজার দিতে হবে। আর না খুল্লে শুধু তাদের সার্ভিস চার্জ এক দেড় হাজার টাকা। আমার জানা মতে মাত্র দু জন লোক আই ক্লাউড লক খুলতে পারছে, তাও আবার ১০/১২ হাজার টাকা খরচ করে এবং সময় লেগেছে প্রায় ১ সপ্তাহ। মোদ্দা কথা, আপনার চোরটি খুবই ধুরন্ধর সে প্রায় অসাধ্য সাধন করেছে আইক্লাউড থেকে একাউন্ট মুছে ফেলতে পেরেছে। আরেকটা কথা ভাই, ঘুষ দেয়া ও নেয়া উভয়ই কিন্তু অপরাধ।
আপনার আইফোনের iOS version কত ছিলো? আপনি কি Find my iphone রেগুলার ব্যবহার করতেন? মানে জিপিএস ট্রাকিং, নোটিফিকেশন ইত্যাদি ঠিকঠাক মতো কাজ করে কিনা সেটা টেষ্ট করেছেন কখনো? আর আপনি বল্লেন আপনি লষ্ট মুডে দিয়েছেন। লষ্ট মুড আর মেমরি ইরেজ করা কিন্তু এক কথা নয়। চোরকে বার্তা পাঠানো ছাড়া লস্ট মুডের আর কোন কাজ নাই আসলে। চোর রিপ্লাই না দিলে আপনার ফাইনাল অস্ত্র হচ্ছে, মেমরী ইরেজ করে ফেলা।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

সবাইকে আমার সালাম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালোই আছি।
আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আইফোন থেকে এন্ড্রয়েড এবং এন্ড্রয়েড থেকে আইফোনে দ্রুত যেকোন ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
প্রথমে আপনারা একেবারে আপডেট SHAREit এপটি আপনার আইফোন এবং এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করুন।
ধরে নিলাম আপনি আপনার এন্ড্রয়েড থেকে আইফোন এ ফাইল ট্রান্সফার করবেন।
তাহলে প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে যে ফাইলটি পাঠাবেন তা সিলেক্ট করে SHAREit এর মাধ্যমে শেয়ার এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
এবার Apple লেখাটায় ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি হটস্পট লিংক আপনার জন্য তৈরি হবে।
এবার আপনার আইফোনের SHAREit ওপেন করে রিসিভ এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।
ভয় পেয়ে গেলেন নাকি?  ভয় পাবার কিছু নাই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার আইফোনের সেটিংস এ ক্লিক করে ওয়াইফাই চালু করা। চালু করার পর দেখবেন একটা লিংক দেখাবে (যেটা এন্ড্রয়েড SHAREit আপনার জন্য তৈরি করেছিল। ) এবার লিঙ্কের সাথে কানেক্ট করুন নিচের ছবির মত।
এবার আপনার এন্ড্রয়েড এর SHAREit এপে আপনার আইফোনের SHAREit শো করবে। নিচের ছবির মত।
এখন শুধু আইকনটাতে ক্লিক করুন আর ইচ্ছেমত ফাইল ট্রান্সফার করুন।
সবাই ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।





................................................................................................................................................
Free Apple ID
ভাই-ব্রাদার,
আপনাদের মত IT mobile computer Tech আমারও fascination.
Tech ভালো লাগে। তাই আপনাদের promotional help আশা করছি।
আমি একটা iPhone ব্যবহার করি & PC. যারফলে iOS & Mac অপারেটিং অনেকটা বুঝি । আমার একটা BUSINESS আছে। Apple ID / iTunes ID sale Business। বেকার Student হিসাবে কিছু টাকা পাই । clickbd,বিক্রয় ডটকম, এখানেই ডটকম.-এ আমার ৪ খানা Add চলে । অনুরোধ এই যে, আপনাদের পরিচিত Apple (iphone, ipad, ipod) user'দের আমার কাছ থেকে apple user ID ক্রয় করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদিও জানি যে ব্যাপারখানা ১০০% বাণিজ্যিক। এখানে দেয়া হয়তো অমানাসই। তদুপরি অনেকের মত এটাই আমার BUSINESS.
আশা রাখি ভাই-ব্রাদরদের মতই promotional help পাবো।

আপনার আইফোন, আছে এপ্লিকেশন ডাউনলোড দিতে পাছেন না, মাত্র 200 টাকার বিনিময়ে আইডি খুলে নিন, 
২ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারী. ফোনের কোনপ্রকার Softwer সমস্যায় আমাকে জানাতে পারেন
ফোন-01711414951
So, I may your 100% trusted service provider.

ফেসবুকে আমাকে অনুসরণ করুন: https://www.facebook.com/rajuahmed431

Thank you.

আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…


আজ আমরা আইফোনের কিছু বিশেষ ফিচার/সার্ভিস সমন্ধে জানবো। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, বাংলাদেশের বেশীভাগ আইফোন ব্যবহারকারীই এগুলো সমন্ধে জানেন না। অথবা জানলেও কখনো ব্যবহার করেননি। মজার ব্যাপার হলো, এর সবগুলোই একদম ফ্রি। এ্যাপেল কোম্পানি আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও খাবে না এই ফিচার/সার্ভিসগুলোর জন্য।
১) iMessage: এক বা একাধিক iOS 7 চালিত ডিভাইসের ভেতর আনলিমিটেড টেক্সট/এমএমএস, ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেইল পাঠানোর পদ্ধতির নাম আইম্যাসেজ। শর্ত হচ্ছে, প্রতিটা ডিভাইসে আইম্যাসেজ অন করা থাকতে হবে, এবং প্রতিটা ডিভাইস যে কোন একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের অধীনে থাকতে হবে। (যদি ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক সুলভ না থাকে তো আইম্যাসেজ আপনার ফোনের সেলুলার নেটওয়ার্ক (মোবাইল অপারেটর) ব্যবহার করবে। সেক্ষত্রে আপনাকে সুযোগ দেয়া হবে সেলুলার নেট ইউজ করবেন কি করবেন না সেটা নির্ধারন করার, কারন সেলুলারে প্রতি ম্যাসেজে টাকা কাটবে। কিন্তু ওয়াই-ফাইতে একদমই ফ্রি।
ব্যবহারঃ ধরেন আপনার এবং আপনার স্ত্রী দুজনেরই আইফোন আছে। দুজনের অফিসেই ওয়াই ফাই আছে। এবং দুজনেই দুজনকে প্রচুর টেক্সট করেন। (বাইরের দেশে আমি প্রচুর ফ্রি এসএমএস পেতাম প্রতি মাসে, কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি এখানে কোন ফ্রি এসএমএম নাই। সবই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। ৫ টাকা দিয়ে রবির ১০০ sms কিনি তাও আবার মাত্র দুই দিন পর এক্সপায়ার হয়ে যায়! এই দেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো যেভাবে টাকা আদায় করে পাবলিকের কাছ থেকে অন্য কোন উন্নত দেশের মোবাইল কোম্পানি সেগুলা চিন্তাও করতে পারবেনা) যাই হোক, এমবস্থায় আপনি যতক্ষন আপনার অফিসের ওয়াই ফাইয়ের আন্ডারে থাকবেন ততক্ষন বাংলাদেশের কোন মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না আপনার স্ত্রীকে sms পাঠানোর জন্য। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনার স্ত্রী সেটা পাবে সাধারন এসএমএসের মতই। মানে sms যেভাবে পাবেন, হুবহু একই ভাবে আইম্যাসেজও পাবেন।
যেভাবে আইম্যাসেজ সেটাপ করবেনঃ - এখানে ছবিসহ স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়া আছে। 
আর ভয়েস ম্যাসেজ পাঠানোর পদ্ধতি এখানে বর্ণনা করা হয়েছে
২) Facetime: এটা হুবহু আইম্যাসেজের মতই শুধু পার্থক্য হচ্ছে এটাতে ভিডিও কল করা যাবে। ভিডিও কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার ওয়াই-ফাই নেট কতটা শক্তিশালি তার উপর। আমার ১ এমবিপিএস নেটে ফেসটাইমের ভিডিও কোয়ালিট মাথা নষ্ট করার মতো। বিস্তারিত জানতেঃhttps://www.apple.com/ios/facetime/
৩) AirDrop: দুটি iDevice এ কনটাক্টস, ফাইল, MP3 বা ভিডিও বা যে কোন ধরনের কনটেন্ট ব্লু টুথ দিয়ে শেয়ার করার জন্য এই ফিচারটি ব্যবহার করা হয়। তবে সীমাবদ্ধতা হলো, iPhone 5 থেকে শুরু করে এর পরের মডেল গুলোর জন্য এটা কার্যকর। বিস্তারিত জানতেঃhttp://support.apple.com/kb/ht5887
৪) AirBlue: আপনার আইফোন থেকে যে কোন ফোনে ব্লু টুথ দিয়ে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য এটি একটা থার্ডপার্টি এ্যাপ। তবে এটা ব্যবহারের জন্য আপনার আইফোনটি জেলব্রেক করতে হবে।
৫) AirPort: আপেল কোম্পানির বানানো একটা অত্যাধুনিক ওয়াই ফাই মডেম। এটি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ, টেবলেট, আইফোন বা আইপ্যাডে ইন্টারনেট চালানো ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজ করতে পারবেন যেগুলো বাজারের আর দশটা সাধারন মডেম করতে পারবে না। যেমনঃ আপনি বাসাজুড়ে ওয়্যারলেসলি মিউজিক স্ট্রিমিং করতে পারবেন, ওয়াই-ফাই প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন, আপনার ওএসের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন, শক্তিশালি ওয়াই-ফাই হাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনার এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ এটার সাথে কানেক্ট করে টিভিতে মুভি স্ট্রিমিংও করতে পারবেন।
এয়ারপোর্টের দামও খুব বেশী না, সবচেয়ে ছোটটার দাম বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ৮ হাজার টাকা। বিস্তারিতঃ https://www.apple.com/compare-wifi-models/
৬) AirPlay: এয়ারপ্লে হচ্ছে iOS এর খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার। এটা দিয়ে আপনি টিভি বা পিসির মনিটরে আপনার আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন লাইভ মিররিং করতে পারবেন। মানে পিসিতে আমরা যেমন মাঝে মাঝে ডুয়েল ডিসপ্লে ব্যবহার করি, এটা ঠিক সেরকমই। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের স্ত্রিন রেকর্ড করতে পারবেন এমনকি আপনি আইফোনে যা যা করছেন সেটা সরাসরি প্রজেক্টরে দেখাতেও পারবেন।  বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/airplay/
চিত্রঃ আমি AirPlay ব্যবহার করছি।
উল্লেখ্য, আমার দেখা সেরা iOS game ইনফিটিনি ব্লেড ২ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমব্যাট আমি এয়ারপ্লে দিয়ে রেকর্ড করে ইউটিউবে প্রচার করেছি। সেই ভিডিওগুলো এখানে থেকে দেখা যাবেঃ 
৭) iTunes Home Sharing: এর মাধ্যমে আপনি যে কোন গান বা মুভি আপনার আইফোনে না নিয়েও আইফোন দিয়ে শুনতে/দেখতে পাবেন। কি, অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? বেশ, বিশ্বাস না হলে নিজেই চেষ্টা করেন দেখুন।
যা যা লাগবেঃ চারটা জিনিস লাগবে। একটা আইফোন, পিসিতে আইটিউনস, একটা আপেল আইডি আর একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক।
এবার আইটিউনস থেকে File > Home Sharing > আপেল আইডি দিয়ে লগিন করে Done এ ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোনের Settings > Music এবং Settings > Video তে গিয়ে ঐ একই আপেল আইডি দিয়ে লগ ইন করেন। এবার আইটিউনস খোলা রেখেই আইফোনের মিউজিক এবং ভিডিও এ্যাপসে যান। Music > More > Shared > আপনার লাইব্রেরি সিলেক্ট করুন। আমার আইফোনে আসে Proloy's Library. তেমনি ভিডিওতে গিয়ে Video > Shared. ব্যস। এবার দেখুন, যে গান বা মুভিগুলো আপনার আইফোনে নেই কিন্তু আইটিউনসে আছে, সেগুলো দিব্যি আপনি আইফোন থেকেই চালাতে পারছেন। আপনি যতক্ষন ঐ ওয়াই ফাই নেটওয়াকের অধীনে থাকবেন, ততক্ষন আর ওসব আইফোনে নিতে হবে না। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের মেমরি একদম ফুল হয়ে গেলেও আপনি নতুন নতুন ভিডিও বা গান আইফোন থেকে শুনতে পারবেন। যেমনঃ আমি প্রায়ই আমার আইপ্যাড দিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অথবা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। গান এবং মুভির সম্মিলিত সাইজ প্রায় দুই গিগা অথচ আমার আইপ্যাডে দুই গিগা জায়গা খালিও নাই।
৮) ধরুন আপনি বাসার ওয়াই ফাই দিয়ে প্রথমালোতে একটা আর্জেন্ট সংবাদ পড়ছেন। অথচ তাড়ার ভেতর আছেন। এখুনি বেরুতে হবে। আর্টিকেলটা বিশাল। শেষ করতে না হলেও ১৫-২০ মিনিট লাগবে। এত সময় আপনার হাতে নেই কিন্তু বাসে বসে অফিসে যেতে যেতে পড়তে পারবেন। কিন্তু আবার সেলুলার নেটও ব্যবহার করতে চাচ্ছেন না কারন ওতে বেশী টাকা কাটে। বা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্সই নেই। তখন কি করবেন?
এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দুটি ফ্রি এ্যাপ আপনার আইফোনে ইনসটলড থাকতে হবে। ১. Chrome ব্রাউজার আর ২. Offline Reader নামের একটা ফ্রি এ্যাপ। ক্রোম এ্যাপটি আপনার পিসিতে থাকা ক্রোম ব্রাউজারের সাথে সিংক করে সেখানে খুলে থাকা সবগুলো ট্যাব আপনার আইফোনে নিয়ে আসবে এবং তারপর Offline Reader দিয়ে সেগুলোকে অফলাইনে পড়ার জন্য সেইভ করবেন। ব্যস হয়ে গেলো। এ্যাপ দুটো ইনসটল করা থাকলে সব মিলিয়ে বড় জোর মিনিট খানেকের মামলা! তারপর বাসে বসে পড়তে থাকুন আপনার আর্টিকেল যতক্ষন খুশী। দেশের জোচ্চর আর ডাকাত মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না নেটের জন্য।
বিঃদ্রঃ অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এসব করতে জেলব্রেক করা লাগবে কিনা তাদের বলছি, আমি যে সব টিপস দেই, তার কোনটার জন্যই আপনার আইফোনকে জেলব্রেক করতে হবে না। যদি করতে হয়, তবে আমি অবশ্যই সেটা উল্লেখ করবো। যেমন ৪ নম্বরে করেছি। আর যদি উল্লেখ না করি, তবে ভাববেন জেলব্রেক লাগবে না।

আইফোনের একটি প্রয়োজনিয় টিপস নিয়ে নিন এখনি

আমি ভাল আছি  টেকটিউনসের সকল শুভাকাঙ্খীর দোয়ায় আজ আপনাদের জন্য নিয়ে হাজির হলাম আইফোনের
একটি প্রয়োজনিয় টিপস নিয়ে যদিও  আমি আইফোন ইউজার না কিন্তু আমি এটা জানি তাই সেয়ার করছি ব্যস এখন তাহলে আজকের বিষয়ের কথায় চলে যাই...............।
আগেই বলেছি আমি আইফোন ইউজার না কিন্তু এখন অনেই আইফোন ব্যবহার করেন আর আপনার এই পছন্দের প্রিয় মোবাইলটি যখন তখন চুরি হতে পারে চোরের হাতের নাগালে রাখা সত্তেত্ত আর
চোর বেটা মোবাইল চুরি করে সাথে সাথেই মোবাইল অফ করে দেয় যেন আপনি খুঁজে না পান বা এজন্য কল না দেন । কিন্তু যদি এমন করা যায় চোর সহজে পাওয়ার অফ করতে পারছেনা, কেমন হয় ?
অবশ্যই ভাল তাইনা । হুম আপনার জেইলব্রোকেন আইফোনে আপনি এই সেটিং টি সেট করে নিতে পারেন power
security টুইক এর মাধ্যমে । এতে আপনার দেয়া পাসওয়ার্ড ছাড়া কোনভাবেই ফোনের পাওয়ার অফ করা যাবেনা ।
কাজে আসলে জানাবেন কিন্তু ।


Wednesday, October 14, 2015

আপনার Apple Device টি তে ঝামেলাবিহিন ভাবে Photo,Vedio, Audio,Ringtone,Contacts Transfer করুন আপনার PC থেকে

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন।
আমরা যারা অ্যাপেল এর পণ্য Use করি যেমন iPhone, iPad তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা হয় তা হল মনের ইচ্ছা মত গান, ভিডিও, ফটো , Contact, insert করতে পারিনা, তাই আজ আমি আপনাদের এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এলাম,   Software টির নাম  Wandershare TunesGo IOS Manager , বর্তমান বাজার মূল্য   39.95 $    কারোর যাচাই করার ইচ্ছা থাকলে এখানে ক্লিক করুন।
কিন্তু আমি আপনাদেরকে এটার Full Version দিব 
Download করতে এখানে ক্লিক করুন।
এর কিছু Screenshot নিচে দেয়া হল ।


এবার দেখাচ্ছি কিভাবে ফুল ভার্সন করবেন নিচের ScreenShot গুলু দেখুন।

বি দ্র: এটা Active করার আগে অবশ্যই আপনার Antivirus ১০ মিনিট এর জন্য Disable করে নিন।

প্রথমে RAR ফাইলটা extract করুন এমন পাবেন

এখান থেকে patch folder টি ওপেন করুন এমন পাবেন
এবার patch file টি তে ডাবল ক্লিক করুন এমন পাবেন
একটা CMD page open হবে ২/৩ বার প্রেস any key করে এমন পাবেন
C:\Program Files (x86)\Wondershare\TunesGo Retro  এই Path  টা ধরিয়ে দিন , এমন পাবেন

ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার Desktop থেকে Software টি Open করে দেখুন Full version হয়ে গেছে ।
এবার enjoy করুন ।
কোণও প্রকার বুঝতে সমস্যা হলে PLZ Comments করে জানাবেন ।


আইফোনে বাংলা টাইপ করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি

আসসালামুয়ালাইকুম,
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়াই ভালো আছি (আলহামদুলিল্লাহ্‌)।
আজ আপনাদেরকে এমন একটি এপস এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যা দিয়ে আপনারা খুব সহজে আই-ফোনে বাংলা টাইপ করতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে তাহলে জেনে নিই_
প্রথমে আপনার আইফোন থেকে App Store এ যান তারপর KeyNounce Bennglai লিখে সার্চ দিন। এবং যে এপস টি আসবে সেটি ইনস্টল করে নিন। ইনস্টল করা শেষ হলে সেটিং / settings এ যান সেখান থেকে General > Keyboard > Keyboards > Add New Keyboard নিয়ে সেখানে Bengali Transliteration-Keyboard সিলেক্ট করুণ এখন Bangali Translteration ক্লিক করে Allow Full Access টা Allow করে দিন।
উপরে ছবিতে দেখানো লাল চিহ্নের মত আইকন আসবে সেখানে ক্লিক করে বাংলা মুড অন করে নিন। বাজ এখন আপনার কাজ শেষ। এখন বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে বাংলায় এস, এম, এস, বা চ্যাটে মেতে উঠুন।
অবশ্যই এপসটি ডাউনলোড করার জন্য এপস স্টোরে আপনার একাউন্ট থাকতে হব এবং এপসটি ডাউনলোড করার সময় ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করতে হবে। 
বিঃ দ্রঃ Apps টি ইনেস্টল করার পর ওপেন করলে বাংলা লেখার জন্য কি কি করতে হবে তা ভিডিও আকারে দেখা যাবে।

সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই চেক করে নিবেন

বাংলাদেশের বাজারে সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনাটা বিরাট ঝুকিঁর ব্যাপার। একটু সাবধান না হলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই আপনাকে অবধারিতভাবে ঠকতে হবে।  কারন আপনাকে কোন ধরনের ওয়ারেন্টি দেয়া হবে না, কোন মানি ব্যাক গ্যরান্টি পাবেন না। মানে কেনার সময় যা দেখার দেখে নিবেন, পরে আর কোন আপত্তি গ্রহন করবে না কেউ অবশ্য বসুন্ধরার দোকানগুলোতে নাকি ৬ মাসের সার্ভিস ওয়ারেন্টি দেয়। তাই ওরা দামও বেশী রাখে।
ঢাকাতে বেশ কয়েকটা সংঘবদ্ধ চক্র আছে যারা শুধুমাত্র আইফোন চুরি করে অন্যত্র বিক্রি করে দেয়। সুতরাং সাবধান না থাকলে দেখা যাবে, কোন না কোন ফিচার কাজ করছে না বা আইফোন ক্লাউডে লকড। সবকিছু ঠিক থাকলেও দেখা যাবে ফোন চোরাই মাল।  তখন মান সন্মান নিয়ে টানাটানি এমনকি কপালের ফেড়েঁ পড়ে জেলের ঘানিও টানতে হতে পারে। তাই  ইন্টারনেট থেকে ঘাটাঁঘাটি করে আমার নিজের বানানো একটা চেক লিষ্ট দিলাম। আমার জানা মতে বাংলাতে, বিশেষ করে আমাদের দেশীয় প্রেক্ষাপট অনুযায়ী এই রকম লিষ্ট এর আগে কেউ দেয় নাই। অন্তত আমি গুগলে অনেক ঘেটেওঁ পাই নাই।
এই লিস্ট পুরোপুরিভাবে ফলো করতে পারলে ঠকার সম্ভবান নাই বল্লেই চলে।  শুধু একটা সেফটিপিন আর ইন্টারনেট একটিভ আছে এমন একটি মাইক্রো সিম সাথে করে নিয়ে যাবেন। এই দুইটা জিনিস আইফোন চেক করতে কাজে লাগবে। আইফোনের সাথে যদি বিক্রেতা ইয়ারফোন অফার না করে তবে একটা ইয়ারফোনও সাথে নিন।
কিনতে যাবার আগে যে মডেলের আইফোন কিনতে চান সেটার ফিচার এবং স্পেসিফিকেশনের ব্যাপারে খানিকটা ধারনা নিয়ে তারপর যান। আর বিক্রেতাকে প্রথমেই জিগেস করবেন তার সিমে নেট একটিভ আছে কিনা। না থাকলে আপনার সিম ভেতরে ভরে কাজ শুরু করেন।
১) iCloud Account Delete: আইফোন হাতে নিয়েই আগে দেখবেন যে আইক্লাউডে লকড কিনা। ঠিকানা: [settings > iCloud > কোন একটা ইমেইল ঠিকানা যদি এখানে দেখেন তাহলে বুঝতে হবে সেট লকড। সুতরাং আইফোন বুঝে নেবার আগে অবশ্যই বিক্রেতাকে বলবেন আপনার সামনে এই একাউন্টটা ডিলিট করে দিতে। সবার নীচে ডিলিটের অপশন আছে। যদি এটা বলতে ভুলে যান বা বিক্রেতা কোন কারনে ডিলিট না করেই আপনাকে ফোন গছিয়ে দেয় তাহলে বুঝবেন এই ফোনের কারনে অনেক ভোগান্তি অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।]
২. Erase all content & Settings: কেনার আগে এটা করতে পারলে তো সব চাইতে ভালো হয়। ঠিকানা: Settings > General > একদম সবার নীচে Reset > Erase all content & Settings.
৩. Turn Find My iPhone off: উপরের যে কোনর একটা করতে পারলে এটা অটোমেটিক অফ হয়ে যাবে। আলাদা করে আর অফ করতে হবে না। এই এ্যাপ দিয়ে ফোন ট্র্যাকিং করা হয়। সুতরাং চোরাই মাল হলে আর এটা অন থাকলে আপনি মহাবিপদে পড়তে পারেন।
৪. HDD Capacity: কেনার আগে আইফোনের স্টোরেজ চেক করে নিবেন যে যত গিগা বিক্রেতা বলছে তত গিগা আছে কিনা। দেখা যাবে Settings > General > About ঠিকানায় গিয়ে।
৫. Exterior including Screws + Gevey SIM tray + Turbo Unlock: আইফোনের বাইরের আবরন বা খাপটা ভালো করে দেখবেন যে বড় ধরনের কোন স্ক্রাচ বা দাগ আছে কিনা। বিশেষ করে স্ক্রু গুলো চেক করে দেখবেন যে খোলা হয়েছে কিনা। খোলা হলে স্কুর মাথায় দাগ থাকবে। আর সিম ট্রে বের করে ভালো করে দেখবেন যে ট্রের উপরে কোন ছোট সার্কিট লাগানো আছে কিনা। যদি থাকে তাহলে বুঝবেন এটা গেভে আনলক করা। ফ্যাক্টরি আনলক নয়। গেভে আনলক করা আইফোনের দাম কম। কারন আপনার সিমের অনেক নাম্বার গেভেতে কাজ করবে না, যেমন: মোবাইলের ব্যালান্স চেক করতে পারবেন না, সবচে বড় সমস্যা হলো, একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন ফোন আবার ফ্যাক্টরি লকড হয়ে গেছে। এই সমস্যা বেশী হয় ফোনের ওএস আপডেট দেবার পর। টারবো আনলকেও এই সমস্যা হয়। অবশ্য বিক্রেতা সাধারনত আগেই বলে দিবে আপনাকে যে ফোনটা টারবো বা গেভে আনলক কিনা।
গ্যাভে বা টারবো আনলক বা R-sim আনলক ইত্যাদি দুই নম্বরি আনলক পদ্ধতি সমন্ধে বিস্তারিত জানতে গুগলিং করে দেখুন।
৬. iTunes Log on with your own ID:  নিজের যদি এ্যাপেল আইডি থাকে, তবে বিক্রেতার সামনে সেটা দিয়ে লগ ইন করবেন। দরকার হলে একটা এ্যাপ নামিয়েও দেখবেন। (Battery Doctor নামে একটা ফ্রি এ্যাপ আছে। ওটা নামাতে পারেন। ওটা দিয়ে আইফোনের ব্যাটারির ১৪ গোষ্ঠির খবর নেয়া যায়। আইফোন ফুল চার্জ হতে কত সময় নেবে এবং কত সময় ব্যাটারি ব্যাকাপ পাওয়া যাবে, সেটা এই এ্যাপের মাধ্যমে জানা যাবে।
৭. Data Syncing & charging at the same time: ভালো হয় সাথে করে একটা ল্যাপটপ নিয়ে যেতে পারলেও। তাহলে এই ফিচারটা চেক করে দেখা যায় যে আইফোনটি একইসাথে সিংক হচ্ছে আর চার্জ হচেছ কিনা। আর যদি একান্তই ল্যাপি না নিয়ে যেতে পারেন তো অন্তত পাওয়ার এডাপটার দিয়ে চার্জ করে দেখেন যে ফোন ঠিকমতো চার্জ হয় কিনা।
৮. Make a call: যে আইফোনটি কিনতে চাচ্ছেন সেখান থেকে ফোন করে কথা বলুন কারো সাথে। দেখুন মাইক্রোফোন আর সাউন্ড আউটপুট ঠিকমতো কাজ করে কিনা।
৯. Send a text: এসএমএস পাঠান।
১০. Headphone Jack: ইয়ারফোন লাগিয়ে গান শুনে দেখুন ইয়ার ফোনের জ্যাক ঠিক আছে কিনা।
১১. Audio/Video: অডিও ভিডিও প্লেব্যাক চেক করুন।
১২. Still Picture/ Movie Recording: ক্যামেরা দিয়ে স্টিল ছবি তুলুন এবং ভিডিও করে দেখুন সব কাজ করে কিনা।
১৩. Voice Memo Recording: দেখুন আপনার ভয়েস রেকর্ড করা যায় কিনা। আইফোনে একটা বিল্ট ইন এ্যাপ থাকে এটার জন্য। নাম Voice Memo.
১৪.  ফোনের IMEI নাম্বার দিয়ে ফোনের বয়স চেক করুন। http://www.iphoneox.com  এই ওয়েব সাইটে যান। এরপর যে ফোন কিনতে চান সেটার IMEI নাম্বার দিয়ে দেখুন নীচের ছবিতে দেয়া তথ্য পাবেন।  প্রতিটি তথ্য খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন এবং দেখবেন যে বিক্রেতার কথার সাথে সেগুলো মেলে কিনা। ফোনটি কবে কেনা হয়েছে একদম দিন তারিখসহ সব দেখতে পাবেন। IMEI নাম্বার পাওয়া যাবে Settings > General > About > নীচের দিকে IMEI নাম্বার আছে। সিম ট্রের সাথে IMEI নম্বর ম্যাচ করে কিনা চাইলে সেটাও চেক করে দেখতে পারেন। কারন আইফোন ৪ ও ৪ এসের সিম ট্রেতে আইএমইআই নাম্বার খোদাই করা থাকে। এর পরের সবগুলো মডেলে সেটের পেছনে পাবেন। ম্যাচ না করলে ভাববেন হয় চোরাই মাল নাহলে থার্ড পার্টি ফ্যাকটরি রিফারবিশড।
১৫: Charging with wall charger: ওয়াল চার্জার দিয়ে চার্জ হয় কিনা দেখুন। অনেক  আইফোন ল্যাপিতে চার্জ হয় কিন্তু ওয়াল আউটপুটে হয় না। তেমনি ভাইস ভার্সা।
 ‍
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, ব্যাটারির শেষবার চার্জ টাইম আর বর্তমান চার্জ পার্সেনটেজ এদুটো আনুপাতিক হারে মিলিয়ে দেখবেন সব ঠিক আছে কিনা। ধরুন, ব্যাটারি ইউজ হচ্ছে ৩০ মিনিট ধরে অথচ স্ট্যান্ডবাই টাইম দেখাচ্ছে ১ ঘন্টারও কম সময়, তাহলে বুঝবেন ব্যাটারির আয়ু খুব বেশীদিন নাই। ঠিকানাঃ Settings -> General -> Usage.
১৬. লেটেস্ট ওএস আপডেট দেয়া আছে কিনা সেটা চেক করুন। অনেক সময় চোরাই মাল হলে চোর লেটেষ্ট আপডেট দিতে ভয় পায়/দিতে পারে না।
১৭. স্ক্রিনের বাইরে আংগুল দিয়ে টাচ করে দেখুন যে ডিসপ্লে ডিম হয়ে যায় কিনা।
১৮. ওয়াই ফাই-ব্লুটুথ: এই দুইটা ফিচার কাজ করে কিনা দেখবেন। আশে পাশে ওয়াই ফাই না থাকলেও সমস্যা নাই আপনি শুধু দেখেন যে এই দুটা অন হয় কিনা। কারন iOS 7 আপডেট দেবার পর হাজার হাজার আইফোনের ওয়াইফাই আর ব্লুটুথ ফিচার নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। এবং এই কারনেও অনেকে তার আইফোনটি বিক্রি করে দিতে পারে। আর বিক্রেতার জন্য সুখকর ব্যাপার হলো, বেশীরভাগ লোকই আইফোন কিনার আাগে এই দুইটা ফিচার চেক করে দেখে না। আপনি এই ভুল করবেন না।
১৯. আইফোনের দুটো জাত আছে। GSM আর CDMA. আামর কাছে CDMA preferred. আরেকটা জাত আছে, চাইনিজ আইফোন। মানে এটা শুধুমাত্র চায়নায় বিক্রির জন্য আলাদা ভাবে এ্যাপল বানিয়ে থাকে। এইটাও কিনবেন না।
২০. পাওয়ার বাটন ঠিক মতো কাজ করে কিনা দেখবেন। অনেক সময় অতিরিক্ত ব্যবহারে পাওয়ার বাটন ঢিলা হয়ে যায় বা রেসপন্স করতে দেরী হয়।
২১. আইফোনের পাশে যে বাটনগুলো আছে, সেগুলো ভালো করে চেক করে দেখবেন সব ঠিক ঠাক মতো কাজ করে কিনা। বিশেষ করে সাইলেন্ট বাটনটা।
২২. আইফোনের ডেড পিক্সেলও চেক করতে পারেন হাতে সময় থাকলেঃ http://iphonedpt.awardspace.com/ এই সাইটে যাবেন আইফোন দিয়ে তারপর চেক করে দেখবেন স্ত্রিনে কোন কালো ডট দেখায় কিনা। এইটা অত জরুরী কিছু না।  কেননা অত্যন্ত রেয়ার কেসে আইফোন ডেড বা স্টাক (stuck) পিক্সেল থাকে।
আরেকটা কথা, আমি সব সময়ই জেলব্রোকেন ফোন কিনতে নিরুৎসাহিত করি। জেলব্রোকেনের অনেক সমস্যা সেটা নিয়ে আরেকদিন আলাদা করে টিউন দিবো।
কিভাবে বুঝবেন আইফোন জেইলব্রোকেন কিনাঃ
২১. আইফোনে সার্চ করে দেখুন  "cydia", "Absinthe", "winterboard" or "installous" নামে কোন এ্যাপ ইনসটল করা আছে কিনা। যদি থাকে তবে ভাববেন আইফোনটি জেলব্রেক করা। কিনবেন না। বা কিনতে চাইলেও দাম কম বলবেন।
সবশেষে কয়েকটা সাধারন টিপসঃ ক্যাশ টাকা নিয়ে যাবেন না।  ব্যাংকে টাকা রেখে এটিএম কার্ড নিয়ে যান। সাথে করে কাউকে নিয়ে যান। একা না যাওয়াই ভালো। ফোনের ছবি বিজ্ঞাপনে না দিলে সেটা সন্দেহজনক। বিক্রেতা বেশী তাড়াহুড়ো করলে ভাববেন কোথাও কোন ঘাপলা আছে। আপনি সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে দেখবেন। দরকার হলে আপনি আগে থেকে বলে নিবেন যে আমার আধা ঘন্টা সময় লাগবে আইফোন চেক করতে। বিক্রেতা যদি এতে রাজী না হয় তবে সিটিএন বলে চলে আসুন। বিক্রয়.কম বা এখানেই.কম এ আইফোন হট কেকের মতো বিক্রি হয় এবং অবাক করা বাপার, বেশীরভাগই থাকে উত্তরার। এটা কেন কে জানে?
কেনার পর বিক্রেতার কাছ থেকে অবশ্যই তার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি নিবেন। আপনার কাছে সে আইফোন বিক্রি করেছে সেটাও সেখানে উল্লেখ থাকবে ও তার স্বাক্ষর থাকবে তারিখসহ। ভোটার আইডি কার্ড তার কিনা সেটা যথাসম্ভব যাচাই করে নিন। কৌশলে তার বাবা-মার নাম আর জন্মতারিখ জিগেস করে জেনে নিন এবং আইডি কাডের সাথে তা মিলিয়ে নিন। আইডির ছবির সাথে তার চেহারার মিল আছে কিনা দেখুন। কেননা, বিক্রেতা চোর হলে অন্য কারো ভোটার আইডি গছিয়ে দেয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না। সবচাইতে ভালো হয়, তার বাসাটা চিনে রাখতে পারলে। তাই প্রথমেই চেষ্টা করবেন তার বাসায় গিয়ে ফোন দেখার।
কিছু মিস গেলে টিউমেন্টে জানাবেন প্লিজ। আমার  এই টিপসগুলো পড়ে কেউ যদি উপকার পান বা কারো যদি কোন ফিডব্যাক থাকে তবে জানাতে দ্বিধা করবেন না, খুব খুশী হবো। ধন্যবাদ।

কিভাবে iCloud এর অপশন সেট করবেন এবং এটা দিয়ে যা যা হয় তা জানুন।


পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।

আইফোন হারিয়ে গেলেও যদি iOS7+ এবং iCloud ID দিয়ে Finds My iPhone অন করা থাকে তাহলে সেই আইফোন আপনার পাসওয়ার্ড ছাড়া কেউ ব্যাবহার করতে পারবে না। এই সম্পর্কে বিস্তারিত Find My iPhone সেকশনে আছে। পুরা পোস্ট পড়ে দেখুন। কাজে লাগবে আশা করি। এই পোস্টটা Settings > iCloud Sign In করলে যা যা সেটিং আসবে তা নিয়ে করা।

iCloud দিয়ে অনেক কিছু ব্যাকআপ করা যায়। যেমনঃ Contacts, Calendar, Reminder, Safari, Passbook, Keychain, Photos, Documents & Data. এছাড়া ...me.com বা...iCloud.com  জাতীয় iCloud আইডি থাকলে Mail, Notes ব্যাকআপ করা যায়। সকল ব্যাকআপ ইন্টারনেটে সেভ হয়ে থাকবে। তাই আইফোন চুরি হয়ে গেলেও এসকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফেরত পাওয়া যাবে। যেকোন অ্যাক্টিভ অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud অ্যাকাউন্ট খুলা যায়। শুধু Settings > iCloud > এ গিয়ে সাইন ইন করে Agree তে ক্লিক করলেই হবে। আর যদি আপনার আইফোনে iOS7+ থাকে তাহলে Find My iPhone অন করে আপনার আইফোন চুরি বা হারিয়ে গেলেও কেউ আর তা ব্যাবহার করতে পারবে না আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড না দিয়ে। তাই সবসময় যে অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করবেন তা মনে রাখুন। কারণ আপনি নিজে ভুলে গেলেও অনেক সমস্যায় পড়বেন।

* Mail: যদি আপনার iCloud ID …..me.com or ……icloud.com এই দুইটার একটা হয় তাহলে আপনি এসব মেইলের ইমেইল গুলো দেখতে পাবেন, এই অপশন অন করে। আর যদি অন্য কোন ইমেইল এড্রেস দিয়ে অ্যাপেল আইডি করা থাকে তাহলে এই অপশন অন করে সঠিক নিয়ম কানুন ফলো করে আপনি প্রথম অংশ একই রেখে me/icloud.com এর নতুন ইমেইল বানাতে পারবেন।

* Contacts: ইন্টারনেটে আপনার আইফোনের ফোন নাম্বার সেভ করে রাখার জন্য এই অপশন অন করে রাখুন। যখনি কোন নতুন নাম্বার সেভ করবেন তখনি তা আপডেট করে রাখবে। শুধু ইন্টারনেট লাগবে। যদি ইন্টারনেট না থাকে তাহলে পরে যখন ইন্টারনেট থাকবে তখন Contacts/Phone অ্যাপসে গিয়ে উপরে বামে পেঁচানো অপশন এ ক্লিক করে আপডেট করে নিতে পারবেন। এটা আগে থেকেই অন করা থাকে যদি অফ করতে যান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Phone Number গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Phone Number গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) তাছাড়াও Yahoo/Gmail/Other ইমেইল দিয়েও Contacts/Phone Number সেভ করা যায়।

* Calendars: আপনার আইফোনের Calendar অ্যাপসে যদি কোন কিছু সেভ করে রাখেন তা ইন্টারনেটে ব্যাকআপ করে রাখবে এটা অন করে রাখলে। যেমন কারো জন্ম তারিখ, কোন ইভেন্ট। এটা যদি অফ করতে চান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Calendar Information গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Calendar Information গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) প্রয়োজন না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।

* Reminders: আপনার আইফোনের Reminder অ্যাপসে যদি কোন কিছু সেভ করে রাখেন তা ইন্টারনেটে ব্যাকআপ করে রাখবে এটা অন করে রাখলে। এটা যদি অফ করতে চান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Reminder Information গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে Sync হওয়া Reminder Information গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) প্রয়োজন না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।

* Safari: এটা অন থাকলে আপনার আইফোনের Safari Browser অ্যাপসে যা কিছু সেভ করে রাখবেন তা ইন্টারনেটে ব্যাকআপ করে রাখবে। যেমনঃ Bookmarks, History, Reading List. এটা যদি অফ করতে চান তাহলে দুইটা অপশন আসবে Keep on My iPhone (যার মানে আগে থাকা Safari Browser এর Information গুলো আপনার আইফোনে রাখবেন কিনা) বা Delete from My iPhone (যার মানে আগে থাকা Safari Browser এর Information গুলো আপনার আইফোন থেকে মুছে ফেলবেন কিনা) প্রয়োজন না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।

* Notes: যদি iCloud অ্যাকাউন্টটি @me/icloud.com এর যেকোনো একটা হয় তাহলে এই অপশন অন করে Notes অ্যাপসের সকল ইনফর্মেশন ইন্টারনেটে ব্যাকআপ রাখতে পারবেন। তবে আগে থেকে সেভ করা নোট সেভ হবে না। এটা অন করার পর থেকে সেভ করা সকল নোট অ্যাপসের ইনফর্মেশন সেভ থাকবে। তাছাড়া ইয়াহু/জিমেইল/অন্য ইমেইল দিয়েও নোট সেভ করা যায়।

* Passbook: উন্নত দেশে যেসব অ্যাপস Passbook সাপোর্ট করে যেমন Airline Boarding Passes, Movie Tickets, and Gift Cards সেইসব অ্যাপসের ব্যাকআপ ইন্টারনেটে সেভ করার জন্য এই অপশন, যা iPhone or iPod touch দিয়ে স্ক্যান করে Flight এর Check In, Redeem a Coupon এবং আরও অনেক কিছু করা যায়। এটা অফ করে রাখুন। না হলে ইন্টারনেট খরচ হবে। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

* Keychain: iOS7.0.3+ এর পর থেকে সকল সফটওয়্যার ভার্সনের জন্য নতুন অপশন যা আপনার সকল অ্যাপেল প্রোডাক্ট এই ব্যাবহার করতে পারবেন। তবে প্রথমে ভেরিফাই করে নিতে হয়। এটা মূলত পাসওয়ার্ড আর ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য সেভ করে রাখার কাজে ব্যাবহার করতে হয়। যাদের দরকার নেই তারা এটা অফ রাখুন।

* Photos: Photo Stream & Photo Share করার অপশন অফ করে দিন, যদি দরকার না থাকে। এগুলো অন থাকলে ইন্টারনেট খরচ হবে। তবে যাদের এই ব্যাপারে ভাল আইডিয়া আছে তাদের কথা ভিন্ন। এখান থেকে ছবি iCloud এ সেভ করা যায় তবে ওয়াইফাই লাগবে। আর এক অ্যাপেল আইডি থেকে আরেক অ্যাপেল আইডির ইমেইল এ ছবি শেয়ার করা যায়, এটা করতে ফটো শেয়ার অন রাখুন।

* Documents & Data: এটা অন থাকলে ইন্টারনেট খরচ হতে থাকবে। এটা আগে থেকেই অন থাকে, তাই অফ করে রাখুন। যখন অফ করবেন একটা অপশন আসবে Turn Off Documents তাতে ক্লিক করুন। যদি অন রাখতে চান তাহলে এই অপশন থেকে যে যে অ্যাপস অন রাখবেন সেই অ্যাপসের ডকুমেন্টগুলো iCloud এ সেভ হবে। যা তেমন একটা দরকারি না। এখানে যদি Cellular Data অপশন পান তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অফ রাখুন। তা না হলে ব্যাটারি লাইফ ও ইন্টারনেট সবই খরচ হবে।

* Find My iPhone: অ্যাপেল এর আইফোন চুরি বা হারিয়ে গেলে অন্য কেউ যাতে ব্যাবহার না করতে পারে তার জন্য আইফোনের সফটওয়্যার ভার্সন iOS7+ এ নতুন একটি অপশন রেখেছে যাকে Activation Lock বলে। এটা অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এর Finds My iPhone এর মাধ্যমে কাজ করে। আপনার আইফোনে যখনি অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এ সাইন ইন করবেন তখনি এটা অ্যাপেল তাদের নিজস্ব সার্ভারে সেভ করে রাখে। এটা অফ করতে চাইলে Settings > iCloud > Finds My iPhone > Off করতে হবে। কিন্তু অফ করার সময় সেই অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড লাগবে যেটা দিয়ে এটা অন করা থাকবে।

যদি সেই অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড জানা না থাকে তাহলে সেই আইফোন আর কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে পারবে না আসল অ্যাপেল আইডি আর পাসওয়ার্ড ছাড়া। তাই নতুন আইফোন কিনার আগে Settings > iCloud > এখানে কোন অ্যাপেল আইডি দিয়ে সাইন ইন করা থাকলে তা ডিলিট করে নিন। যদি ডিলিট না হয় তাহলে সেই আইফোন কিনবেন না।

যদি কেউ সফটওয়্যার আপডেট বা রিস্টোর করতে চান তাহলে আগে দেখে নিন Settings > iCloud > এখানে যে অ্যাপেল আইডি দিয়ে Finds My iPhone অন করা তার পাসওয়ার্ড জানেন কিনা। না জানলে কিন্তু সেই আইফোন রিস্টোর করতে যাবেন না।

এই সমস্যার কারনে অনেক অনেক আইফোন এখন ব্যাবহার অনুপযোগী হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত এর কোন ByPass সমাধান বের হয় নাই। ভবিষ্যতে বের হবে কিনা তাও কারো জানা নাই। এরকম থাকলে বর্তমানে সেই আইফোনের মাদারবোর্ড ছাড়া বাকি অংশ অন্য আইফোনে পার্টস হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবেন।

যদি আপনার আইফোনের ভার্সন iOS6 বা তার নিচে হয় তাহলে এরকম কোন সমস্যা নাই। আইফোন অন করার সময় যদি অ্যাপেল এর লোগোটা মাঝখানে কাটা থাকে তাহলে সেটা iOS6 বা তার নিচের সফটওয়্যার ভার্সন। এরকম হলে আপনি সফটওয়্যার রিস্টোর বা আপডেট দিয়ে আবার সেই আইফোন ঠিক করতে পারবেন যদি আইফোন ডিসেবল বা পাসওয়ার্ড লক থাকে।

রিস্টোর বা আপডেট দেবার আগে এখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন। এখানে আরও বিস্তারিত দেয়া আছে।

* Storage & Backup: এটা দিয়ে ইন্টারনেটে আপনার আইফোনের Camera Roll, Accounts, Documents & Settings সেভ করা যায়, তবে ওয়াইফাই লাগবে। যদি কেউ পিসিতে আইটুনস দিয়ে ম্যানুয়ালি ব্যাকআপ করতে চান তাহলে অবশ্যই iCloud Backup অফ রাখুন। আর অ্যাপেল ৫জিবি পর্যন্ত ফ্রী ব্যাকআপ রাখার সুযোগ দেয় তারপর কিনে নিতে হবে। খুব দরকার না থাকলে এটা অফ করে রাখুন।


আইফোনের সেটিং অ্যাপসের সকল সেটিং সম্পর্কে বাংলায় জানতে দেখুন।


পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।
আজকে আপনাদের বাংলায় আইফোনের বিভিন্ন সেটিং সম্পর্কে ধারনা দিব। চেষ্টা করেছি ভালভাবে উপস্থাপন করার জন্য। সবকিছু লিখে বুঝানো আসলেই কঠিন কাজ। তো দেখে নিন হয়ত কোন কাজে লাগতে পারে।

• Airplane Mode: এটা অন করলে কোন ধরনের তারবিহীন সংযোগ কাজ করবে না। যেমন সিম চলা, ওয়াইফাইসহ সকল ধরনের তারবিহীন সংযোগ থেকে ফোনটি বিচ্ছিন্ন থাকবে। তবে iOS7 এ এটা অফ থাকলেও ওয়াইফাই অন করে চালানো যায়।
• Wi-Fi: এটা অন করলে আপনার আইফোনের আশেপাশে যে যে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক আছে তা দেখাবে। যাদের মধ্য থেকে সঠিক নিয়মে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সংযোগ করে ইন্টারনেট ব্যাবহার করা যায়। যাদের ওয়াইফাই নাই তারা সবসময় এটি অফ রাখুন। এতে ব্যাটারি লাইফ সেভ হবে।
• Bluetooth: এটা দিয়ে মূলত আইফোনের সাথে ব্লুটুথ হেডসেট সংযোগ করে কথা বলা যায়। এটা দিয়ে নকিয়া বা অন্যান্য সেটের মত সরাসরি ফাইল আনা বা নেওয়া যায় না। তবে ফাইল শেয়ার করার জন্য কিছু কিছু সিস্টেম আছে যার জন্য অবশ্যই আইফোনটি জেইলব্রেক থাকতে হবে বা বিভিন্ন অ্যাপস লাগবে। কম্পিউটারের ব্লুটুথ এর সাথে আইফোনের ব্লুটুথ সংযোগ করার জন্যও এটা কাজ করে। তবে সবার আইফোন দিয়ে কাজ নাও করতে পারে।
• Cellular: আইফোনের ইন্টারনেট অন/অফ করা যায়। জেভি সিম দিয়ে আইফোন চালালে অনেক সময় Data Roaming অন/অফ না করলে আইফোনের ইন্টারনেট বন্ধ/চালু হয় না। এখান থেকে Cellular Data Network এ গিয়ে সিম অনুযায়ী সঠিক Internet APN এবং MMS সেটিং করে ইন্টারনেট চালানো এবং এমএমএস সার্ভিস ব্যাবহার করা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অপারেটরের ইন্টারনেট এবং এমএমএস সেটিং জানতে এখানে ক্লিক করুন।
• Personal Hotspot: এটা দিয়ে আইফোনের ইন্টারনেট কম্পিউটারে ব্যাবহার করা যায়। তবে তার জন্য Cellular > Cellular Data Network > Personal Hotspot এ গিয়ে সঠিক APN সেট করতে হবে। সাধারণত ইন্টারনেট চালানোর জন্য যে APN সেটিং তা সেট করলেই কাজ করে। তবে অনেকের ক্ষেত্রে Personal Hotspot কাজ নাও করতে পারে।
• Carrier: স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা ম্যানুয়ালি সিম অপারেটর লিস্ট পাবেন এখান থেকে। যদি Automatic ভাবে সেট করলে নেটওয়ার্ক পেতে সমস্যা হয়, তাহলে ম্যানুয়ালি সেট করে নিতে পারেন।
• Notification Center: কোন কোন অ্যাপসের জন্য কি কি ধরনের নোটিফিকেশান অন/অফ করবেন তার সকল সেটিং পাবেন এখানে। এখান থেকে সবগুলো অ্যাপসের Show in Notification Center অফ রাখুন। যে যে অ্যাপসের Notification একেবারে দরকার নেই সেই অ্যাপসের Badge App Icon, Sounds, Show on Lock Screen অফ করে রাখুন এবং Alert Style None সিলেক্ট করুন। এতে অনেক ব্যাটারি সেভ হবে।
• Control Center: লক স্ক্রীন বা বিভিন্ন অ্যাপস চালানোর সময় Control Center ব্যাবহার করার জন্য অন/অফ অপশন পাবেন এখানে। নিচ থেকে উপরের দিকে ঘষা দিয়ে Control Center ব্যাবহার করা যাবে। যার ১ম লাইনে এক টাচে Airplane Mode, Wi-Fi, Bluetooth, Do Not Disturb, Screen Rotation অন/অফ করা যাবে। ২য় লাইনে স্ক্রীন ব্রাইটনেস কমানো/বাড়ানো। ৩য় লাইনে মিউজিক কন্ট্রোল, সাউন্ড কমানো/বাড়ানো। ৪র্থ লাইনে এয়ার ড্রপ, এয়ার প্লে কন্ট্রোল। ৫ম লাইনে ফ্লাশলাইট, টাইমার, কেলকুলেটর, ক্যামেরা অপশন থাকবে। Control Center এর উপর থেকে নিচের দিকে ঘষা দিয়ে এটা হাইড করা যায়।
• Do Not Disturb: iOS6 সফটওয়্যার ভার্সনে নতুন একটা অপশন যুক্ত হয়েছে যা Do Not Disturb নামে পরিচিত। এটা অন থাকলে Calls, Alerts, and Notifications সব Silence থাকবে মানে কোন শব্দ বা ভাইব্রেট থাকবে না। এটা অন করার জন্য Settings > Do Not Disturb এ গিয়ে অন করলেই হবে। Do Not Disturb অন থাকলে Status bar মানে টাইম ওঠার জায়গার পাশে চাঁদের মত দেখাবে। যদি কখনো অফ করতে ভুলে যান তবে টাইম ওঠার জায়গার পাশে চাঁদের মত দেখালে বুজতে হবে যে অন আছে। তখন Settings > Do Not Disturb এ গিয়ে অফ করে নিলেই হবে।
Do Not Disturb এর Settings বদলানোর জন্য Settings > Notifications > Do Not Disturb এ গিয়ে বদলাতে হবে। এখান থেকে যে যে অপশন আছে তা নিচে দেওয়া হলঃ
Scheduled: এই অপশন অন করে টাইম সেট করে নিলে সেই সময়ের মধ্যে Calls, Alerts, and Notifications সব Silence থাকবে মানে কোন শব্দ বা ভাইব্রেট হবে না।
Allow Calls From: এখান থেকে যাদের সিলেক্ট করবেন Do Not Disturb অন থাকা অবস্থায় তারাই শুধু কল দিলে রিং হবে। এখান থেকে Everyone, No one, your Favorites ছাড়াও Specific Contact Groups সিলেক্ট করতে পারবেন।
Repeated Calls: এটা অন রাখলে ৩ মিনিটের মধ্যে যদি একই ব্যাক্তি দ্বিতীয় বার কল করে তাহলে প্রথম বার রিং না হলেও দ্বিতীয়বার রিং হবে।
এখন আপনি আপনার পছন্দমত সেট করে নিন যেটা আপনার জন্য দরকার। পরিশেষে এই অপশন ব্যাবহার করলে সব Calls, Alerts, and Notifications আসবে কিন্তু কোন শব্দ হবে না।


• General:
* About: এখানের Name থেকে আইফোনের নাম এডিট করা যায়। Network দিয়ে কোন সিম নেটওয়ার্ক কাজ করছে তা জানা যায়। Songs থেকে কয়টা গান, Video থেকে কয়টা ভিডিও, Photos থেকে কয়টা ছবি, Applications থেকে কয়টা অ্যাপস আছে তা জানা যায়। Capacity থেকে কত জিবির আইফোন, Available থেকে কত জিবি ফ্রী আছে তা জানা যায়। Version থেকে আইফোনে বর্তমানে কোন সফটওয়্যার ভার্সন বা ফার্মওয়ার আছে তা জানা যায়। Carrier থেকে কোন অপারেটরের সিম চলছে তা জানা যায়, তবে অ্যাপেল সাপোর্ট করে না এমন হলে শুধু Carrier … দেখাবে। Model দিয়ে iphonefrom.com/en ওয়েবসাইট থেকে কোন দেশের আইফোন তা জানা যায়। Serial Number দিয়ে আইফোনের Warranty আছে কিনা জানা যায়, পুরনো আইফোন মডেলেগুলোর Baseband এবং কবে বানানো তা জানা যায়। IMEI দিয়ে এখান থেকে আইফোনটি ফ্যাক্টরি আনলক কিনা জানা যায়। IMEI দিয়ে আইফোনটি Blacklist/Stolen কিনা তাও জানা যায়। ICCID দিয়ে যে সিম চালাচ্ছেন তার সিম নাম্বার জানা যায়। MEID দিয়ে বিভিন্ন অপারেটরের Bad/Good ESN চেক করা যায়। Modem Firmware দিয়ে আপনার আইফোনে এখন কোন Baseband আছে তা জানা যায়।
* Software Update: এখান থেকে ওয়াইফাই দিয়ে সফটওয়্যার আপডেট করা যায়। আর আপনার আইফোনটির সফটওয়্যার ভার্সন আপ টু ডেট কিনা তাও জানা যায়। এই অপশনে দরকার না থাকলে কখনই যাওয়া উচিৎ না।
* Siri: Siri হচ্ছে Virtual Assistant ফিচার যা ২০১১ সালে প্রথম iPhone 4S এর মাধ্যমে বের হয়েছে। iPhone 4S এর পর থেকে সকল আইফোন মডেল যেমন iPhone 5,5C,5S এটা আছে। iOS6 ভার্সন পর্যন্ত এতদিন তা Beta হিসেবে ছিল। বর্তমান iOS7 এ অ্যাপেল তা Full রিলিজ করেছে। Siri কে বিভিন্ন কিছু জিজ্ঞাসা করে অনেক কিছু করা যায় তবে তার জন্য ভাল স্পীডের ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে। Settings – General – Siri তে গিয়ে অন করে আপনার পছন্দমত বিভিন্ন অপশন সেট করে নিতে পারেন। iOS7 এর সিরিতে যা যা অপশন আছে তা হল Language (যা থেকে বিভিন্ন ভাষা সিলেক্ট করা যায়), Voice Gender, Voice Feedback, My Info, Raise to Speak. Siri অন করার পর হোম বাটন কয়েক সেকেন্ড চাপ দিয়ে ধরে রেখে সিরিকে কিছু বললে তা আপনার কথামত উত্তর দিবে। তবে আমি যতবার কোন কিছু জিজ্ঞাসা করেছি বেশিরভাগ সময় সিরি অন্যটা বুঝেছে। মনে হয় আমার বলা ইংলিশ সিরি একটু কমই বুঝে। iOS6 থেকে এই সিরি দিয়ে খেলার সংবাদ জানা, কাছে কোথায় রেস্টুরেন্ট আছে, কাছের কোন সিনেমা হলে কি মুভি চলছে, টার্ন বাই টার্ন ম্যাপ ডিরেকশন (এই ৪টি সুবিধা উন্নত দেশের জন্য), কোন অ্যাপস ওপেন করা ছাড়াও ফেসবুক ও টুইটার এর স্ট্যাটাস আপডেট দেয়া যেত। iOS7 এ কোন কিছু ওয়েব থেকে সার্চ করতে এখন গুগল ছাড়াও বিং দিয়ে সার্চ হয়। টুইটার থেকে কারো টুইটার জানতে হলে তা জানা যায়। Wikipedia থেকে বিভিন্ন কিছু জানতে চাইলে তাও জানা যায়। সিরি দিয়ে এখন বিভিন্ন সেটিং অন/অফ করা যায়। যেমনঃ Airplane Mode, Wifi, Bluetooth, Do Not Disturb On করা। Brightness কমানো বাড়ানো যায়। কোন অ্যাপস ওপেন করতে বললে তা ওপেন করে দেয়। এরকম আরও কত কি।
* Spotlight Search: iOS7 বা তার পরের ভার্সনে মেইন স্ক্রীনের মাঝখান থেকে নিচের দিকে স্লাইড করলে যে Search অপশন আসে তাকে Spotlight Search বলে। সার্চ অপশন থেকে কি কি সার্চ করে খুঁজে পেতে চান তা এখান থেকে টিক দিয়ে সিলেক্ট করতে হয়। Contacts, Applications ছাড়া বাকিগুলো থেকে টিক উঠিয়ে দিন। তাতে ব্যাটারি লাইফ সেভ হবে। iOS6 বা তার আগের ভার্সনের আইফোনে হোম স্ক্রীনের বাম থেকে ডানদিকে স্লাইড করলে যে পেজ আসে তা থেকে Spotlight Search করা যায়। পুরু আইফোন থেকে খুজে খুজে না বের করে এক জায়গায় সবকিছু খুজার জন্য এটা কাজ করে। এখান থেকে কোন কিছু লিখে সার্চ করে খুজা হয়। লিখা অংশ যদি Contacts, Applications, Music, Podcasts, Videos, Audiobooks, Notes, Events, Mail, Voice Memos, Reminders, Messages এর কোন একটার সাথে সম্পৃক্ত থাকে তাহলে তা এখানে পর্যায়ক্রমে দেখাবে যেভাবে আপনি সেট করে রাখবেন। এখান থেকে লিখে আপনি Search Web বা Search Wikipedia তেও সরাসরি যেতে পারবেন যা Safari ব্রাউজার দিয়ে ওপেন হবে। আইফোনের Settings – General – Spotlight Search এ গিয়ে এর সব অপশন পাবেন। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে Contacts, Applications, Music, Podcasts, Videos, Audiobooks, Notes, Events, Mail, Voice Memos, Reminders, Messages অপশন পাবেন যার সব আইফোনে সয়ংক্রিয় ভাবে টিক দেয়া থাকে। আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার জন্য যা যা টিক রাখা দরকার তা রেখে বাকিগুলো একবার করে টাচ করে টিক উঠিয়ে দিতে পারেন মানে ডিসেবল করে দিতে পারেন। তাছাড়া প্রতিটার ডানদিকের অপশন থেকে উপরে নিচে করে আপনার সুবিধামত সাজিয়ে নিতে পারবেন। এখান থেকে যেটা আগে থাকবে সেটা প্রথমে দেখাবে। যেমন Contacts যদি আগে থাকে তবে Contact আগে দেখাবে। আমি নিজের টাতে Contacts, Applications ছাড়া বাকিগুলো ডিসেবল করে রেখেছি।
* Text Size: যে সকল অ্যাপস Dynamic Type সাপোর্ট করে সে সকল অ্যাপসে লেখা কেমন ছোট/বড় দেখবেন তা সিলেক্ট করা যায়।
* Accessibility: এখান থেকে Bold Text অন রাখুন। Reduce Motion অন রাখুন। আর যারা AssistiveTouch ব্যাবহার করেন তারা এটা অন রাখুন। প্রথমে Settings তারপর General তারপর Accessibility তারপর AssistiveTouch এ গিয়ে AssistiveTouch On করলেই আপনার আইফোনের স্ক্রীনে আবছা আবছা একটি নতুন বাটনের মত দেখাবে, যা আপনি যেখানে ইচ্ছা সেখানে সরিয়ে রাখতে পারবেন। এটা আপনার স্ক্রীনে সবসময় থাকবে। মানে কোন অ্যাপস ব্যাবহার করার সময়ও এটা অস্পষ্ট ভাবে থাকবে। এটা না দেখতে চাইলে বা বন্ধ করতে চাইলে যেভাবে অন করেছেন ঠিক সেভাবে ঐ অপশনে গিয়ে অফ করতে পারবেন। এই বাটনে টাচ করলে ৪টি অপশন আসবে যা Home, Device, Favorites & Siri/Voice Control.
• Home অপশন দিয়ে আপনি হোম বাটনের বদলে ব্যাবহার করতে পারবেন। যদি পরপর দুইবার টাচ করেন তবে আসল হোম বাটন দুইবার টাচ করলে যা হবার কথা তাই হবে যেমন Multitasking.একবার টাচ করলে হোম স্ক্রীনে চলে আসবে। কতক্ষন চেপে ধরে রাখলে Voice Control or SIRI ব্যাবহার করতে পারবেন।
• Device অপশনে টাচ করলে Lock screen যা লক/পাওয়ার বাটনের কাজ করবে। এটাতে কয়েক সেকেন্ড ধরে রেখে আপনি আইফোন বন্ধও করতে পারবেন। তারপর Rotate Screen এ টাচ করে আপনি স্ক্রীনকে বিভিন্ন ভাবে Rotate করতে পারবেন। Volume Up এ টাচ করে সাউন্ড বাড়াতে পারবেন। Volume Down এ টাচ করে সাউন্ড কমাতে পারবেন। Mute এ টাচ করে ভাইব্রেশন অন/অফ করতে পারবেন। More থেকে Shake এ টাচ করে আইফোন ঝাকালে যা হয় তা হবে যেমন মিউজিক সাফল। Screenshot এ টাচ করলে সেই সময় স্ক্রীনে যা থাকবে তার ছবি ফটো অ্যাপসে গিয়ে সেভ হবে। Multitasking টাচ করলে অ্যাপস বন্ধ করার অপশন আসবে (এটা অবশ্য হোম অপশন দুইবার চাপলেও হয়)
• Siri/Voice Control টাচ করে এগুলো দিয়ে যা যা হয় তা করা যায়। যেমন সিরি দিয়ে কোন অ্যাপস ওপেন করতে বললে ওপেন করে দেবে। এরকম আরও কত কি।
• Favorite অপশনে আপনি আপনার ইচ্ছামত অ্যাপস সেট করে নিতে পারবেন।
* Usage: এখান থেকে Battery Percentage অন করে কত% ব্যাটারি আছে জানতে পারবেন। তাছাড়া কোন অ্যাপসে কতটুকু জায়গা দখল করে আছে তাও জানতে পারবেন।
* Background App Refresh: এটা অফ রাখুন। তা না হলে আপনার আইফোনের ব্যাটারি লাইফ কমে যাবে। কারণ এই অপশন সবসময় ইন্টারনেট খরচ করে যে যে অ্যাপস অন করা তা আপডেট করে।
* Auto-Lock: আপনার আইফোনের স্ক্রীন কতক্ষন পর অফ হবে তা সেট করতে পারবেন। ১ মিনিট সেট করে রাখুন তাতে ব্যাটারি লাইফ কিছুটা হলেও সেভ হবে।
* Passcode Lock: প্রতিবার আইফোন অন করার সময় যে পাসওয়ার্ড দিতে হয় তা সেট করা যায় এখান থেকে।
* Restrictions: চার ডিজিটের পাসওয়ার্ড সেট করে এখান থেকে অ্যাপস ইন্সটল, অ্যাপস ডিলিট বন্ধ/চালু করা যায়। তাছাড়া Safari, Camera, Facetime, iTunes Store, iBooks Store, Siri, AirDrop ব্যাবহার করবেন কি করবেন না তা নিয়ন্ত্রন করা যায়। তবে এই ৪ ডিজিট পাসওয়ার্ড অবশ্যই অবশ্যই মনে রাখুন। ভুলে গেলে সফটওয়্যার Restore করা ছাড়া ঠিক করতে পারবেন না। প্রথমে Settings অ্যাপস ওপেন করে General তারপর Restrictions এ গিয়ে ৪ ডিজিটের একটি সহজ পাসওয়ার্ড দিন(খুব সাবধান যেন পাসওয়ার্ড ভুলে না যান তাই ১২৩৪ সিলেক্ট করতে পারেন) আবার ঐ একই পাসওয়ার্ড দিয়ে Deleting Apps অফ করে দিন। আরও যেসব কিছু অফ করতে চান করতে পারেন। ব্যাস হয়ে গেলো। এখন আর কোন অ্যাপস ডিলিট হওয়ার ভয় নেই। না জেনে কোন অপশন করবেন না।
* Date & Time: সময়, দিন, তারিখ সেট করতে পারবেন এখান থেকে।
* Keyboard: এখান থেকে Auto-Correction, Check Spelling অফ রাখুন। Emoji Keyboard অ্যাড করতে Keyboards > Add New Keyboard… > Emoji সিলেক্ট করুন। সেটিং ঠিকমত না থাকলে আইফোনের কীবোর্ড দিয়ে একটা লিখলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আরেকটা লেখা হয়ে যায়। এরকম সমস্যা হলে আইফোনের Settings অ্যাপস ওপেন করে General তারপর Keyboard এ গিয়ে Auto-Correction এবং Check Spelling অফ করে দিন। তাহলে আর এই সমস্যা হবে না। এখান থেকে নিচের দিকে যে Keyboards আছে তাতে ক্লিক করে Add New Keyboard... এ টাচ করে Emoji সিলেক্ট করে আপনি আপনার কীবোর্ড এ নতুন অপশন হিসেবে অনেক Emoji ব্যাবহার করতে পারবেন। কীবোর্ড এ পরপর দুইবার স্পেস বার এ ক্লিক করলে ডট এর কাজ করে। আমার মনে হয় এটা সবাই জানেন। আরও নিচে Add New Shortcut... থেকে বড় কয়েকটা ওয়ার্ড মিলিয়ে কোন কিছু Phrase এ লিখে সেটাকে ছোট Shortcut বানিয়ে ব্যাবহার করতে পারবেন। যেমন I Love You কথাটা Phrase এ লিখে তারপর Shortcut এ ilu লিখে সেভ করে নিলে পরবর্তীতে যখন আপনি কীবোর্ড দিয়ে লেখবেন তখন শুধু ilu লেখার সাথে সাথে সম্পূর্ণ I Love You লেখা হয়ে যাবে। এভাবে যত খুশি তত সেভ করে নিতে পারবেন। তবে অনেকের আইফোনে এটা এখন আর কাজ করে না। যেমন আমার নিজেরটাতেই কাজ করে না।
* International: এখান থেকে Language বদলাতে পারবেন। Region Format > Bengali > Bangladesh সিলেক্ট করে সময় ক্যালেন্ডার বাংলায় দেখতে পারবেন।
* iTunes Wi-Fi Sync: ওয়াইফাই দিয়ে আইটুনস Sync করতে পারবেন। কম্পিউটারের iTunes সংক্রান্ত সেটিং জানতে এখানে ক্লিক করুন।
* VPN: Virtual Private Network সেট করতে পারবেন। এই সংক্রান্ত আরও সেটিং পাবেন এখানে।
* Reset: এখান থেকে যে যে রিসেট করার অপশন আছে তা রিসেট করা যায়। Erase All Content & Settings থেকে আইফোনে থাকা সকল তথ্য মুছে একদম Factory Settings করা যায়। তার মানে নতুন আইফোন কিনলে যেমন থাকবে তেমন হয়ে যাবে।

• Sounds: এখান থেকে বিভিন্ন রিংটোন সেট করা যায়। রিংটোনের সাথে ভাইব্রেশন সেট করবেন কি করবেন না তাও সেট করা যায়। কিভাবে রিংটোন বানাবেন তা জানতে এখানে ক্লিক করুন।
• Wallpapers & Brightness: ব্রাইটনেস কমানো/বাড়ানো যায়। অটো ব্রাইটনেস অন করে রাখলে ব্যাটারি কিছুটা সেভ হবে। এখান থেকে লকস্ক্রীন এবং হোম স্ক্রীনের জন্য বিভিন্ন ওয়ালপেপারও সিলেক্ট করা যায়।
• Privacy: এখান থেকে বিভিন্ন অ্যাপস Location Services, Contacts, Calendars, Reminders, Photos, Bluetooth Sharing, Microphone অ্যাক্সেস করতে পারবে কি পারবে না তা সেট করা যায়। যদি অ্যাপস ওপেন করার সময় উপরের কোন অপশন অ্যাক্সেস করা সেট না করেন পরবর্তীতে এখানে এসে অন করে নিতে পারবেন। যেমন অনেক সময় বিভিন্ন অ্যাপসের Microphone কাজ করে না, তাহলে Settings > Privacy > Microphone থেকে দেখুন সেই অ্যাপস অন করা কিনা, অন না থাকলে সেই অ্যাপস Microphone ব্যাবহার করতে পারবে না। তাছাড়া Twitter, Facebook অ্যাপস কোন কোন অ্যাপস অ্যাক্সেস করতে পারবে তাও নিয়ন্ত্রন করা যায়। এখান থেকে Advertising > Limit Ad Tracking অন রাখুন। এই সম্পর্কে আরও ধারনা পেতে এখানে ক্লিক করুন।
• iCloud: এখান থেকে আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iCloud এ সাইন ইন করে ইন্টারনেটে আপনার ফোন নাম্বার সেভ করা যায়। Finds My iPhone অন করে রাখলে আপনার আইফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলেও কেউ তা অ্যাক্টিভ বা ব্যাবহার করতে পারবে না। তবে তার জন্য iOS7+ লাগবে। তাছাড়া আরও বিভিন্ন অপশন অন করে সেগুলো iCloud এ সেভ করে রাখতে পারবেন।
• Mail, Contacts, Calenders: Settings > Mail, Contacts, Calenders > Import SIM Contacts এ ক্লিক করে সিমে থাকা সকল ফোন নাম্বার আইফোনে নিতে পারবেন। এছাড়া ইমেইল অ্যাড করা ও ইমেইল সংক্রান্ত সেটিং পাবেন। Calenders সংক্রান্ত সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখান থেকে।
• Notes: Notes সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে। যেমন কোন কোন অ্যাকাউন্ট দিয়ে নোট সেভ করবেন তা সেট করতে পারবেন।
• Reminders: Reminders সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে।
• Phone: সিম অনুযায়ী বিভিন্ন দেশের জন্য ফোন সংক্রান্ত বিভিন্ন সেটিং অ্যাক্সেস করা যাবে।
• Messages: আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে iMessage অন/অফ করে নিতে পারবেন। iMessage দিয়ে আইফোন থেকে আইফোনে ফ্রী মেসেজ পাঠানো যাবে ইন্টারনেট খরচ করে, সেটা আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন। তবে হাই স্পীড ইন্টারনেট না হলে এই সার্ভিস ঠিকমত কাজ নাও করতে পারে।
• Facetime: আপনার অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে ফেসটাইম অন/অফ করে নিতে পারবেন। তবে হাই স্পীড ইন্টারনেট না হলে এই সার্ভিস ঠিকমত কাজ নাও করতে পারে। আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
• Maps: ম্যাপস সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• Compass: কম্পাসের Use True North অন/অফ করা যাবে এখান থেকে।
• Safari: সাফারি ব্রাউজার সংক্রান্ত সেটিং অ্যাক্সেস করা যাবে এখান থেকে। আপনি আপনার পছন্দমত অপশন সেট করে নিতে পারেন।
• iTunes & App Store: আপনার অ্যাপেল আইডি এর জন্য কি কি অপশন সেট করবেন তা অন/অফ করতে পারবেন এখান থেকে। আমি এখানকার সবগুলো অফ করে রাখি। তবে যার যার সুবিধামত এখান থেকে অপশন অন করে রাখতে পারেন।
• Music: মিউজিক সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে।
• Videos: ভিডিও সংক্রান্ত সকল সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন এখানে।
• Photos & Camera: ফটো শেয়ার করবেন কি করবেন না তা সেট করতে পারবেন। আপনার ছবিগুলো ওয়াইফাই ইন্টারনেট দিয়ে iCloud এ সেভ করে রাখবেন কি রাখবেন না তা অন/অফ করতে পারবেন। আরও কিছু ছবি সংক্রান্ত সেটিং পাবেন এখানে।
• iBooks: যদি iBooks অ্যাপস ইন্সটল করা থাকে তাহলে এখান থেকে বিভিন্ন সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• Game Center: গেম সেন্টারে অ্যাপেল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করে গেম সেন্টার সম্পর্কিত সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• Facebook: এখানে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সাইন ইন করে Contacts, Calender, Facebook অন করে Sync করে নিতে পারবেন। তাছাড়া ফেসবুক সেটিং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
• ব্যাটারি লাইফ সেভ করতে চাইলে যাদের iOS6 বা তার নিচের ভার্সন এখানে ক্লিক করুন। এবং iOS7 থাকলে এখানে ক্লিক করুন।
আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি ঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য। এখানে iOS7 ভার্সনের সেটিং কেমন হবে তা জানিয়েছি। যদি কারো কোন সেটিং বা অপশন না পান তাহলে সেটা আপনার ভার্সন অথবা ফোন সাপোর্ট করে না।


 
Support : Creating Website | Johny Template | Mas Template
Copyright © 2011. free apple id - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Blogger